সুনামগঞ্জের ছাতকে দুলাভাইয়ের হাত ধরে শ্যালিকাকে (স্ত্রীর মামাতো ছোটবোন) নিয়ে উধাও হওয়ার অভিযোগ উঠেছে সুমন মিয়া (২৫) নামে এক যুবকের বিরুদ্ধে। মাত্র আড়াই মাস আগে বিয়ে করেন সুমন। সোমবার কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ইছাকলস গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ছাতক ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলাজুড়েই ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে।
জানা গেছে, আড়াই মাস আগে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ইছাকলম গ্রামের বতুমিয়ার কন্যা রুনা বেগমের সঙ্গে ছাতক উপজেলার সদর ইউপির চারচিরা গ্রামের আব্দুল খালিকের পুত্র সুমন মিয়ার (২৫) বিয়ে হয়। সুমন তার স্ত্রীকে বাবার বাড়িতে পাঠিয়ে দিয়ে তার শ্বশুরবাড়িতে নিয়মিত যাতায়াত করতেন। একপর্যায়ে তার শ্যালিকার (স্ত্রী মামাতো ছোটবোন) সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। একপর্যায়ে গত সোমবার ভোরে শ্যালিকাকে সঙ্গে নিয়ে সুমন মিয়া কোম্পানীগঞ্জ এলাকা থেকে উধাও হয়ে যায়। পরিবার সূত্রে জানা গেছে, মামাশ্বশুরের ঘরে রক্ষিত নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকারসহ শ্যালিকাকে নিয়ে উধাও হয়ে যায় তার দুলাভাই সুমন মিয়া।
এ বিষয়ে মামাশ্বশুর জানান, তার মেয়ের খোঁজ জানতে সুমন মিয়ার বাড়িতে গেলে রুনা বেগমকে মারধর করে এবং বিভিন্ন ধরনের হুমকি দিয়ে তাকে কৌশলে তাড়িয়ে দেয়। এ ব্যাপারে ছাতক সদর ইউপির মেম্বার ইব্রাহিম আলীর সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, শ্যালিকা ছাতকে সুমন মিয়ার বাড়িতে তার সঙ্গেই আছে।
সংবাদ টি পড়া হয়েছে :
২০৭ বার