বটেরখালের ভাঙ্গনে পাকা সড়ক বিলীন, হুমকিতে ৫০পরিবার
চান মিয়া-
ছাতকে বটেরখালের ভয়াবহ ভাঙ্গনে প্রায় একশ’ মিটার পাকা সড়ক বিলীন হয়ে গেছে। এরপরেও অব্যাহত ভাঙ্গনে চরম হুমকির মূখে পড়েছে আরো অর্ধশতাধিক পরিবারসহ আড়াই কিলোমিটার রাস্তা। এব্যাপারে তারা সরকার ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামণা করছেন। জানা যায়, গোবিন্দগঞ্জ-সৈদেরগাঁও ইউপির ব্রাহ্মণগাঁও গ্রামের পূর্বপার্শ্বে সুরমা নদীর দক্ষিণ মূখি শাখা নদী বটেরখালে ভয়াবহ ভাঙ্গনে ইতোমধ্যেই বিলীন হয়ে গেছে প্রায় শতাধিক পরিবারের ভিটে-বাড়ি, রাস্তা-ঘাট, ফসলি জমিসহ বিভিন্ন স্থাপনা। এখানে ব্রাহ্মণগাঁও, পূর্বচানপুর, দিঘলী-রামপুরও চাকলপাড়া গ্রামের যাতায়াতের একমাত্র পাকা সড়কটিও অবশেষে ভাঙ্গনে কবলে পড়ে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। এদিকে নদীর পারে বসবাসকারি অমরেন্দু কুমার দে, দূর্গা প্রসাদ দে, উত্তম কুমার দে, ভৈরব লাল দে, মদনমোহন দে, অনিল চন্দ্র দে, মধুসুধন দে, বিরেন্দ্র কুমার দে, বিজয় লাল দে, বিনয় ভূষণ দে নেপুর, ফনি লাল দে, ফটিক লাল দে, প্রদীপ লাল দে, বিজয় লাল দে বাদল, কাজল চন্দ্র দে, নারায়ন চন্দ্র দে, মন মতলাল দে, সাবেক মেম্বার গোলাম হোসেনও আমিরুল হক, নাজির হোসেন, জালাল উদ্দিন, শামছু মিয়া, নুরুল হক, আবদুল মতিন, শামছুল ইসলাম, ময়নুল ইসলাম, জয়নুল হক, আবদুল বাকিসহ প্রায় অর্ধশত পরিবারের ঘর-বাড়ি নদী ভাঙ্গনের কবলে পড়েছে। ২২নভেম্বর সকালে হঠাৎ করে ব্রাহ্মণগাঁও গ্রামের পাশে সড়কের পাশের গাছ-পালাসহ পাকা সড়কের প্রায় একশ’ মিটার রাস্তা বিলীন হয়ে যায়। খবর পেয়ে ইউপি চেয়ারম্যান আখলাকুর রহমান ভাঙ্গন এলাকা পরিদর্শন করেছেন। এব্যাপারে সরকারসহ উর্ধতন মহলের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছেন এলাকাবাসি।