কাজী সোহাগ-প্রায় এক বছর ধরে দলের কেন্দ্র থেকে সতর্কবার্তা পাঠানো হয় তৃণমূলে। দলের বিভিন্ন অনুষ্ঠানের পাশাপাশি আনুষ্ঠানিকভাবে চিঠিও দেয়া হয়। তাতে স্পষ্ট করে বলা হয়, দলের মধ্যে কেউ যেন বিদ্রোহ না করে। এসব নির্দেশনায় খুব একটা কাজ হয়নি। দলের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক নেতারা বিভিন্ন জেলার নেতাদের বিদ্রাহ ও অন্তর্দ্বন্দ্ব সামলাতে হিমশিম খান। এ বার্তা পৌঁছে যায় দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার কানেও। পরিস্থিতি সামলাতে তিনি কেন্দ্রীয় নেতাদের কঠোর হওয়ার নির্দেশ দেন। যেসব জেলা ও উপজেলার নেতারা নিজেরা কোন্দল মেটাতে ব্যর্থ হচ্ছেন তাদের তালিকা তৈরির নির্দেশ দেয়া হয়।