লাত্থি গুত্তা একদিন গুনে গুনে ফেরত দিব !
আকসার আহমদ এর ফেসবুক স্ট্যাটাস থেকে–
সঞ্চিতা কর্মকারের সঞ্চিত শক্তির সূতিকাগার কই তা কি কেউ জানেন? ভক্তরা ভক্তি না করলে বিনিময়ে পাছায় যে লাত্থি গুলি জুটে, তা হজম-যোগ্য করার জন্য শক্তির সমীকরণটি নবায়ন করে নেয়াই উত্তম। আমি নিশ্চিত সঞ্চিতা কর্মকারের মা’বাপ এই ঔদ্ধত্য মুড়োনো ঠ্যাং জোড়া দিয়ে তাকে জন্ম দেননি। ছোট্টবেলায় তার নুপুর পরা পায়ে নৃত্যের যে কলা খেলা করতো, সেখানেও অন্তত এই বেয়াদব পা দুটি ছিল না। জোড়া জোড়া চোখের অতন্ত্র পাহারার ফোঁকড় গলে ঢুকে পড়া পহেলা দুপুরের অনুরাগের প্রথম স্পর্শটিকে মা’বাবার বিরাগের হাত থেকে রক্ষা করতে পা টিপে টিপে নিভৃতের পানে এগিয়ে যেত যে দুটি নিরব চরণ, তারাও নোংরা ছিল না এত। এমন কি যে অর্জিত শিক্ষার জোরে তিনি আজ এ’সি (ল্যান্ড), সেই শিক্ষা থেকে পরীক্ষার হল পর্যন্ত তাকে টেনে নিয়ে গিয়েছিল যে পা দুটি, তারাও ছিল পাঠশালার পাঠের মতনই বিনীত। তাহলে তার আজকের এই পা দুটি কার অবৈধ ভালোবাসার ফসল?
আমাদের রাজনীতির নীতি দিয়ে গড়া গুলামী যুগের যে প্রশাসনিক ব্যবস্থা বা পদ্ধতি আজো চলমান, তা যেন অবিকল ওই যাদুর বাক্সটিরই মতন। গুলামীর এই পদ্ধতির একদিকে দিদিকে ইনপুট দিলে অপর দিকে ম্যাডাম বের হয়ে আসে। আর ভাইয়া ইনপুট দিলে বের হয় মেকি সাহেব। আমরা পাবলিকরা সে খবর রাখি না তত। তাই ভূতের বাক্স থেকে বের হয়ে আসা ম্যাডামকে আদর করে দিদি ডেকে উষ্টা খাই। সঞ্চিতা কর্মকারকে (পড়তে হবে শুয়োরকার, মানে সরকার) নাকি বেজায় মিনতি করে ক্ষমা চাওয়ার জন্য মানানো গেছে ! তাহলে তো আমাকে বর্তেই যেতে হয় ! আমি বলি, সঞ্চিতাদের কী দোষ? চলুন সরকারকেই বলি, বেটারা এবার ব্যবস্থাটি একটু বদলান। না হয় লাত্থি গুত্তাগুলি কিন্তু একদিন গুনে গুনেই ফেরত দিব !
আমাদের রাজনীতির নীতি দিয়ে গড়া গুলামী যুগের যে প্রশাসনিক ব্যবস্থা বা পদ্ধতি আজো চলমান, তা যেন অবিকল ওই যাদুর বাক্সটিরই মতন। গুলামীর এই পদ্ধতির একদিকে দিদিকে ইনপুট দিলে অপর দিকে ম্যাডাম বের হয়ে আসে। আর ভাইয়া ইনপুট দিলে বের হয় মেকি সাহেব। আমরা পাবলিকরা সে খবর রাখি না তত। তাই ভূতের বাক্স থেকে বের হয়ে আসা ম্যাডামকে আদর করে দিদি ডেকে উষ্টা খাই। সঞ্চিতা কর্মকারকে (পড়তে হবে শুয়োরকার, মানে সরকার) নাকি বেজায় মিনতি করে ক্ষমা চাওয়ার জন্য মানানো গেছে ! তাহলে তো আমাকে বর্তেই যেতে হয় ! আমি বলি, সঞ্চিতাদের কী দোষ? চলুন সরকারকেই বলি, বেটারা এবার ব্যবস্থাটি একটু বদলান। না হয় লাত্থি গুত্তাগুলি কিন্তু একদিন গুনে গুনেই ফেরত দিব !