এমসি কলেজে গোলাগুলি, ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৩
কলেজে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিবদমান দুই গ্রুপের সংঘর্ষে গোলাগুলি এবং ককটেল বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে। প্রতিষ্টাবার্ষিকী উপলক্ষে কলেজ ক্যাম্পাসের নিয়ন্ত্রণ নিতে সকাল সাড়ে ১১টায় টিলাগড়স্থ দুই গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ার পর দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ লেগে যায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ বেশ কয়েক রাউন্ড গুলি করে বলে জানিয়েছেন শাহপরাণ থানার ওসি আখতার হোসেন। বর্তমানে পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে আছে বলে জানিয়েছেন তিনি। এ পর্যন্ত কয়েকজন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেলেও গুরুতর আহত নয় বলে জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দুইপক্ষই দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়। এসময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে। ছাত্রলীগ সুত্রে জানা গেছে, পাবেল, আখতার এবং আবুল হাসান নামে তিনজন ছাত্রলীগ কর্মী আহত হয়েছেন। উল্লেখ্য, সুত্র জানায়, প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে টিলাগড়ের এমসি কলেজ ছাত্রলীগের একটি গ্রুপ কলেজের ভিতরে অবস্থান করেছিল এবং অপর একটি গ্রুপ মিছিল সহকারে এমসি কলেজে ঢুকার চেষ্টা চালালে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।বাইরের নেতাকর্মীরা প্রতিষ্টাবার্ষীকির একটি মিছিল এমসি কলেজে ঢুকার চেষ্টা করলে পুলিশী বাধায় ঢুকতে দেওয়া হয়নি। তখন মিছিল সহ নেতাকর্মীরা ফিরে গেলেও কিছুক্ষণ পরে অস্ত্র-শস্ত্র নিয়ে আবার এমসি কলেজে ঢুকার চেষ্টা করলে ভিতরে থাকা অন্য গ্রুপের নেতাকর্মীদের বাধার মুখে সংঘর্ষ শুরু হয়।
আহত ২ ছাত্রলীগ নেতা হাসপাতালে
বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৭০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর দিনে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সিলেট এমসি কলেজে ছাত্রলীগের বিবাদমান দু’পক্ষের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া এবং ককটেল বিস্ফোরনের ঘটনায় আহত দুই ছাত্রলীগ নেতাকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আহত হয়ে হাসপাতালে যাওয়া দুই ছাত্রলীগ নেতা হচ্ছেন আবুল হাসান ও আক্তার। তারা দু’জনই সিলেট এমসি কলেজে ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে যুক্ত। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দায়িত্ব পালনরত পুলিশের এস আই ফারুক আহমদ। এস আই ফারুক আহমদ আরো জানান- আহত দু’জন হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এলেও তাদের অবস্থা আশংকামুক্ত।
উল্লেখ্য, সুত্র জানায়, প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে টিলাগড়ের এমসি কলেজ ছাত্রলীগের একটি গ্রুপ কলেজের ভিতরে অবস্থান করেছিল এবং অপর একটি গ্রুপ মিছিল সহকারে এমসি কলেজে ঢুকার চেষ্টা চালালে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।বাইরের নেতাকর্মীরা প্রতিষ্টাবার্ষীকির একটি মিছিল এমসি কলেজে ঢুকার চেষ্টা করলে পুলিশী বাধায় ঢুকতে দেওয়া হয়নি। তখন মিছিল সহ নেতাকর্মীরা ফিরে গেলেও কিছুক্ষণ পরে অস্ত্র-শস্ত্র নিয়ে আবার এমসি কলেজে ঢুকার চেষ্টা করলে ভিতরে থাকা অন্য গ্রুপের নেতাকর্মীদের বাধার মুখে সংঘর্ষ শুরু হয়।