নির্বাচন কমিশন আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠনে পরিণত হয়েছে: ফখরুল
মঙ্গলবার (২০ অক্টোবর) বিকেল ৪টার সময় একটা খবর পেয়েছি প্রায় সবগুলো কেন্দ্রে একই ঘটনা ঘটেছে। যাত্রাবাড়ি ও নওগাঁয় একই কায়দায় নির্বাচন হয়েছে। পাবনা-৪ এ একই চেহেরা লক্ষ্য করা গেছে। যে চেহেরা ছিল ২০১৮-তে। নির্বাচনের আগের দিন রাতেই ব্যালট ভরে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ভোটের ফলাফলটা তাদের মত করে তৈরি করে নেয়া আরকি। আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বিএনপির মহাসচিবসহ নেতাদের পদত্যাগ চেয়ে যে বক্তব্য দিয়েছেন তার জবাবে ফখরুল বলেন, তিনি তো আমাদের পদত্যাগ চাইবেনই। কারন আমরা যে তাদের পদত্যাগ চেয়েছি। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি আরও বলেন, আমাদের কথা পরিস্কার আমরা নির্বাচনের মাধ্যমেই ক্ষমতার পরিবর্তনে বিশ্বাস করি। লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি হিসেবে গনতন্ত্রে বিশ্বাস করলে অবশ্যই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে হবে। আপনারা লক্ষ্য করেছেন ঢাকায় নির্বাচন হলো সেখানে ১০ শতাংশ ভোট পড়েছে। কিন্তু ভোটারের সংখ্যা যেটা দেখানো হয়েছে সেটা আর কি বলবো।
মজার ব্যাপার হলো প্রধান নির্বাচন কর্মকর্তা সেদিন বলেছেন, নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হয়েছে। এর ওপরে আর কি বক্তব্য থাকতে পারে। এটা প্রহসন ছাড়া কিছুই নয়। জোর দিয়ে বলতে চাই নির্বাচন কমিশন যদি পরিবর্তন না হয়, নির্বাচনকালীন সরকার যদি পরিবর্তন না হয়, তাহলে দেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। ইতোমধ্যে যে ভোট ডাকাতি, কারচুপির নির্বাচন হয়েছে প্রথমে জেলা পর্যায়ে পরে ইউনিয়ন পর্যায়ে বিক্ষোভ কর্মসূচী পালন করবো আমরা। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি ও পৌর মেয়র মির্জা ফয়সল আমীন, সহ-সভাপতি ওবায়দুল্লাহ মাসুদ, দুলাল হোসেন, কোষাধ্যক্ষ শরিফুল ইসলাম শরিফ, দপ্তর সম্পাদক মামুন অর রশিদ, জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব হোসেন তুহিন, এ্যাড. জয়নাল আবেদীন, এ্যাড. আশিকুর রহমানসহ বিএনপির বিভিন্ন স্তরের পূর্বপশ্চিমবিডি