শাবিতে ছাত্রলীগের দু’গ্রুপে সংঘর্ষ
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে সিগারেট খাওয়া নিয়ে ছাত্রলীগের দু’গ্রুপে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় একটি মোটরসাইকেলও ভাংচুর করা হয়। শনিবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের স্থগিত কমিটির সাধারণ সম্পাদক ইমরান খান ও যুগ্ম সম্পাদক সাজিদুল ইসলাম সবুজ গ্রুপের মধ্যে এ সংঘর্ষ হয়। এতে জাহিদ হোসেন নাঈমসহ অন্তত ৩ জন আহত হয়েছে। তাদের সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সংঘর্ষের ঘটনা নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
জানা গেছে, শনিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে ইমরান গ্রুপের কর্মী ফরেস্ট্রি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্র তন্ময় ক্যাম্পাসে প্রকাশ্যে সিগারেট খাচ্ছিলেন। এ সময় সবুজ গ্রুপের মনিরুজ্জামান মনির (ছাত্রলীগের স্থগিত কমিটির সহ-সভাপতি) তাকে সিগারেট ফেলে দিতে বলেন। ওই সিগারেটটি ফেলে দেয়ার সময় তা মনিরের পায়ে লাগে। এ নিয়ে সবুজ গ্রুপের কর্মী আবদুর বাসির তন্ময়কে চড়-থাপ্পড় দেন। পরে তাকে ধাওয়া দিয়ে হলের দিকে নিয়ে যাওয়া হয়। এ নিয়ে ইমরান গ্রুপের কর্মীদের মাঝে উত্তেজনা দেখা দিলে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া শুরু হয়। এক পর্যায়ে সংঘর্ষে ৩ জন আহত হয়। এ ব্যাপারে শাবির প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক জহির উদ্দিন আহমেদ বলেন বিষয়টি মীমাংসা করার জন্য আলোচনা করা হচ্ছে। ক্যাম্পাস পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।
জানা গেছে, শনিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে ইমরান গ্রুপের কর্মী ফরেস্ট্রি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্র তন্ময় ক্যাম্পাসে প্রকাশ্যে সিগারেট খাচ্ছিলেন। এ সময় সবুজ গ্রুপের মনিরুজ্জামান মনির (ছাত্রলীগের স্থগিত কমিটির সহ-সভাপতি) তাকে সিগারেট ফেলে দিতে বলেন। ওই সিগারেটটি ফেলে দেয়ার সময় তা মনিরের পায়ে লাগে। এ নিয়ে সবুজ গ্রুপের কর্মী আবদুর বাসির তন্ময়কে চড়-থাপ্পড় দেন। পরে তাকে ধাওয়া দিয়ে হলের দিকে নিয়ে যাওয়া হয়। এ নিয়ে ইমরান গ্রুপের কর্মীদের মাঝে উত্তেজনা দেখা দিলে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া শুরু হয়। এক পর্যায়ে সংঘর্ষে ৩ জন আহত হয়। এ ব্যাপারে শাবির প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক জহির উদ্দিন আহমেদ বলেন বিষয়টি মীমাংসা করার জন্য আলোচনা করা হচ্ছে। ক্যাম্পাস পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।