জামালগঞ্জে ফসল রক্ষার বাঁধ নির্মাণ কাজ এখনো শেষ হয়নি
সম্প্রতি সুরমা নদীর পানি বৃদ্ধির কারণে কৃষকদের কষ্ঠাজিত হাওরের ফসল আগাম বন্যায় ক্ষতির আশংকা করছেন। জামালগঞ্জের গুরুত্বপূর্ণ বাঁধ গুলোর মধ্যে বেহেলী ইউনিয়নের মহালিয়া, আহাম্মকখালী ও হিজলা বাঁধ বন্দ করণ, শনির হাওরের ঝালুখালী, লালুগোয়ালা, মনির হাওরের বেলডোব, হালির হাওরের ডাকাতখালী, কালিবাড়ি আছানপুরের বাঁধ, মাহমুদপুরের বাঁধ, আলীপুর ও বদরপুরের বাঁধ, শনির হাওরের ঝালুখালীর ভাঙ্গা বাঁধ, বদরপুর নয়াভারা, ফেনারবাক ইউনিয়নের মিনিপাকনার লোয়াচোরা ও লোঙ্গারখাড়া বাঁধ, পাকনার হাওরে গজারিয়া ক্লোজার, মুক্তার হোসেনের ঢালা ও কাজুর ঢালা, মোড়লপুর ক্লোজার, কাইলানির খাল, কাউয়ার বাঁদা, বৌয়ালখালী ক্লোজার,সাচনা বাজার ইউনিয়নের জোয়াল ভাঙ্গার হাওর, বুড়ির ডাকুয়ার কাড়া, ডাকুয়ার হাওরে ফাজিলপুর গ্রাম হইতে সোনাপুর, সংগ্রামপুর হইতে সনোয়ার কাড়া, জামালগঞ্জ সদর ইউনিয়নের লক্ষীপুর হইতে রাতলা, মচি বাড়ির খাল ও সোনাপুর ভাঙ্গা ও ভীমখালী ইউনিয়নের সন্তুষপুর হইতে উজ্জলপুর ভাঙ্গা মেরামত।
পার্শ্ববর্তী দিরাই উপজেলার রফিনগর ও ভাটিপাড়া ইউনিয়নের পিআইসিদের মাধ্যমে জামালগঞ্জ অধীনস্থ পাকনার হাওরের ফুলিয়াটানা বাঁধ, ডালিয়ার কাড়া, কাজিবাড়ির খাল, নুরনগনরের ঢালা সহ অনেকগুলো বাঁধ এখনো অসমাপ্ত থাকায় ২ উপজেলার কৃসকেরা আগাম বন্যার ফসল ক্ষতির আশংকা করছে। এ ব্যাপারে প্রেক্লাবের নেতৃবৃন্দ হাওর পরিদর্শন করে কালিবাড়ির খাল সহ পাকনার হাওরের কাইলানি ও ফুলিয়াটানার বাঁধ সহ বিভিন্ন বাঁধের কাজ আরো ৩০-৪০% অসমাপ্ত রয়েছে বলে জানান।