মেসির মায়ের সঙ্গে স্ত্রীর ‘ভয়ঙ্কর’ সম্পর্ক!
দীর্ঘদিন চুটিয়ে প্রেম করার পর বাল্যকালের বান্ধবীকে বিয়ে করেছেন লিওনেল মেসি। আন্তোনেল্লা রোকুজ্জোকে এতদিন মেসির বান্ধবী বলা হলেও এখন থেকে স্ত্রী বলতে হবে। দুই সন্তানের জনক-জননী শুক্রবার বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন। কিন্তু মেসি-রোকুজ্জোরদীর্ঘদিন চুটিয়ে প্রেম করার পর বাল্যকালের বান্ধবীকে বিয়ে করেছেন লিওনেল মেসি। আন্তোনেল্লা রোকুজ্জোকে এতদিন মেসির বান্ধবী বলা হলেও এখন থেকে স্ত্রী বলতে হবে। দুই সন্তানের জনক-জননী শুক্রবার বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন। কিন্তু মেসি-রোকুজ্জোর বিয়ের অনুষ্ঠানের সময় জানা গেলো স্পর্শকাতর এক খবর। মেসির মা সেলিয়া মার্তিনার সঙ্গে পুত্রবধূ আন্তোনেল্লার সম্পর্ক মোটেও ভাল নয়। দুইজনের মধ্যে মন কষাকষি দীর্ঘদিন। এমন কি তারা নাকি মুখোমুখি হয়ে কথা বলেন না বলেও জানালো বৃটিশ ট্যাবলয়েড ‘ডেইলি মেইল’। প্রথম দিকে মেসি-রোকুজ্জোর সম্পর্ক নিয়ে তেমন প্রশ্ন ছিল না সেলিয়া মার্তিনার। কিন্তু ২০১০ সালের এক ঘটনায় রোকুজ্জোর প্রতি তার ক্ষোভ প্রকাশ পায়। সেবার ফিফা বিশ্বকাপের আসর বসে দক্ষিণ আফ্রিকায়। বিশ্বকাপে খেলতে আর্জেন্টিনা দলের সঙ্গে ছিলেন মেসি। তার বান্ধবী আন্তোনেল্লা রোকুজ্জোও তখন দক্ষিণ আফ্রিকায়। মেসির মা তখন আর্জেন্টিনায়। দেশটির এক সংবাদমাধ্যম থেকে তাকে তখন প্রশ্ন করা হয়- আন্তোনেল্লা তো মেসির খেলা দেখতে দক্ষিণ আফ্রিকায় চলে গেছে, আপনি কবে যাবেন। এমন প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে মেসির মা রেগে যান। সাংবাদিককে উল্টো প্রশ্ন করেন, ‘আন্তোনেল্লা, আন্তোনেল্লা, আন্তোনেল্লা কে?’ ওই ঘটনার পর আন্তোনেল্লার সঙ্গে মেসির মায়ের তিক্ত সম্পর্কের কথা প্রকাশ পায়। এরপর নাকি সেই সম্পর্ক আর স্বাভাবিক হয়নি। এমন কি মেসি-আন্তোনেল্লার বিয়ের অনুষ্ঠানেও তার সত্যতা দেখা গেছে। রোজারিও’র অভিজাত একটি হোটেলে জমকালো আয়োজনের মাধ্যমে মেসি-রোকুজ্জোর বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়েছে। অনুষ্ঠানে অতিথিদের জন্য ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ। যাতে কোনো ছবি তুলে ইন্টারনেটে পোস্ট না করা হয়। ছবি তুলেছেন শুধু ভাড়া করা ফটোগ্রাফার। ২৫০ জন অতিথির নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ৪০০ পুলিশ রয়েছে হোটেলের আশপাশে। অনুষ্ঠানের সব ঘটনা বাইরের মানুষের কাছ থেকে অত্যন্ত গোপন রাখা হয়েছে। ডেইলি মেইল জানিয়েছে, অনুষ্ঠানের আগ থেকে শেষ পর্যন্ত মেসি ও রোকুজ্জোর পরিবার একই হোটেলে ছিলেন। কিন্তু তাদের ফ্লোর ছিল ভিন্ন। এক পরিবারের সঙ্গে অন্য পরিবারের তেমন দেখা সাক্ষাৎ হয়নি। অনুষ্ঠানে দুই পরিবারের সদস্যরা একসঙ্গে হাসিমুখে ছবি তুললেও ভেরতে ভেরতে নাকি তাদের মধ্যে রয়েছে চরম দ্বন্দ্ব। যদিও মেসির কাছের বন্ধুদের দাবি- দুই পরিবারের মধ্যে দারুণ সম্পর্ক রয়েছে। কিন্তু মেসির এক কাজিনের কথায় তার সত্যতা পাওয়া গেলো না। মেসির ওই কাজিন বিয়ের দাওয়াত পাননি। তিনি অনুষ্ঠানে ছিলেন না। এই ফাঁকে তার কাছে আর্জেন্টিনার একটি টেলিশিভন চ্যানেল তার সাক্ষাৎকার নেয়। চ্যানেলের সামনে মেসির বিয়েতে নিজের দাওয়াত না পাওয়া নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেন। বিষয়টি বলতে গিয়ে তিনি কেঁদে ফেলেন। মেসির মা সেলিয়া মার্তিনার সঙ্গে রোকুজ্জোর ‘ভয়ঙ্কর খারাপ সম্পর্ক’ বলেও জানান তিনি। বিয়ের অনুষ্ঠানের সময় জানা গেলো স্পর্শকাতর এক খবর। মেসির মা সেলিয়া মার্তিনার সঙ্গে পুত্রবধূ আন্তোনেল্লার সম্পর্ক মোটেও ভাল নয়। দুইজনের মধ্যে মন কষাকষি দীর্ঘদিন। এমন কি তারা নাকি মুখোমুখি হয়ে কথা বলেন না বলেও জানালো বৃটিশ ট্যাবলয়েড ‘ডেইলি মেইল’। প্রথম দিকে মেসি-রোকুজ্জোর সম্পর্ক নিয়ে তেমন প্রশ্ন ছিল না সেলিয়া মার্তিনার। কিন্তু ২০১০ সালের এক ঘটনায় রোকুজ্জোর প্রতি তার ক্ষোভ প্রকাশ পায়। সেবার ফিফা বিশ্বকাপের আসর বসে দক্ষিণ আফ্রিকায়। বিশ্বকাপে খেলতে আর্জেন্টিনা দলের সঙ্গে ছিলেন মেসি। তার বান্ধবী আন্তোনেল্লা রোকুজ্জোও তখন দক্ষিণ আফ্রিকায়। মেসির মা তখন আর্জেন্টিনায়। দেশটির এক সংবাদমাধ্যম থেকে তাকে তখন প্রশ্ন করা হয়- আন্তোনেল্লা তো মেসির খেলা দেখতে দক্ষিণ আফ্রিকায় চলে গেছে, আপনি কবে যাবেন। এমন প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে মেসির মা রেগে যান। সাংবাদিককে উল্টো প্রশ্ন করেন, ‘আন্তোনেল্লা, আন্তোনেল্লা, আন্তোনেল্লা কে?’ ওই ঘটনার পর আন্তোনেল্লার সঙ্গে মেসির মায়ের তিক্ত সম্পর্কের কথা প্রকাশ পায়। এরপর নাকি সেই সম্পর্ক আর স্বাভাবিক হয়নি। এমন কি মেসি-আন্তোনেল্লার বিয়ের অনুষ্ঠানেও তার সত্যতা দেখা গেছে। রোজারিও’র অভিজাত একটি হোটেলে জমকালো আয়োজনের মাধ্যমে মেসি-রোকুজ্জোর বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়েছে। অনুষ্ঠানে অতিথিদের জন্য ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ। যাতে কোনো ছবি তুলে ইন্টারনেটে পোস্ট না করা হয়। ছবি তুলেছেন শুধু ভাড়া করা ফটোগ্রাফার। ২৫০ জন অতিথির নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ৪০০ পুলিশ রয়েছে হোটেলের আশপাশে। অনুষ্ঠানের সব ঘটনা বাইরের মানুষের কাছ থেকে অত্যন্ত গোপন রাখা হয়েছে। ডেইলি মেইল জানিয়েছে, অনুষ্ঠানের আগ থেকে শেষ পর্যন্ত মেসি ও রোকুজ্জোর পরিবার একই হোটেলে ছিলেন। কিন্তু তাদের ফ্লোর ছিল ভিন্ন। এক পরিবারের সঙ্গে অন্য পরিবারের তেমন দেখা সাক্ষাৎ হয়নি। অনুষ্ঠানে দুই পরিবারের সদস্যরা একসঙ্গে হাসিমুখে ছবি তুললেও ভেরতে ভেরতে নাকি তাদের মধ্যে রয়েছে চরম দ্বন্দ্ব। যদিও মেসির কাছের বন্ধুদের দাবি- দুই পরিবারের মধ্যে দারুণ সম্পর্ক রয়েছে। কিন্তু মেসির এক কাজিনের কথায় তার সত্যতা পাওয়া গেলো না। মেসির ওই কাজিন বিয়ের দাওয়াত পাননি। তিনি অনুষ্ঠানে ছিলেন না। এই ফাঁকে তার কাছে আর্জেন্টিনার একটি টেলিশিভন চ্যানেল তার সাক্ষাৎকার নেয়। চ্যানেলের সামনে মেসির বিয়েতে নিজের দাওয়াত না পাওয়া নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেন। বিষয়টি বলতে গিয়ে তিনি কেঁদে ফেলেন। মেসির মা সেলিয়া মার্তিনার সঙ্গে রোকুজ্জোর ‘ভয়ঙ্কর খারাপ সম্পর্ক’ বলেও জানান তিনি।