চট্টগ্রামে পাহাড়ধসে ৩ শিশুসহ একই পরিবারের ৫ জন নিহত
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রবল বর্ষণে পাহাড় ধসে তিন শিশুসহ একই পরিবারের পাঁচজন নিহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে উপজেলার সলিমপুর ইউনিয়নের দুর্গম পাহাড়ি এলাকা জঙ্গল সলিমপুর গ্রামে ওই পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- রফিকুল ইসলামের স্ত্রী বিবি ফাতেমা (৩০) ও তার ছেলে মো. ইউনূস (১০); রফিকের বোন রাবেয়া (২৫) এবং তার দুই মেয়ে সাত বছর বয়সী সামিয়া ও দুই বছর বয়সী লামিয়া। তাদের গ্রামের বাড়ি নোয়াখালীর সদর উপজেলার আন্ডারচর ইউনিয়নের পূর্ব মাইজচরা গ্রামে। সীতাকুণ্ডে ইউএনও নাজমুল ইসলাম ভূইয়া জানান, প্রবল বৃষ্টিতে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে ওই পাহাড় ধসের ৩ শিশুসহ পাঁচজনের মৃত্যু ঘটে।
নিহতরা হলেন- রফিকুল ইসলামের স্ত্রী বিবি ফাতেমা (৩০) ও তার ছেলে মো. ইউনূস (১০); রফিকের বোন রাবেয়া (২৫) এবং তার দুই মেয়ে সাত বছর বয়সী সামিয়া ও দুই বছর বয়সী লামিয়া। তাদের গ্রামের বাড়ি নোয়াখালীর সদর উপজেলার আন্ডারচর ইউনিয়নের পূর্ব মাইজচরা গ্রামে। সীতাকুণ্ডে ইউএনও নাজমুল ইসলাম ভূইয়া জানান, প্রবল বৃষ্টিতে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে ওই পাহাড় ধসের ৩ শিশুসহ পাঁচজনের মৃত্যু ঘটে।
ওই গ্রামের টিলা ও পাহাড়ে ছিন্নমূল লোকজন ঘর বানিয়ে বসবাস করে। সেখানে তিন নম্বর সমাজের একটি পরিবারের সদস্যরা পাহাড় ধসে মারা যায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে লোকজন পাঠানো হয়েছে। সাগরে নিম্নচাপের প্রভাবে বুধবার রাত থেকে সীতাকুণ্ডে ভারি বর্ষণ হচ্ছিল। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় সেখানে ৩৭৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়, যা ১১ জুন রাঙামাটির (৩৬৫ মিলিমিটার) রেকর্ডের চেয়েও বেশি। এর আগে ১১জুন প্রবল বর্ষণে রাঙামাটিসহ চট্টগ্রাম বিভাগের পাঁচ জেলায় পাহাড় ধসে দেড় শতাধিক মানুষের প্রাণহানি ঘটে।