ফরিদপুরে বজ্রপাতে মা-ছেলেসহ ৫ জনের মৃত্যু
গত রোববার বজ্রপাতে পাঁচজনের মৃত্যুর রেশ কাটতে না কাটতেই সোমবার আবারও বজ্রপাতে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে ফরিদপুরে।
নিহতরা হলেন- উপজেলার গট্রি ইউনিয়নের ভাবুকদিয়া গ্রামের হেলেনা বেগম (৩৫), হেলেনার ছেলে হেলাল (১০) ও একই গ্রামের রহমান খানের ছেলে মিলন খান (৪০), চরভদ্রাসন উপজেলার চরহরিরামপুরের কাজল বিশ্বাস (৩৭) এবং সদর উপজেলার নর্থচ্যানেল ইউনিয়নের কবিরপুরের খেয়াঘাট এলাকায় ওমর ফারুক (৪৫)।
জানা গেছে, সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বৃষ্টির সময় উপজেলার গট্রি ইউনিয়নের ভাবুকদিয়া গ্রামের খবির মোল্যার মেয়ে হেলেনা বেগম তার ছেলেকে নিয়ে রান্না ঘরে কাজ করছিলেন। এসময় বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই মা-ছেলের মৃত্যু হয়। একই সময় মাঠে কাজ শেষে বাড়ি ফেরার সময় মিলন খানের মৃত্যু হয়। সালথা থানার ওসি আমিনুল ইসলাম জানান, বজ্রপাতে নিহত মা-ছেলেসহ তিনজনের লাশ উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। এদিকে, চরভদ্রাসন উপজেলার চরহরিরামপুরে শ্রমিক কাজল বিশ্বাস বৃষ্টির সময় মাঠে শ্রমিকের কাজ করতে গিয়ে বজ্রপাতে মারা যান। তার বাড়ি কুষ্টিয়ার বলে জানা গেছে। অন্যদিকে নর্থচ্যানেল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোস্তাকুজ্জামান মোস্তাক জানান, দুপুরে কৃষি কাজ করার সময় বজ্রপাতে ফরিদপুর সদর উপজেলার নর্থচ্যানেল ইউনিয়নের কবিরপুরের খেয়াঘাট এলাকায় শ্রমিক ওমর ফারুকের মৃত্যু হয়। তার বাড়ি নাটোর জেলায়। এর আগে গত রোববার চরভদ্রাসন উপজেলায় একই পরিবারের তিনজন ও ফরিদপুর সদর উপজেলায় বজ্রপাতে দুইজনের মৃত্যু হয়। এ নিয়ে গত ২ দিনে বজ্রপাতে মোট ১০ জনের মর্মান্তিক মৃত্যু হলো।
নিহতরা হলেন- উপজেলার গট্রি ইউনিয়নের ভাবুকদিয়া গ্রামের হেলেনা বেগম (৩৫), হেলেনার ছেলে হেলাল (১০) ও একই গ্রামের রহমান খানের ছেলে মিলন খান (৪০), চরভদ্রাসন উপজেলার চরহরিরামপুরের কাজল বিশ্বাস (৩৭) এবং সদর উপজেলার নর্থচ্যানেল ইউনিয়নের কবিরপুরের খেয়াঘাট এলাকায় ওমর ফারুক (৪৫)।
জানা গেছে, সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বৃষ্টির সময় উপজেলার গট্রি ইউনিয়নের ভাবুকদিয়া গ্রামের খবির মোল্যার মেয়ে হেলেনা বেগম তার ছেলেকে নিয়ে রান্না ঘরে কাজ করছিলেন। এসময় বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই মা-ছেলের মৃত্যু হয়। একই সময় মাঠে কাজ শেষে বাড়ি ফেরার সময় মিলন খানের মৃত্যু হয়। সালথা থানার ওসি আমিনুল ইসলাম জানান, বজ্রপাতে নিহত মা-ছেলেসহ তিনজনের লাশ উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। এদিকে, চরভদ্রাসন উপজেলার চরহরিরামপুরে শ্রমিক কাজল বিশ্বাস বৃষ্টির সময় মাঠে শ্রমিকের কাজ করতে গিয়ে বজ্রপাতে মারা যান। তার বাড়ি কুষ্টিয়ার বলে জানা গেছে। অন্যদিকে নর্থচ্যানেল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোস্তাকুজ্জামান মোস্তাক জানান, দুপুরে কৃষি কাজ করার সময় বজ্রপাতে ফরিদপুর সদর উপজেলার নর্থচ্যানেল ইউনিয়নের কবিরপুরের খেয়াঘাট এলাকায় শ্রমিক ওমর ফারুকের মৃত্যু হয়। তার বাড়ি নাটোর জেলায়। এর আগে গত রোববার চরভদ্রাসন উপজেলায় একই পরিবারের তিনজন ও ফরিদপুর সদর উপজেলায় বজ্রপাতে দুইজনের মৃত্যু হয়। এ নিয়ে গত ২ দিনে বজ্রপাতে মোট ১০ জনের মর্মান্তিক মৃত্যু হলো।