আশিক ইসলাম : গত ২২ নভেম্বর বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকায় পীর হাবিবের লেখার প্রতিবাদে আমি তাকে চ্যালেঞ্জ করে বলছি, ওটা ছিল একটি ধান্দাবাজির রিপোর্ট। ‘তারেক বিএনপির বোঝা নাকি আওয়ামী লীগের শত্রু’ শিরোনামে লেখাটি আপনি লিখেছেন সম্পুর্ন হীন উদ্দেশ্যে নিজের ফাইদা লোটার জন্যে। তারেক রহমানকে নিয়ে নানা কটুক্তি এবং মিথ্যাচার করেছেন কেবল শেখ হাসিনাকে খুশি করতে, তার পদলেহনের মধ্য দিয়ে নিজের ভাইয়ের এমপি পদ ধরে রাখতে। পীর হাবিবের প্রতিটি অভিযোগের উত্তর দিবো, আশাকরি প্রগতিশীল সৎ সাংবাদিকতার দাবিদার নঈম নিজাম যাকে সর্বদা বড় ভাই বলে ডাকি তিনি এ লেখা সম্পূর্ন তার পত্রিকায় প্রকাশ করে দলকানা ও দলদাস বিশেষণের উর্ধে থাকবেন।

পীর হাবিব তার লেখার শিরোনাম এবং লেখা শুরু করেছেন নেতিবাচক ভাবে। শুরুতেই সে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছে যে, তারেক রহমান ইতিহাস বিকৃত করে তার পিতা জিয়াউর রহমানকে দেশের প্রথম প্রেসিডেন্ট ও স্বাধীনতার ঘোষক দাবী করেছেন। এই অভিযোগ উত্থাপন করতে গিয়ে পীর হাবিব বেশ কিছু সময় ধরে নানা অশালীন কু-বাক্যে তারেক রহমানকে গালমন্দ করেছেন।

কিন্ত মুর্খ পীর, ইতিহাস বিকৃতির কোন প্রমান দেননি। এমনকি প্রমানসহ তারেক রহমান যে বক্তব্য দিয়েছেন সেই প্রমান নিয়ে কোন কথা বলেননি। পীর হাবিব সাহেব, যদি আপনি আপনার দাবি প্রতিষ্ঠিত করতে চান তা হলে প্লিজ তারেক রহমান সম্পাদিত “জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের প্রথম প্রেসিডেন্ট ও স্বাধীনতার ঘোষক” নামক ১৪২ পৃষ্ঠার বইটিতে তারেক রহমান দলিল দস্তাবেজ সহ যে প্রমান গুলো দিয়েছেন, তা খন্ডন করুন। কথার ফুলঝুড়ি নয়, ইতিহাস নিয়ে কথা বলবেন ইতিহাসবেত্তাদের দলিল সাপেক্ষে। মনে রাখবেন, তারেক রহমান একজন ভদ্র ও রুচিশীল মানুষ। তিনি তাঁর পিতাকে নিয়ে যে দাবি করেছে তা প্রমান সহ করেছেন। আর বেশীর ভাগ প্রমানই এসেছে আওয়ামী ও বাম বুদ্ধিজিবীদের লেখা থেকে, দেশী-বিদেশী গ্রন্থ, পত্রিকা এবং জার্নাল সহ নানা রেফারেন্স থেকে। যার কোন কিছুই কিন্তু বাংলাদেশে নিষিদ্ধ নয়। যদি চান একটি বই পাঠিয়ে দিতে পারি, পরের বার প্রমান দিয়ে লিখতে পারবেন। সেই সাথে অনুরোধ- এখন থেকে তারেক রহমানকে নিয়ে যা কিছু বলবেন, প্রমান দিয়ে বলবেন। তা না হলে ধরে নিব ধান্দাবাজি লেখা।
আপনি লিখেছেন, জিয়াউর রহমান নিজেও জীবিতকালে স্বাধীনতার ঘোষক দাবী করেননি। পীর সাহেব দাবির প্রশ্ন তখনি আসে যখন ভাগিদার থাকে। ইতিহাসের সত্য প্রতিষ্ঠিত হয় তাঁর আপন গতিতে, দাবি দাওয়ার মধ্যে দিয়ে নয়। তার পরেও ১৯৭২ সালের একটা উদাহরন স্মরণ করিয়ে দিতে চাই। আমরা জাতীয়তাবাদী আদর্শের সৈনিকেরা আপনাদের মত প্রমানহীন ধান্দাবাজি গলাবাজি করি না।

১৯৭২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারী উদযাপন উপলক্ষ্যে বাংলা একাডেমীতে মুক্তিযুদ্ধের ১১ জন সেক্টর কমান্ডার বক্তৃতা দিয়েছিলেন। যা ছিলো একটি সরকারি অনুষ্ঠান। দৈনিক বাংলা পত্রিকায় প্রকাশিত এ নিউজটি পড়ে দেখবেন। লেখা আছে সেক্টর কমান্ডারদের উপস্থিতিতে যখন জিয়াউর রহমানের নাম ঘোষণা করা হয়, “২৫ মার্চ পাক বাহিনীর বর্বর হামলার পর চট্টগ্রাম থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষনাকারী ও তুমুল প্রতিরোধ গড়ে তোলার কৃতিত্বের অধিকারী কর্নেল জিয়াউর রহমান” তুমুল করতালির মধ্যে বক্তৃতা করতে ওঠেন ।
পীর হাবিব জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণাকে ছোট করতে গিয়ে “পাঠ” শব্দটি ব্যবহার করেছেন, এবং লিখেছেন সময় ও পরিস্থিতি তাকে সেই সুযোগ দিয়েছিল। আরে হাইব্বা, এই সুযোগ আওয়ামীলীগের কেউ নেয়নি কেন? কেন নিল না শেখ মুজিব। সুযোগ শেখ মুজিব পেয়েছিলো সবার আগে। শত ডাকাডাকির পরও মুক্তি যুদ্ধের সেনাপতি হলেন না তিনি। সবায়কে পালাতে বলে, নিজ পরিবারের জন্য ইয়াহিয়ার মাসিক ১৫০০ রুপি ভাতার ব্যবস্থা করে, মিডিয়াকে জানিয়ে নিরাপদ স্থান- জেলে চলে গেলেন। অথচ জিয়াউর রহমান সেনাবাহিনীর আকুতোভয়ী অফিসার ছিলেন, যিনি সঠিক সময়ে বলতে পেরেছিলেন- We Revolt, যে সাহস শেখ মুজিব দেখাতে পারেননি। তিনি ৫০-৫০ চান্স নিয়ে এমন এক অবস্থান নিলেন, যাতে যুদ্ধের পক্ষে বা বিপক্ষে যেটা প্রয়োজন সেটা নিতে পারেন।
জিয়ার সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বাঙালি সৈন্যরা যখন পাক হানাদারদের বিরুদ্ধে মরনপণ লড়াইতে ব্যস্ত, তখন আওয়ামীলীগের প্রবাসী সরকারের মন্ত্রীদের পাওয়া যায় সোনাগাছির বেশ্যালয় সেক্টরে অন্য রকম লড়াইতে! এসব কি ভুলে গেছেন পীর? আওয়ামীলীগের কোনো বড় নেতা বা এমএনএ/এমপিএ স্বাধীনতা যুদ্ধে প্রাণ দিয়েছি কি? উল্টো তাদের ৮৭ জন বাংলাদেশের সাথে বেইমানী করে ইয়াহিয়ার অনুগত হয়েছিলো। এসব কি অস্বীকার করবেন পীর?
হাবিব লিখেছেন, মুজিব হত্যার কথা জানতে পারা,
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পট পরিবর্তনের পরে জিয়াকে ক্ষমতায় দেখতে পান হাবিব! অথচ ক্ষমতয় যে বসেছিল, সেই মোশতাককে এবং তারপরে বিচারপতি সায়েমকে তিনি দেখতেই পেলেন না।
মনে পড়ছে সেই বিখ্যাত ডায়লগ “উহাদের চোখে বিলাই মুতিয়া দিয়াছে”। দল কানা অন্ধ পীরের চোখে কে মুতিলো আমি বুঝিতে পারিতেছি না। তবে শেখ মুজিবকে হত্যা করা হতে পারে- এটা কেবল জিয়া একাই জানতেন না, জানতেন সেনাপ্রধান সফিউল্লাহ (তিনি এখনও আওয়ামী বান্ধব), সিজিএস খালেদ মোশাররফ, ৪৬ ব্রিগেড কমান্ডার সাফায়াত জামিল, স্বেচ্ছাসেবক লীগ আবদুর রাজ্জাক, বিলুপ্ত আ’লীগ নেতা তাজউদ্দিন আহমদ, ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’, এমনকি শেখ মুজিব নিজেও তা জানতেন।
পীর হাবিব তারেক রহমানকে আক্রমন করে আরো যে সমস্ত কথা বলেছেন তা হল-
ভারতের উলফার ১০ ট্রাক অস্ত্র আসে সেদেশে যাওয়ার জন্য, সেটা তারেক রহমান এনেছিলেন। আরে গাধা, ক্ষমতায় ছিল বিএনপি, তারেক রহমান জড়িত থাকলে ঐ অস্ত্র ধরা কারো বাপের সাধ্য ছিলো? শৈল্পিক ও চাতুরতার সাথে লিখলেই মানুষ বিশ্বাস করবে?
২১ আগস্ট ভয়াবহ গ্রেনেড হামলায় সন্দেহ আর অভিযোগের তীর তারেক রহমান দিকে যদি তারা দেন, তবে উনারা বলুক- কেনো সেদিন ১ ঘণ্টার নোটিশে নিরাপদ মুক্তাঙ্গন থেকে জনসভা নিজ অফিসের সামনে নিয়ে এলেন? সেই সিদ্ধান্তও কি তারেক রহমানের ছিল? শেখ হাসিনা বার বার আইভী রহমানকে আলাদা ভাবে ট্রাকে নিতে চেয়েছিলেন কেন? একটা ট্রাক কিন্তু নিতান্তই ছোট না, বোমা শুধু ট্রাকের আশপাশ দিয়ে পড়লো কেন? হাবিব, মুর্খতামী ত্যাগ করে আর একটু চিন্তা করুন। উনারা কেনো তারেক রহমানকে জড়িয়ে মুফতি হান্নানকে দিয়ে মিথ্যা ভিডিও প্রকাশ করলেন, আবার সেই মুফতি হান্নানই আদালতে লিখিত আবেদন করে যান- তারেক রহমানকে জড়িয়ে দেয়া জবানবন্দী ছিল পুলিশের সাজানো? তাহলে অপরাধী কে? তারেক রহমান নাকি আওয়ামীলীগ? এফবিআই এলো, শেখ হাসিনা তাদের সাথে কথা বললেন না। শেখ হাসিনার যে গাড়ি লক্ষ্য করে গুলির অভিযোগ উঠলো সেই গাড়ি পরীক্ষা করতে দেয়া হলো না। বোমার শব্দে শেখ হাসিনার কানে সমস্যা হল, ২ দিন পরেই ২ কানে ২ মোবাইল সহ ছবি ছাপা হল। বাহ বাহ। ভন্ড পীর বাংলাদেশের মানুষের সাথে ভন্ডামি আর কত?
১/১১ জন্য বেকুবের মত দায়ী করলেন বিএনপি ও হাওয়া ভবনকে। প্রায় এক যুগ হতে চলল। একটা কোন প্রমান দিতে পারবেন ? নাকি কোথাও কোন মামলায় কোন অভিযোগ প্রমানিত হয়েছে কি? আবুল মালের মত বলতে হয় রাবিশ। লগি বৈঠার ডাক দিয়েছিলো কে? মুজাহিদ সহ ৮ জনকে রাস্তায় পিটিয়ে হত্যা করেছিল কারা? শেরাটনের সামনে গান পাউডার দিয়ে দোতলা বাসে আগুন দিয়ে ১১ জন মানুষ পুড়িয়ে মেরেছিলো কোন দল? ভুলে গেছেন, ইউটিউবে যান। আওয়ামী লীগের বর্বরতা দেখতে পাবেন। দেখতে পাবেন মুজাহিদের লাশের অপর দাড়য়ে আপনার সতীর্থদের নিত্য। দেখুন শেখ সেলিম সহ আপনার দলের নেতাদের ১/১১ এর ইন্টারভিউ নাকি ইন্টরেগেশন- নানক সহ অনেক নাম পাবেন মানুষ হত্যার আসামী হিসাবে।
পীর হাবিব, আপনার মত মিথ্যাবাদী, ষড়যন্ত্রকারী নিম্নশ্রেণীর ইতর তেমন একটা দেখা যায় না। এই গালিগুলি আপনাকে দিচ্ছি, কারন আপনি লিখেছেন, লন্ডনে দেওয়া শেষ ভাষণে তারেক রহমান সাংবাদিকদের অন্ধ ও নিম্ন শ্রেণির প্রাণী বলে অন্তরজ্বালার প্রকাশ ঘটিয়েছেন।
বাস্তবে তারেক রহমান বলেছেন, “ বাংলাদেশে কিছু কিছু সাংবাদিক উদ্দেশ্যমূলক ভাবে শহীদ জিয়া, বেগম খালেদা জিয়া, বিএনপি সম্পর্কে মিথ্যা বিভ্রান্তিকর সংবাদ পরিবেশন করে থাকে”। তারেক রহমান সেই সব কিছু সাংবাদিকদের উদ্দেশ্য বলেছেন, নিজেদেরকে এত নিম্ন শ্রেণীতে নামাবেন না, আপনারা সৃষ্টির স্রেষ্ট জীব। পীর হাবিব আশা করছি ঐ কিছু কিছুদের তালিকা থেকে আপনি বেরিয়ে আসবেন। আমার কথা বিশ্বাস না হলে ইউটিউবে তারেক রহমানের পুর্ন ভাষণ আছে, দেখে নিবেন। যদি আমি ভুল বা আপনার মত মিথ্যা বলে থাকি আপনি আমাকে একই গালি দিয়েন।
পীর হাবিবের সমস্যা জামায়াতকে কেন ত্যাগ করছে না বিএনপি। এ বিষয়ে অবশ্য আমার তেমন কোন কথা নেই। ভালো বলতে পারবেন শীর্ষ নেতারা। তবে আমি এতটুকু বলতে পারি, আওয়ামীলীগ ৯৪-৯৬ সালে জামায়াতের সঙ্গে সখ্যতা গড়েছিল, এক টেবিলে বসে সভা করে, জামায়াতের প্রস্তাবে কেয়ারটেকার সরকারের জন্য একসাথে আন্দোলন করে, সংসদে শেখ হাসিনা নিজে ঘোষণা করেন- তিনি জামায়াতেরও নেতা! এমন কি মহান সংসদে শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে বলা হয়, শেখ হাসিনার বাসা থেকে গোলাম আজমের জন্য রান্না করে খাবার আনা হয়েছিলো। গোলাম আজমের পায়ে হাত দিয়ে শেখ হাসিনা সালাম করেছিলো। পীর, সংসদের কার্য বিবরণী দেখেন – পাবেন। যা বলছি তার প্রমান দিতে পারবো। আওয়ামীলীগ – জামায়াত এই দহরম কিসের ছিল? শুধুই কি লীলা খেলা?
পীর হাবিব , আশাকরি আপনার সব অভিযোগের উত্তর পেয়েছেন। এর পরেও যদি আরো কোন অভিযোগ থাকে অবশ্যই অভিযোগের পক্ষে পুর্ন দালিলিক প্রমান সহকারে দায়ের করবেন। মনে রাখবেন, উন্নত বিশ্বে যে অভিযোগ দায়ের করে তাকেই প্রমান হাজির করতে হয়। আর যার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয় তার কাজ হাজিরকৃত প্রমান খন্ডন করা। বাংলাদেশ এখন আপনাদের ভাষাতেই ডিজিটাল হয়েছে। তাই এনালগ চাপাবাজি বন্ধ করুন। আপনাকে নিয়ে শুরুতেই আমি যে ভাষায় কথা বলেছি, তা যে অন্যরাও বলছে সে প্রমাণও কিন্তু আমার কাছে আছে। আপনাকে নিয়ে আরো অনেক কিছু আছে, সময় হলে দেশবাসীর সামনে আপনাদের অপকর্ম প্রমান সহ তুলে ধরবো।
দ্য গ্রেট লিডার শেখ মুজিবুর রহমানকে আপনি নিজেই ছোট করেছেন। কি ভাবে জানতে চান, আপনি অন্যদেরকে ছোট করতে গিয়ে অপ্রাসঙ্গিক ভাবে তাকে টেনে এনেছেন। তাঁর কৃতিত্বের অনেক প্রমান আছে, কিন্তু আপনার দীর্ঘ লেখায় একটিও দিলেন না। এই লেখায় তাকে টেনে আনায় শেখ মুজিবকে নিয়ে কত শত আজে বাজে জঘন্য মন্তব্য হয়েছে, জানেন? শুধু একটা কমেন্টসের কথা বলি, একজন লিখেছে- “৭ মার্চ শেখ মুজিব স্পষ্ট করে যুদ্ধের ডাক দেননি, কারন আওয়ামীলীগ বলে সময়টা টেকনিক্যালি প্রবেলেম ছিলো, মুজিব যুদ্ধে যাননি ক্যনো? না এখানেও প্রবলেম, সে না ধরা দিলে তাঁর খোজে নাকি আমগো তামা তামা কইরা মারতো, পাকিস্তানী হালারা কি আমাগো চুমা খাইছে? দেখবেন মুজিবের সব কিছুতে ডবল স্ট্যান্ড ছিলো। ধান্দা বাজ। যেদিকে হাল, সেই দিকে পাল। বাল নিজেই আস্ত একটা ……ছিলো”।
তাই প্লিজ নিজের ফায়দা লুটতে তাকে আর বেইজ্জত করিয়েন না। মানুষ এখন অনেক সচেতন। যা খুশি তাই গেলাতে পারবেন না।
পরিশেষে, আমাকে নিয়ে ছোট একটু কথা। লিখেছেন আমি দিনকালের প্রেস রিলিজ সংগ্রহকারী। এটাও প্রমান দিয়ে বলি। নাঈমুল ইসলাম খান আমার প্রথম দৈনিক পত্রিকার এডিটর। খুব অল্প দিন আমি আজকের কাগজে ছিলাম। এর পর অন্যান্য পত্রিকা। আমাকে নিয়ে তিনি প্রশংসা সহকারে একটা লেখা ছেপেছিলেন আমাদের সময়ে। খুঁজে পড়ে দেখবেন। চাইলে আরো কিছু প্রমান দিতে পারবো। কারণ প্রমানহীন কথা জাতীয়তাবাদী শক্তির সৈনিকেরা বলে না।
(লেখকঃ সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সহকারী প্রেস সচিব)

এখানে প্রকাশিত সব মতামত লেখকের ব্যক্তিগত, সুনামগঞ্জ বার্তা ডটকম সম্পাদকীয় নীতির আওতাভুক্ত নয়।

এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :Share on FacebookShare on Google+Tweet about this on TwitterEmail this to someoneShare on LinkedIn