ছাতকে কয়েক লক্ষ টাকা মুল্যের সরকারী কম্বল নষ্ট হচ্ছে গোদামে
বিজয় রায়-
ছাতকে শীত মৌসুমে দরিদ্র জনগোষ্ঠির জন্য আসা কয়েক হাজার পিচ শীতবস্ত্র অযতেœ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। কয়েক লক্ষ টাকা মুল্যের সরকারী এসব কম্বল বিতরণ বা বিতরণে অবহেলা ও দায়িত্বহীনতার কারনে প্রায় ৫হাজার পীচ শীতবস্ত্র রয়ে যায় প্রশাসনের নিয়ন্ত্রনে। দরিদ্র ও শীতার্ত মানুষের মাঝে বিতরণ না করে পরবর্তীতে এসব শীতবস্ত্র(কম্বল) অযতেœ পড়ে আছে উপজেলা কৃষি অধিদপ্তরের গোদাম ঘরে। একটি সূত্র জানায়, গত শীত মৌসুমে উপজেলার ১৩টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভার শীতার্থ মানুষের মাঝে বিতরণের জন্য সরকারী পর্যাপ্ত পরিমান কম্বল বরাদ্দ দেয়া হয়। এসব কম্বলের মধ্যে সকল ইউপি চেয়ারম্যান ও উপজেলা চেয়ারম্যান এবং ভাইস-চেয়ারম্যানদের মাধ্যমে কিছু বন্টন করে বাকী কম্বল ফেলে রাখা হয়। অজ্ঞাত কারনে বাকী কম্বলগুলো বিতরণ না করে যত্র-তত্রভাবে ফেলে রাখা হয়। এদিকে গত শীত মৌসুমে সরকারী কম্বলের পাশাপাশি বিভিন্ন এনজিও, বানিজ্যিক ব্যাংক, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংস্থা, প্রবাসী ব্যক্তি, প্রবাসী কল্যাণ ট্রাস্ট, ছাতক প্রেসক্লাবসহ বিভিন্ন মাধ্যমে শীতার্থ মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে। বিভিন্ন মাধ্যমে শীতবস্ত্র বিতরণের পরও বহু দরিদ্র শীতার্থ মানুষ, যাযাবর ও ভ্রাম্যমান শ্রেনীর মানুষ থেকে যায় অধিকার বঞ্চিত। বহু শীতার্থ মানুষ একটি কম্বলের জন্য বাড়ি-বাড়ি ধর্ণা দিতে দেখা গেছে। কিন্তু সরকারী পর্যাপ্ত বরাদ্দ থাকার পরও তাদের ভাগ্যে জুটেনি শীতবস্ত্র। সম্প্রতি উপজেলা কৃষি অধিদপ্তরের উদ্যোগে কৃষি বীজ ও সার বিতরণী অনুষ্ঠানে গিয়ে দেখা গেছে অন্তত ৫হাজার পীচ সরকারী কম্বল যত্র-তত্র পড়ে আছে। গোদামের শ্বেত-শ্বেতে মেঝেতে অযতেœ থাকা এসব কম্বল বৃষ্টির পানিতেও ভিজে নষ্ট হচ্ছে। মেঝেতে জমে থাকা বৃষ্টির পানির স্পর্শে কম্বলের বান্ডিলে ছত্রাক বাসা বেঁধেছে। বৃষ্টির পানি ও শ্বেত-শ্বেতে পরিবেশে পড়ে থাকা এসব কম্বল আসন্ন শীত মৌসুমে ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়বে। গোদামের নিয়ন্ত্রক উপজেলা উপ-সহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা আব্দুল হামিদ জানান, শীত পরবর্তী সময়ে কৃষি বিভাগের নিয়ন্ত্রনে থাকা বিএডিসি’র এ পুরানো গোদামে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার অধীনে থাকা এসব কম্বল রাখা হয়েছে। সড়ক থেকে গোদামের মেঝে অপেক্ষাকৃত নিচু হওয়ায় অনেক সময় বৃষ্টির পানি গোদামে প্রবেশ করে থাকে। অপর দিকে পুরানো হওয়া গোদামের ছাদ দিয়ে অনবরত বৃষ্টির পানি পড়ছে। ফলে কৃষি বিভাগের অনেক মুল্যবান মালামাল ও যন্ত্রপাতি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। সরকারী কম্বলগুলো এভাবেই নষ্ট হচ্ছে। রক্ষা করার চেষ্টা করেও তা সম্ভব হচ্ছে না।
ছাতকে শীত মৌসুমে দরিদ্র জনগোষ্ঠির জন্য আসা কয়েক হাজার পিচ শীতবস্ত্র অযতেœ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। কয়েক লক্ষ টাকা মুল্যের সরকারী এসব কম্বল বিতরণ বা বিতরণে অবহেলা ও দায়িত্বহীনতার কারনে প্রায় ৫হাজার পীচ শীতবস্ত্র রয়ে যায় প্রশাসনের নিয়ন্ত্রনে। দরিদ্র ও শীতার্ত মানুষের মাঝে বিতরণ না করে পরবর্তীতে এসব শীতবস্ত্র(কম্বল) অযতেœ পড়ে আছে উপজেলা কৃষি অধিদপ্তরের গোদাম ঘরে। একটি সূত্র জানায়, গত শীত মৌসুমে উপজেলার ১৩টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভার শীতার্থ মানুষের মাঝে বিতরণের জন্য সরকারী পর্যাপ্ত পরিমান কম্বল বরাদ্দ দেয়া হয়। এসব কম্বলের মধ্যে সকল ইউপি চেয়ারম্যান ও উপজেলা চেয়ারম্যান এবং ভাইস-চেয়ারম্যানদের মাধ্যমে কিছু বন্টন করে বাকী কম্বল ফেলে রাখা হয়। অজ্ঞাত কারনে বাকী কম্বলগুলো বিতরণ না করে যত্র-তত্রভাবে ফেলে রাখা হয়। এদিকে গত শীত মৌসুমে সরকারী কম্বলের পাশাপাশি বিভিন্ন এনজিও, বানিজ্যিক ব্যাংক, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংস্থা, প্রবাসী ব্যক্তি, প্রবাসী কল্যাণ ট্রাস্ট, ছাতক প্রেসক্লাবসহ বিভিন্ন মাধ্যমে শীতার্থ মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে। বিভিন্ন মাধ্যমে শীতবস্ত্র বিতরণের পরও বহু দরিদ্র শীতার্থ মানুষ, যাযাবর ও ভ্রাম্যমান শ্রেনীর মানুষ থেকে যায় অধিকার বঞ্চিত। বহু শীতার্থ মানুষ একটি কম্বলের জন্য বাড়ি-বাড়ি ধর্ণা দিতে দেখা গেছে। কিন্তু সরকারী পর্যাপ্ত বরাদ্দ থাকার পরও তাদের ভাগ্যে জুটেনি শীতবস্ত্র। সম্প্রতি উপজেলা কৃষি অধিদপ্তরের উদ্যোগে কৃষি বীজ ও সার বিতরণী অনুষ্ঠানে গিয়ে দেখা গেছে অন্তত ৫হাজার পীচ সরকারী কম্বল যত্র-তত্র পড়ে আছে। গোদামের শ্বেত-শ্বেতে মেঝেতে অযতেœ থাকা এসব কম্বল বৃষ্টির পানিতেও ভিজে নষ্ট হচ্ছে। মেঝেতে জমে থাকা বৃষ্টির পানির স্পর্শে কম্বলের বান্ডিলে ছত্রাক বাসা বেঁধেছে। বৃষ্টির পানি ও শ্বেত-শ্বেতে পরিবেশে পড়ে থাকা এসব কম্বল আসন্ন শীত মৌসুমে ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়বে। গোদামের নিয়ন্ত্রক উপজেলা উপ-সহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা আব্দুল হামিদ জানান, শীত পরবর্তী সময়ে কৃষি বিভাগের নিয়ন্ত্রনে থাকা বিএডিসি’র এ পুরানো গোদামে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার অধীনে থাকা এসব কম্বল রাখা হয়েছে। সড়ক থেকে গোদামের মেঝে অপেক্ষাকৃত নিচু হওয়ায় অনেক সময় বৃষ্টির পানি গোদামে প্রবেশ করে থাকে। অপর দিকে পুরানো হওয়া গোদামের ছাদ দিয়ে অনবরত বৃষ্টির পানি পড়ছে। ফলে কৃষি বিভাগের অনেক মুল্যবান মালামাল ও যন্ত্রপাতি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। সরকারী কম্বলগুলো এভাবেই নষ্ট হচ্ছে। রক্ষা করার চেষ্টা করেও তা সম্ভব হচ্ছে না।