ঢাকা  : মিয়ানমারের ক্ষমতাসীন দলের নেত্রী ও রাষ্ট্রীয় উপদেষ্টা অং সান সু চি বলেছেন, তার সরকার দেশটির প্রত্যেক নাগরিককে রক্ষার জন্য সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বৃহস্পতিবার ‘এশিয়ান নিউজ ইন্টারন্যাশনাল (এএনআই) এর সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন। সুচি বলেন, রাখাইন রাজ্যের রোহিঙ্গা মুসলিম ইস্যুর সঙ্গে ভারতের কাশ্মীর ইস্যুর মিল রয়েছে। ভারত যেমন কাশ্মীর সমস্যা মোকাবেলা করছে, তেমনই আমরাও একই সমস্যা মোকাবেলা করছি। অবশ্য তিনি রাখাইন রাজ্যের মুসলিম রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতন ও হত্যার বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলেননি।অং সান সুচি বলেন, যতটা প্রয়োজন সে অনুযায়ী আমাদের সম্পদ প্রর্যাপ্ত নেই, তবুও সম্পদ অনুসারে আমাদের নিরপরাধ নাগরিকদের দেথাশুনা করতে হবে। আইন সুরক্ষার জন্য আমরা আমাদের প্রত্যেক নাগরিককে রক্ষার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছি।তার সরকার জটিলতা মোকাবেলা করছে উল্লেখ করে সূচি বলেন, আমাদের ভেবে দেখতে হবে কীভাবে সন্ত্রাস ও নিরাপরাধ নাগরিক আলাদা করা যায়।

রোহিঙ্গা মুসলিম ইস্যু সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ উল্লেখ করে তিনি জানান, এটি প্রাক- ঔপনিবেশিক যুগের বিষয়, তাই এটি সমাধানে করতে সময়ের দরকার।‘রোহিঙ্গা মুসলিম ইস্যু অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ, যা মিয়ানমার মোকাবেলা করছে। কারণ আপনারা জানেন যে, রাখাইনের পরিস্থিতি কয়েক দশকে জটিল হয়েছে। মূলত এটি প্রাক-ঔপনিবেশিক যুগের বিষয়’- যোগ করেন সূচি।জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব কফি আনান সম্প্রতি রাখাইন রাজ্য পরিদর্শন করে রোহিঙ্গা ইস্যুতে সুপারিশমালা দিয়েছেন। রাখাইন রাজ্যের একতা ও শান্তি নিশ্চিত করতে যত দ্রুত সম্ভব সেই সুপারিশমালা বস্তবায়ন করা হবে বলে জানান মিয়ানমারের এই নেত্রী।

কে রক্ষার জন্য সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বৃহস্পতিবার ‘এশিয়ান নিউজ ইন্টারন্যাশনাল (এএনআই) এর সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন। সুচি বলেন, রাখাইন রাজ্যের রোহিঙ্গা মুসলিম ইস্যুর সঙ্গে ভারতের কাশ্মীর ইস্যুর মিল রয়েছে। ভারত যেমন কাশ্মীর সমস্যা মোকাবেলা করছে, তেমনই আমরাও একই সমস্যা মোকাবেলা করছি। অবশ্য তিনি রাখাইন রাজ্যের মুসলিম রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতন ও হত্যার বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলেননি।অং সান সুচি বলেন, যতটা প্রয়োজন সে অনুযায়ী আমাদের সম্পদ প্রর্যাপ্ত নেই, তবুও সম্পদ অনুসারে আমাদের নিরপরাধ নাগরিকদের দেথাশুনা করতে হবে। আইন সুরক্ষার জন্য আমরা আমাদের প্রত্যেক নাগরিককে রক্ষার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছি।তার সরকার জটিলতা মোকাবেলা করছে উল্লেখ করে সূচি বলেন, আমাদের ভেবে দেখতে হবে কীভাবে সন্ত্রাস ও নিরাপরাধ নাগরিক আলাদা করা যায়।

রোহিঙ্গা মুসলিম ইস্যু সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ উল্লেখ করে তিনি জানান, এটি প্রাক- ঔপনিবেশিক যুগের বিষয়, তাই এটি সমাধানে করতে সময়ের দরকার।‘রোহিঙ্গা মুসলিম ইস্যু অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ, যা মিয়ানমার মোকাবেলা করছে। কারণ আপনারা জানেন যে, রাখাইনের পরিস্থিতি কয়েক দশকে জটিল হয়েছে। মূলত এটি প্রাক-ঔপনিবেশিক যুগের বিষয়’- যোগ করেন সূচি।জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব কফি আনান সম্প্রতি রাখাইন রাজ্য পরিদর্শন করে রোহিঙ্গা ইস্যুতে সুপারিশমালা দিয়েছেন। রাখাইন রাজ্যের একতা ও শান্তি নিশ্চিত করতে যত দ্রুত সম্ভব সেই সুপারিশমালা বস্তবায়ন করা হবে বলে জানান মিয়ানমারের এই নেত্রী।

এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :Share on FacebookShare on Google+Tweet about this on TwitterEmail this to someoneShare on LinkedIn