বাস-মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ৩
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের জোয়ারিয়া নালা এলাকায় মিনিবাস ও মোটরসাইকেলের সংর্ঘষে ৩জন নিহত হয়েছেন। রবিবার এ দুর্ঘটনা ঘটে। গাড়ি দুটি হাইওয়ে পুলিশ জব্দ করেছে। নিহতরা হলেন- ঈদগাঁও হাসিনা পাহাড় এলাকার ব্যবসায়ী ধলুর ছেলে কলেজছাত্র শফিকুল ইসলাম (১৭), জালালাবাদ পালাকাটা এলাকার আবদুল খালেকের ছেলে হাসান (১৮) এবং পোকখালী পূর্ব ইছাখালী কোনাপাড়া এলাকার সিরাজুল ইসলামের ছেলে কলেজছাত্র মহিউদ্দীন মহি (১৭)। হাইওয়ে পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ঈদগাঁওগামী একটি মিনিবাসের সাথে মোটরসাইকেলের সংর্ঘষ হয়। ঘটনাস্থলে দুইজন মারা যান। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে নেওয়ার পথে মারা যান গুরুতর আহত মহিউদ্দীন। রামু থানার ওসি (তদন্ত) মিজানুর রহমান ও জোয়ারিয়ানালা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কামাল শামসুদ্দিন আহমেদ প্রিন্স জানান, ঘটনার পর তুলাতলী হাইওয়ে ও রামু থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়।
বাবার চোখের সামনে ট্রাক্টর কেড়ে নিল ছেলের প্রাণ–
বাবার চোখের সামনেই ঘাতক ট্রাক্টর কেড়ে নিল আহসান হাবিব নামে বদরগঞ্জের এক জেএসসি পরীক্ষার্থীর প্রাণ। রবিবার সকালে বদরগঞ্জের ভিআইপি শাহাদত স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে নেওয়ার পথে সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হন বাবা ও ছেলে। তবে ভাগ্যক্রমে বাবা বেঁচে যান। নিহতের বাড়ি রংপুর সদর উপজেলার সদ্যপুষ্কনী ইউনিয়নের কাঁটাবাড়ী গ্রামে। থানা সূত্রে জানা গেছে, ওই গ্রামের সেলিম রেজা সকালে তার জেএসসি পরীক্ষার্থী ছেলে আহসান হাবিবকে মোটরসাইকেলযোগে নিয়ে যাচ্ছিলেন ওই পরীক্ষা কেন্দ্রে। এ সময় সদর উপজেলার হরিপুর বটতলা নামকস্থানে পৌঁছালে পেছন দিক থেকে ছেড়ে আসা একটি ট্রাক্টর মোটরসাইকেলটিকে ধাক্কা দেয়। এতে পেছনে বসে থাকা হাবিব চাকায় পিষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যায়। সে উপজেলার শ্যামপুর সুগার মিল উচ্চবিদ্যালয় থেকে জেএসসি পরীক্ষা দিচ্ছিল। পুলিশ চালককে আটক করতে পারেনি। মোবাইল ফোনে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন রংপুর সদর থানার ওসি মো. বাবুল মিয়া।