চট্টগ্রামে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কা প্রথম টেস্ট
হঠাৎ করেই বাংলাদেশ ক্রিকেটে যেন শুরু হয়েছে চরম নাটকীয়তা। প্রথমে হাথুরুসিংহের কোচের দায়িত্ব ছেড়ে যাওয়া আর দু’মাসের ব্যবধানে লঙ্কার কোচ হয়ে ফিরে আসা। এরপর ত্রিদেশীয় সিরিজে তিন জয়ের পরও লঙ্কার কাছে হেরে চুরমার হয় চ্যাম্পিয়ন হওয়ার স্বপ্ন। সেখানেই অঘটনের শেষ নয়, টেস্ট সিরিজের আগে অধিনায়ক সাকিব আল হাসানের ছিটকে পড়া ও ১০ম অধিনায়ক হিসেবে মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের নেতৃত্ব পাওয়া সবই যেন গল্পের মতো। এমন একটি অবস্থাতে লঙ্কার বিপক্ষে কতটা ঘুরে দাঁড়াতে পারবে দল? আর সদা বিনয়ী মাহমুদুল্লাহও কি পারবেন বড় দায়িত্ব পালন করতে। অধিনায়ককে তো প্রয়োজনে কঠিনও হতে হয়! জাতীয় দলের পোশাকে প্রথম নেতৃত্ব দেয়ার আগে রিয়াদ তুলে ধরেন তার লক্ষের কথা।সেই কথপোকথনের মূল অংশ তুলে ধরা হলো:
প্রশ্ন: নেতৃত্ব নিয়ে ব্যক্তিগত অনুভূতি কী?
মাহমুদুল্লাহ: প্রত্যেক ক্রিকেটারেরই স্বপ্ন থাকে তার দলকে নেতৃত্ব দেয়া। দেশকে নেতৃত্ব দেয়া। সেই বিবেচনা থেকে ব্যক্তিগতভাবে চিন্তা করলে অবশ্যই ভালো লাগছে।
প্রশ্ন: টেস্ট ক্রিকেট, পাঁচদিনই নতুন চ্যালেঞ্জ, কতটা প্রস্তুত?
মাহমুদুল্লাহ: আমি সব সময় একটা জিনিস বিশ্বাস করি যদি সবাই দলগতভাবে ভালো খেলে তাহলে অধিনায়কত্ব করা খুব সহজ হয়ে যায়। আমাদের সবার লক্ষ্য থাকবে যে, যেটা আমাদের সবার শক্তি-সেই দল হিসেবে আমরা ভালো পারফর্ম করবো। তা যদি করতে পারি তাহলে আমার জন্য সহজ হয়ে যাবে। আর টেস্ট ক্রিকেট ভিন্ন ফরমেট। পাঁচটা দিনই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি দিনই, বিভিন্ন সেশন বাই সেশনে অনেক চ্যালেঞ্জ থাকে। সেশন বাই সেশন খেলাটাই ভালো।
প্রশ্ন: প্রতিপক্ষ হিসেবে হাথুরুসিংহেও চিন্তার কারণ কিনা?
মাহমুদুল্লাহ: না, আমার ওসব নিয়ে কোনো মাথা ব্যথা নেই। আমি চিন্তা করি যে আমি আমার দলকে কিভাবে সেরা সার্ভিসটা দিতে পারবো। দ্যাটস ইট।
প্রশ্ন: সাকিবের অভাব কতটা প্রভাব ফেলবে?
মাহমুদুল্লাহ: আমি বলেছি, বলাবাহুল্য যে সাকিব কত গুরুত্বপূর্ণ একজন খেলোয়াড়। সাকিবকে দলে না পাওয়া অবশ্যই বড় একটা ক্ষতি। তবে দিনশেষে আপনাকে সব চ্যালেঞ্জগুলোই মেনে নিতে হবে এবং এগিয়ে যেতে হবে। তো আমাদের যে দলটা আছে আমি বিশ্বাস করি আমরা যদি ইতিবাচক ক্রিকেট খেলি, সিদ্ধান্তগুলো সঠিক নিতে পারি এবং সেগুলো বাস্তবায়ন করতে পারি তাহলে আমরা ভালো করতে পারবো।’
প্রশ্ন: ত্রিদেশীয় সিরিজের ব্যাটিং বিপর্যয় টেস্টে ভাবাচ্ছে কিনা?
মাহমুদুল্লাহ: আমার কাছে মনে হয় ত্রিদেশীয় টুর্নামেন্ট চলে গেছে, তো চলে গেছে। এটা ভিন্ন ফরমেট। এখানে কন্ডিশন ভিন্ন থাকবে। ম্যাচের পরিস্থিতি ভিন্ন থাকবে। ওই জিনিসগুলোকে ধারণ করতে হবে। টেস্ট ক্রিকেটে সেশন বাই সেশন অনেক চ্যালেঞ্জ থাকে। এ জিনিসগুলো মাথায় রেখে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।
প্রশ্ন: আপনি অনেক বিনয়ী, কিন্তু অধিনায়ককে তো অনেক কঠিনও হতে হয়। সেটির জন্য কতটা প্রস্তুত?
মাহমুদুল্লাহ: আমি যখন আমার দায়িত্বে থাকবো, তখন কোনো কিছুতে ছাড় দেবো না। যেভাবেই হোক দলকে যতটুকু সাপোর্ট করা দরকার, সেটা একটু কঠোর হয়ে হোক বা ভালোভাবে অনুপ্রেরণা দিয়ে হোক; সব দিক থেকেই চেষ্টা করবো। মূল ব্যাপার হচ্ছে এটা বাংলাদেশ ক্রিকেট। বাংলাদেশ দলকে ভালো কিছু দিতে হবে। এটাই আমার দায়িত্ব, এটাই আমাদের কর্তব্য।
প্রশ্ন: নেতৃত্ব নিয়ে ব্যক্তিগত অনুভূতি কী?
মাহমুদুল্লাহ: প্রত্যেক ক্রিকেটারেরই স্বপ্ন থাকে তার দলকে নেতৃত্ব দেয়া। দেশকে নেতৃত্ব দেয়া। সেই বিবেচনা থেকে ব্যক্তিগতভাবে চিন্তা করলে অবশ্যই ভালো লাগছে।
প্রশ্ন: টেস্ট ক্রিকেট, পাঁচদিনই নতুন চ্যালেঞ্জ, কতটা প্রস্তুত?
মাহমুদুল্লাহ: আমি সব সময় একটা জিনিস বিশ্বাস করি যদি সবাই দলগতভাবে ভালো খেলে তাহলে অধিনায়কত্ব করা খুব সহজ হয়ে যায়। আমাদের সবার লক্ষ্য থাকবে যে, যেটা আমাদের সবার শক্তি-সেই দল হিসেবে আমরা ভালো পারফর্ম করবো। তা যদি করতে পারি তাহলে আমার জন্য সহজ হয়ে যাবে। আর টেস্ট ক্রিকেট ভিন্ন ফরমেট। পাঁচটা দিনই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি দিনই, বিভিন্ন সেশন বাই সেশনে অনেক চ্যালেঞ্জ থাকে। সেশন বাই সেশন খেলাটাই ভালো।
প্রশ্ন: প্রতিপক্ষ হিসেবে হাথুরুসিংহেও চিন্তার কারণ কিনা?
মাহমুদুল্লাহ: না, আমার ওসব নিয়ে কোনো মাথা ব্যথা নেই। আমি চিন্তা করি যে আমি আমার দলকে কিভাবে সেরা সার্ভিসটা দিতে পারবো। দ্যাটস ইট।
প্রশ্ন: সাকিবের অভাব কতটা প্রভাব ফেলবে?
মাহমুদুল্লাহ: আমি বলেছি, বলাবাহুল্য যে সাকিব কত গুরুত্বপূর্ণ একজন খেলোয়াড়। সাকিবকে দলে না পাওয়া অবশ্যই বড় একটা ক্ষতি। তবে দিনশেষে আপনাকে সব চ্যালেঞ্জগুলোই মেনে নিতে হবে এবং এগিয়ে যেতে হবে। তো আমাদের যে দলটা আছে আমি বিশ্বাস করি আমরা যদি ইতিবাচক ক্রিকেট খেলি, সিদ্ধান্তগুলো সঠিক নিতে পারি এবং সেগুলো বাস্তবায়ন করতে পারি তাহলে আমরা ভালো করতে পারবো।’
প্রশ্ন: ত্রিদেশীয় সিরিজের ব্যাটিং বিপর্যয় টেস্টে ভাবাচ্ছে কিনা?
মাহমুদুল্লাহ: আমার কাছে মনে হয় ত্রিদেশীয় টুর্নামেন্ট চলে গেছে, তো চলে গেছে। এটা ভিন্ন ফরমেট। এখানে কন্ডিশন ভিন্ন থাকবে। ম্যাচের পরিস্থিতি ভিন্ন থাকবে। ওই জিনিসগুলোকে ধারণ করতে হবে। টেস্ট ক্রিকেটে সেশন বাই সেশন অনেক চ্যালেঞ্জ থাকে। এ জিনিসগুলো মাথায় রেখে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।
প্রশ্ন: আপনি অনেক বিনয়ী, কিন্তু অধিনায়ককে তো অনেক কঠিনও হতে হয়। সেটির জন্য কতটা প্রস্তুত?
মাহমুদুল্লাহ: আমি যখন আমার দায়িত্বে থাকবো, তখন কোনো কিছুতে ছাড় দেবো না। যেভাবেই হোক দলকে যতটুকু সাপোর্ট করা দরকার, সেটা একটু কঠোর হয়ে হোক বা ভালোভাবে অনুপ্রেরণা দিয়ে হোক; সব দিক থেকেই চেষ্টা করবো। মূল ব্যাপার হচ্ছে এটা বাংলাদেশ ক্রিকেট। বাংলাদেশ দলকে ভালো কিছু দিতে হবে। এটাই আমার দায়িত্ব, এটাই আমাদের কর্তব্য।