“গোবিন্দগঞ্জে উগ্র নারীর মামলায় হয়রানীর শিকার গ্রামের মানুষ”
অথচ গত ২৩ জুন রাতে গ্রামের মুরব্বি মুজিবুর রহমানকে সঙ্গে নিয়ে নাজমার এহেন কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে থাকায় সাধারণ ডায়েরী করি। ওই রাতেই ছাতক থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আতিকুর রহমান ও ওসি তদন্ত আশরাফুল, এসআই আব্দুল ওয়াহিদ প্রভাবিত হয়ে তদন্ত না করেই নাজমা আক্তারের পক্ষে সাজানো মামলা নেন। মামলায় যে ঘটনা উল্লেখ করা হয়েছে সাক্ষ্য প্রমাণেও পুলিশ এর কোনো সত্যতা পায়নি, এমন অভিযোগ করা হয়। নাজমা আক্তারসহ পুলিশের পদস্থ কর্মকর্তাদের কার্যকলাপে অতিষ্ট হয়ে গত ২৫ জুলাই সিলেট রেঞ্জের ডিআইজি, সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসকসহ সংশ্লিষ্টদের বরাবরে স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে, বলে সংবাদ
সম্মেলনে জানানো হয়।এসময়উপস্থিত ছিলেন, সৈদরগাঁও ইউনিয়নের সুহিদপুর গ্রামের মনোহর আলী, ছদরুল ইসলাম, রইছ আলী, আব্দুল খালিক, ওয়াছির আলী, আনফার আলী, আনোয়ার উদ্দিন, জুয়েল মিয়া, ফজলু মিয়া, শেকুল মিয়া, নিবাস উদ্দিন, কবির মিয়া, হাসনাত মিয়া, আবু বকর মিয়া, আব্দুল হক, আলতাবুর রহমান, বাদশা মিয়া ও শামীম মিয়া প্রমুখ।