পদত্যাগ করলেন রাবির প্রক্টর
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) প্রক্টর অধ্যাপক ড. মজিবুল হক আজাদ খান ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে পদত্যাগ করেছেন। রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুস সোবহানকে পদত্যাগপত্র দেন তিনি। উপাচার্য তার পদত্যাগপত্রটি গ্রহণ করেছেন। মেয়াদ শেষ হওয়ার দেড় বছর আগে তিনি দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন। পদত্যাগপত্রে অধ্যাপক ড. মজিবুল হক আজাদ খান উল্লেখ করেছেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে এবং নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রক্টরিয়াল বডির ভূমিকা ব্যাপক। আর প্রক্টরিয়াল বডির প্রধান প্রক্টর। কিন্তু ব্যক্তিগত বিভিন্ন কারণে আমি প্রক্টরের দায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করছি।’
জানতে চাইলে অধ্যাপক মজিবুল হক যুগান্তরকে বলেন, ‘অন্য কোনো কারণ নেই, লিখিত পদত্যাগপত্রে যা উল্লেখ করেছি; ওটা মূল কারণ। সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত কারণে আমি পদত্যাগ করেছি। এখানে অন্য কোনো বিষয় খোঁজার মানে নেই।’ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুস সোবহান যুগান্তরকে বলেন, ‘উনি দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি চেয়ে লিখিত দিয়েছেন। আমরা তার পদত্যাগপত্রটি গ্রহণ করেছি। দ্রুত শূন্য পদে দক্ষ ও যোগ্য শিক্ষককে দায়িত্ব দেয়া হবে।’ ২০১৬ সালের ২৯ মার্চ তিন বছরের জন্য প্রক্টর হিসেবে মনোবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মজিবুল হক আজাদ খানকে নিয়োগ দেন তৎকালীন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহম্মদ মিজানউদ্দিন।
জানতে চাইলে অধ্যাপক মজিবুল হক যুগান্তরকে বলেন, ‘অন্য কোনো কারণ নেই, লিখিত পদত্যাগপত্রে যা উল্লেখ করেছি; ওটা মূল কারণ। সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত কারণে আমি পদত্যাগ করেছি। এখানে অন্য কোনো বিষয় খোঁজার মানে নেই।’ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুস সোবহান যুগান্তরকে বলেন, ‘উনি দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি চেয়ে লিখিত দিয়েছেন। আমরা তার পদত্যাগপত্রটি গ্রহণ করেছি। দ্রুত শূন্য পদে দক্ষ ও যোগ্য শিক্ষককে দায়িত্ব দেয়া হবে।’ ২০১৬ সালের ২৯ মার্চ তিন বছরের জন্য প্রক্টর হিসেবে মনোবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মজিবুল হক আজাদ খানকে নিয়োগ দেন তৎকালীন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহম্মদ মিজানউদ্দিন।
চলতি বছরের ১৯ মার্চ অধ্যাপক মিজানউদ্দিন প্রশাসনের মেয়াদ শেষ হয়। ৭ মে নতুন উপাচার্য হিসেবে অধ্যাপক ড. মো. আব্দুস সোবহান দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে ছাত্র উপদেষ্টা, প্রক্টর ও জনসংযোগ কর্মকর্তা পদে রদবদল হতে যাচ্ছে বলে গুঞ্জন শোনা যায়।