তুরস্কে অভ্যুত্থানের দায়ে ৫০০ জনের বিচার শুরু
তুরস্কে গত বছরের ব্যর্থ অভ্যুত্থানের পরিকল্পনার অভিযোগে প্রায় ৫০০ লোকের বিচার শুরু হয়েছে রাজধানী আঙ্কারার বাইরে বিশেষভাবে তৈরি এক আদালতে। অভিযুক্তদের হাতকড়া পরা অবস্থায় বিচারের জন্য নিয়ে আসার সময় এক নাটকীয় পরিস্থিতি তৈরি হয়। ওই অভ্যুত্থানে নিহতদের আত্মীয়স্বজন এবং প্রেসিডেন্ট রিসেপ তায়েপ এরদোগানের সমর্থকরা বন্দিদের উদ্দেশে ধিক্কার দিতে থাকে। কেউ কেউ তাদের দিকে ফাঁসির দড়ি ছুড়ে মারে।
প্রেসিডেন্ট এরদোগানকে উৎখাতের লক্ষ্য নিয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর একটি অংশ ওই অভ্যুত্থানের পরিকল্পনা করেছিল। যা ব্যর্থ হওয়ার পর দেশের প্রশাসন, নিরাপত্তা বাহিনী, ও শিক্ষা খাতে ব্যাপক শুদ্ধি অভিযান চালায় সরকার। হাজার হাজার লোককে চাকরিচ্যুত করা হয়।
এরদোগানের সরকার এ অভ্যুত্থানের পেছনে যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাসিত নেতা ফেতুল্লাহ গুলেনের উসকানি ছিল বলে অভিযোগ করে, তবে গুলেন এ কথা অস্বীকার করেছেন। গত বছরের জুলাই মাসে ঘটা ওই ব্যর্থ অভ্যুত্থানের সময় অন্তত ২৪৯ জন নিহত হয়।
ওই ব্যর্থ অভ্যুত্থানের সময় আঙ্কারার কাছে আকিনচি নামের একটি বিমানঘাঁটিতে কি ঘটেছিল- সেটাই এ বিচারের মূল বিষয়। অভিযোগে বলা হচ্ছে, ওই বিমানঘাঁটি থেকেই অভ্যুত্থান পরিচালিত হয়েছিল এবং তুরস্কের পার্লামেন্টের ওপর বোমা ফেলার নির্দেশও এখান থেকেই দেয়া হয়।
এ মামলায় কয়েকজন অভিযুক্ত আছে যাদের অনুপস্থিতিতেই বিচার হচ্ছে। এর মধ্যে গুলেনও আছেন। তুরস্কে কোনো অভ্যুত্থানের ঘটনার এটাই সবচেয়ে বড় বিচার। অভিযুক্তদের অনেককেই যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়া হতে পারে বলে মনে করা হয়। তুরস্কে ২০০৪ সালে মৃত্যুদণ্ড তুলে দেয়া হয়।
প্রেসিডেন্ট এরদোগানকে উৎখাতের লক্ষ্য নিয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর একটি অংশ ওই অভ্যুত্থানের পরিকল্পনা করেছিল। যা ব্যর্থ হওয়ার পর দেশের প্রশাসন, নিরাপত্তা বাহিনী, ও শিক্ষা খাতে ব্যাপক শুদ্ধি অভিযান চালায় সরকার। হাজার হাজার লোককে চাকরিচ্যুত করা হয়।
এরদোগানের সরকার এ অভ্যুত্থানের পেছনে যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাসিত নেতা ফেতুল্লাহ গুলেনের উসকানি ছিল বলে অভিযোগ করে, তবে গুলেন এ কথা অস্বীকার করেছেন। গত বছরের জুলাই মাসে ঘটা ওই ব্যর্থ অভ্যুত্থানের সময় অন্তত ২৪৯ জন নিহত হয়।
ওই ব্যর্থ অভ্যুত্থানের সময় আঙ্কারার কাছে আকিনচি নামের একটি বিমানঘাঁটিতে কি ঘটেছিল- সেটাই এ বিচারের মূল বিষয়। অভিযোগে বলা হচ্ছে, ওই বিমানঘাঁটি থেকেই অভ্যুত্থান পরিচালিত হয়েছিল এবং তুরস্কের পার্লামেন্টের ওপর বোমা ফেলার নির্দেশও এখান থেকেই দেয়া হয়।
এ মামলায় কয়েকজন অভিযুক্ত আছে যাদের অনুপস্থিতিতেই বিচার হচ্ছে। এর মধ্যে গুলেনও আছেন। তুরস্কে কোনো অভ্যুত্থানের ঘটনার এটাই সবচেয়ে বড় বিচার। অভিযুক্তদের অনেককেই যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়া হতে পারে বলে মনে করা হয়। তুরস্কে ২০০৪ সালে মৃত্যুদণ্ড তুলে দেয়া হয়।