উত্তর কোরিয়ার ওপর জাতিসংঘের নতুন অবরোধ
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সর্বসম্মত এক সিদ্ধান্তে উত্তর কোরিয়ার ওপর নতুন করে আরো কিছু অবরোধ আরোপ করা হয়েছে। নতুন এসব ব্যবস্থার ফলে দেশটির কয়লা এবং লোহা রফতানি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। টাকার অংকে এই ক্ষতির পরিমাণ প্রতিবছর শত কোটি ডলারেরও বেশি । খবর বিবিসি বাংলার। জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের এই সিদ্ধান্তে উত্তর কোরিয়ার রফতানির ওপর নিষেধাজ্ঞা এবং দেশটিতে বিনিয়োগের ওপর সীমাবদ্ধতা আরোপ করা হয়েছে। নগদ অর্থ আয়ের যে অল্প কিছু উপায় উত্তর কোরিয়ার রয়েছে, তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে চীনে কয়লা এবং অন্যান্য কাঁচামাল রফতানি। ধারণা করা হয় উত্তর কোরিয়া বছরে সর্বমোট ৩০০ কোটি ডলারের রফতানি করে থাকে এবং নতুন অবরোধের ফলে তারা এক’শ কোটি ডলারের বাণিজ্য হারাতে পারে।
গত জুলাইয়ে উত্তর কোরিয়া দুটি আন্ত:মহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করেছে এবং তারা দাবি করছে তাদের এসব ক্ষেপণাস্ত্র যুক্তরাষ্ট্রের মূল ভূখণ্ডে আঘাত হানতে সক্ষম। সর্বসম্মতিক্রমে খসড়া প্রস্তাব পাস হবার পর জাতিসংঘে মার্কিন রাষ্ট্রদূত নিকি হ্যালি বলেন, এই ব্যবস্থাগুলো ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা বন্ধের জন্য পিয়ংইয়ংয়ের ওপর চাপ তৈরি করবে। জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে ভেটো ক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও উত্তর কোরিয়ার একমাত্র আন্তর্জাতিক মিত্র চীন এবার এই প্রস্তাবের পক্ষেই ভোট দিয়েছে। যদিও এর আগে তারা বিভিন্ন সময় উত্তর কোরিয়ার জন্য ক্ষতিকর বিভিন্ন প্রস্তাবে ভেটো দিয়েছিল। এবছরের শুরুর দিকে তারা পিয়ংইয়ংকে চাপ দেয়ার জন্য কয়লা আমদানিও স্থগিত করে।
জাতিসংঘে চীনের রাষ্ট্রদূত লিউ জিয়েয়ি উত্তর কোরিয়াকে তাদের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা কমিয়ে আলোচনায় বসার আহ্বান জানান। যদিও এর আগে বিভিন্ন অবরোধ আরোপ করেও উত্তর কোরিয়াকে ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি থেকে বিরত রাখা যায়নি। এমনকি নিরাপত্তা পরিষদের সিদ্ধান্তের আগে পিয়ংইয়ং একটি বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছিল, তারা তাদের পারমানবিক অস্ত্রভাণ্ডার বৃদ্ধি করা অব্যাহত রাখবে।
গত জুলাইয়ে উত্তর কোরিয়া দুটি আন্ত:মহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করেছে এবং তারা দাবি করছে তাদের এসব ক্ষেপণাস্ত্র যুক্তরাষ্ট্রের মূল ভূখণ্ডে আঘাত হানতে সক্ষম। সর্বসম্মতিক্রমে খসড়া প্রস্তাব পাস হবার পর জাতিসংঘে মার্কিন রাষ্ট্রদূত নিকি হ্যালি বলেন, এই ব্যবস্থাগুলো ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা বন্ধের জন্য পিয়ংইয়ংয়ের ওপর চাপ তৈরি করবে। জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে ভেটো ক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও উত্তর কোরিয়ার একমাত্র আন্তর্জাতিক মিত্র চীন এবার এই প্রস্তাবের পক্ষেই ভোট দিয়েছে। যদিও এর আগে তারা বিভিন্ন সময় উত্তর কোরিয়ার জন্য ক্ষতিকর বিভিন্ন প্রস্তাবে ভেটো দিয়েছিল। এবছরের শুরুর দিকে তারা পিয়ংইয়ংকে চাপ দেয়ার জন্য কয়লা আমদানিও স্থগিত করে।
জাতিসংঘে চীনের রাষ্ট্রদূত লিউ জিয়েয়ি উত্তর কোরিয়াকে তাদের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা কমিয়ে আলোচনায় বসার আহ্বান জানান। যদিও এর আগে বিভিন্ন অবরোধ আরোপ করেও উত্তর কোরিয়াকে ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি থেকে বিরত রাখা যায়নি। এমনকি নিরাপত্তা পরিষদের সিদ্ধান্তের আগে পিয়ংইয়ং একটি বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছিল, তারা তাদের পারমানবিক অস্ত্রভাণ্ডার বৃদ্ধি করা অব্যাহত রাখবে।