আজকের যুগ স্যোশাল নেটওয়ার্কিংয়ের যুগ। স্যোশাল মিডিয়া এখন আমাদের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হয়ে উঠেছে। এমনকি সম্পর্কের ওঠানামা এখন স্যোশাল মিডিয়াই অনেকটা ঠিক করে দেয়। কারণ স্যোশাল নেটওয়ার্কিং সাইটগুলিতে মুখ গুঁজে থেকে আসল জগত থেকে সরে গিয়ে ভার্চুয়াল পৃথিবীতে হারিয়ে যাচ্ছি আমরা। আর এর মুল মাধ্যম হয়ে ফেসবুকের মতো জনপ্রিয় স্যোশাল নেটওয়ার্কিং সাইটগুলি। তাই এর থেকে সাবধান হওয়ার প্রয়োজন অবশ্যই রয়েছে। কীভাবে বুঝবেন চেনা বা অচেনা মানুষ আপনাকে ফেসবুকে প্রতারিত করছে? জেনে নিন সেই দিকগুলো।

সারাক্ষণ ফেসবুকে অন থাকা : সারাক্ষণ ফেসবুকে অন থাকা যদি আপনার সঙ্গী বা বন্ধু সারাক্ষণ ফেসবুকে অনলাইন থাকেন, তাহলে বুঝবেন আপনার সঙ্গে কথা বলা ছাড়াও তার অন্য কাজ রয়েছে। লুকনো ফ্রেন্ডলিস্ট : আপনার বন্ধুর ফেসবুকের ফ্রেন্ডলিস্ট কি লুকনো রয়েছে। আপনি চেয়েও তা দেখতে পাচ্ছেন না। তাহলে প্রথমেই সাবধান হোন। আপনি প্রতারিত হচ্ছেন কিনা তা যাচাই করে নিন। আপলোড করা ছবিতে আপনি নেই : যদি দেখেন আপনার বন্ধুর ঘনঘন ফেসবুকে ছবি আপলোড করছে এবং তাতে আপনার চিহ্নমাত্র নেই তাহলে বুঝবেন গন্ডগোল রয়েছে। অনেক রাতে ফেসবুকে চ্যাট : আপনার সঙ্গী কি অনের রাত পর্যন্ত ফেসবুকে অনলাইন থাকেন বা চ্যাট করেন? যদি করেন তাহলে সাবধান হোন। নিজের ফোন ধরতে দেন না : আপনার বন্ধু বা সঙ্গী কি আপনাকে তার ফোন বা ট্যাব হাত দিতে দেন না? যদি হাত দিয়ে ফেলেন তখন কি তার মুখে অস্বস্তি ফুটে ওঠে? এমন অবস্থার মুখোমুখি হলে সাবধান হোন।

একাধিক অ্যাকাউন্ট : আপনার বন্ধু বা সঙ্গীর কি একাধিক ফেসবুক অ্যাকাউন্ট রয়েছে? সাধারণত একজনের একটি অ্যাকাউন্ট থাকাই উচিত। যদি তেমন হয়, তাহলে অবশ্যই সাবধান হোন। আপনার বন্ধু আপনাকে প্রতারিত করছে কিনা যাচাই করুন। চার্জার ছাড়া অাসছে স্মার্টফোন স্মার্টফোন যেমন হাতের মুঠোয় গোটা বিশ্বকে নিমেষের মধ্যে এনে দেয়। ঠিক তেমনই খানিক বাদেই ফোনের চার্জও নিমেষের মধ্যে ফোন থেকে হাওয়া। তার উপর গেমস খেলার নেশা থাকলে তো কথাই নেই। ফোনের সঙ্গে সঙ্গে চার্জারও সঙ্গে নিয়ে ঘুরতে হবে। কখন কোথায় চার্জ শেষ হয়ে আপনার স্মার্টফোন চূড়ান্ত আনস্মার্ট হয়ে যায় কিছুই বলা যায় না।

এ বার সে সমস্যা থেকে মুক্তি মিলতে চলেছে। গেমস খেলে ফোন রাখার পর দেখবেন নিজে থেকেই চার্জ আবার ফিরে আসছে। ম্যাজিক নয়, খাঁটি বিজ্ঞান। সম্প্রতি একদল মার্কিন বৈজ্ঞানিক এমন এক প্রযুক্তি আবিষ্কার করেছেন, যা রেডিও ফ্রিকুয়েন্সিকে বিদ্যুতে পরিণত করছে। ফলে এমন সমস্ত ডিভাইস যা রেডিও ফ্রিকুয়েন্সি ধরতে পারে, এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে তা সবই চার্জ করা সম্ভব হবে। টেক ক্রাঞ্চের রিপোর্ট অনুযায়ী, প্রযুক্তিটি একটি কেস বা কভারের মতো। যেটা ফোনের সিগনাল খুঁজতে খরচ হওয়া ৯০ শতাংশ চার্জ পুনরায় আপনার মোবাইলে পাঠিয়ে দেয়। যার ফলে মোবাইল আপনাআপনি চার্জ হতে থাকে। আমেরিকার নিকোলা ল্যাবস এবং ওহাইও স্টেট ইউনিভার্সিটির যৌথ উদ্যোগে আগামী এক বছরের মধ্যেই এই প্রযুক্তি বাজারে আসবে বলে মনে করা হচ্ছে। শুধু মোবাইলের ক্ষেত্রেই নয়, এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে এম্বেডেড সেন্সর এবং বিভিন্ন মেডিক্যাল যন্ত্রপাতিও চার্জ করার কাজে করার কাজে ব্যবহার করা যেতে পা

এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :Share on FacebookShare on Google+Tweet about this on TwitterEmail this to someoneShare on LinkedIn