বঙ্গবন্ধু কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন ভিসি’র দায়িত্ব গ্রহন
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে নিয়োগ পেয়েছেন প্রফেসর ড. মো. গিয়াসউদ্দীন মিয়া। বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর ও রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ আগামী চার বছরের জন্য তাকে ওই পদে নিয়োগ দিয়েছেন। রোববার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ বিভাগের উপ পরিচালক মো. মাহফুজ-উল-আলম এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন। ড. গিয়াসউদ্দীন মিয়া ২০০৯ হতে ২০১৩ পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারারের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যাজুয়েট প্রোগামের ডিন, পরিচালক (গবেষণা) ও পরিচালকের (ছাত্রকল্যাণ) দায়িত্বও পালন করেন।
প্রফেসর গিয়াসউদ্দীন দীর্ঘদিন এ বিশ্ববিদ্যালয়ের এবং সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য ছিলেন। তিনি বাংলাদেশে কৃষিবনায়ন ও পরিবেশ শিক্ষা ও গবেষণায় একজন পথিকৃৎ। ড. গিয়াসউদ্দীন এ বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও একাধারে বার বছর বিভাগীয় চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন। প্রফেসর গিয়াসউদ্দীন নরসিংদী জেলার সদর উপজেলার সাগরদী গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। সাগরদী প্রাইমারী স্কুলে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপ্তির পর মাধবদী সতী প্রসন্ন উচ্চ বিদ্যালয় হতে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট এবং নরসিংদী সরকারি কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। তিনি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮২ সালে বিএসসি (কৃষি সম্মান) এবং ১৯৮৪ সালে কৃষিতত্ত্বে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন। শিক্ষা জীবনে সকল পরীক্ষায় তিনি অসাধারণ কৃতিত্বের স্বাক্ষর রাখেন।প্রফেসর গিয়াসউদ্দীন ফিলিপাইনের সেন্ট্রাল লোজন স্টেট বিশ্ববিদ্যালয় ও আন্তর্জাতিক ধান গবেষণা ইন্সটিটিউট থেকে ১৯৯৩ সালে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। জাপানের কিউশু বিশ্ববিদ্যালয় এবং ইবারাকি এর ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব এগ্রো এনভাইরনম্যান্টাল স্টাডিজ এ পোস্ট ডক্টরাল গবেষণা করেন তিনি। পরবর্তীতে তিনি কমনওয়েলথ স্কলার হিসেবে কানাডার লাভাল বিশ্ববিদ্যালয় এবং যুক্তরাজ্যের নটিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ে পোস্ট ডক্টরাল গবেষণা করেন। তিনি ওই বিষয়ে তিনটি বই ও একশত আটটির অধিক গবেষণা প্রবন্ধের রচয়িতা। প্রফেসর ড. গিয়াসউদ্দীন ‘কৃষি ও পরিবেশ শিক্ষাবিদ’ হিসেবে বিশেষ অবদানের জন্য বাংলাদেশ শিক্ষা পর্যবেক্ষক সোসাইটি কর্তৃক ‘অমর একুশে স্মৃতি পদক-২০১৬’ লাভ করেন।
প্রফেসর গিয়াসউদ্দীন দীর্ঘদিন এ বিশ্ববিদ্যালয়ের এবং সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য ছিলেন। তিনি বাংলাদেশে কৃষিবনায়ন ও পরিবেশ শিক্ষা ও গবেষণায় একজন পথিকৃৎ। ড. গিয়াসউদ্দীন এ বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও একাধারে বার বছর বিভাগীয় চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন। প্রফেসর গিয়াসউদ্দীন নরসিংদী জেলার সদর উপজেলার সাগরদী গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। সাগরদী প্রাইমারী স্কুলে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপ্তির পর মাধবদী সতী প্রসন্ন উচ্চ বিদ্যালয় হতে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট এবং নরসিংদী সরকারি কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। তিনি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮২ সালে বিএসসি (কৃষি সম্মান) এবং ১৯৮৪ সালে কৃষিতত্ত্বে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন। শিক্ষা জীবনে সকল পরীক্ষায় তিনি অসাধারণ কৃতিত্বের স্বাক্ষর রাখেন।প্রফেসর গিয়াসউদ্দীন ফিলিপাইনের সেন্ট্রাল লোজন স্টেট বিশ্ববিদ্যালয় ও আন্তর্জাতিক ধান গবেষণা ইন্সটিটিউট থেকে ১৯৯৩ সালে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। জাপানের কিউশু বিশ্ববিদ্যালয় এবং ইবারাকি এর ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব এগ্রো এনভাইরনম্যান্টাল স্টাডিজ এ পোস্ট ডক্টরাল গবেষণা করেন তিনি। পরবর্তীতে তিনি কমনওয়েলথ স্কলার হিসেবে কানাডার লাভাল বিশ্ববিদ্যালয় এবং যুক্তরাজ্যের নটিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ে পোস্ট ডক্টরাল গবেষণা করেন। তিনি ওই বিষয়ে তিনটি বই ও একশত আটটির অধিক গবেষণা প্রবন্ধের রচয়িতা। প্রফেসর ড. গিয়াসউদ্দীন ‘কৃষি ও পরিবেশ শিক্ষাবিদ’ হিসেবে বিশেষ অবদানের জন্য বাংলাদেশ শিক্ষা পর্যবেক্ষক সোসাইটি কর্তৃক ‘অমর একুশে স্মৃতি পদক-২০১৬’ লাভ করেন।