‘ক্ষমা চেয়ে খালেদার ভুয়া জন্মদিনে কেক কাটা বন্ধ করুন’
ওবায়দুল কাদের বলেন, আমি পরিস্কার ভাবে বলতে চাই, জাতির পিতার হত্যা দিবসে যারা ভূয়া জন্ম দিবসের কেক কাটেন, তাদের সঙ্গে আমরা কিভাবে আলোচনায় বসবো। কোন বিবেকবান মানুষ কি পারে? আমাদের অনুভুতি আছে, আবেগ আছে। বারে বারে আমরা হত্যার স্বীকার হচ্ছি।
দুই দলের শীর্ষ নেতাদের সংলাপের বিষয়ে বলে আসা সুশীল সমাজের সমালোচনা করে ওবায়দুল কাদের বলেন, দুই নেত্রী একত্রে বসেন না কেন, বসলে সব সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে। যারা এসব কথা বলেন, তারা বোকার সর্গে বাস করেন। যেই নেত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যা করতে চেয়েছিলেন, যেই দলের নেতা বঙ্গবন্ধু হত্যাকারীদের পূনর্বাসিত করেছে সেই দলের নেতার সাথে কিভাবে বসি? আপনারাই বলেন?
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, সংলাপের জন্য যারা পরামর্শ দেন, তাদেরকে আমি বলবো ১৫ই আগষ্টের ভুয়া জন্ম দিন পালনে আগে বিরত হোক। তার পর দেখবো। এই ভুয়া জন্ম দিন পালনের জন্য জাতির কাছে ক্ষমা চাক, এই প্রতিশ্রুতি দিলে সংলাপের পরিবেশ সৃষ্টি হবে। বঙ্গবন্ধু সমাজ কল্যাণ পরিষদের সভাপতি বাহালুল বাহালুল মজনু চুন্নু সভাপতিত্বে এই শোক দিবসের আলোচনা সভা হয়।