শিক্ষার মান মোটেও বাড়েনি : অর্থমন্ত্রী
এজন্য শিক্ষক তৈরি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে শিক্ষক গড়া অত সহজ নয়। যেসব ইনস্টিটিউট আছে, তাতে সম্ভব নয়। আরও বাড়ানো দরকার। পিএইচডির সংখ্যা বাড়ানো উচিত। তাই গবেষণার জন্য এবার বরাদ্দ থাকবে বলেও জানান তিনি। অর্থমন্ত্রী বলেন, স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে- জ্ঞানের জগতে প্রবেশ করতে দেয়া। আসল জ্ঞান অর্জন হবে বিশ্ববিদ্যালয় শেষ করার পর।
তিনি বলেন, লাইব্রেরিগুলোর ব্যাপক সংস্কার দরকার। গ্রামে গ্রামে লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠা হওয়া দরকার। তবে এজন্য স্থানীয়দের উদ্যোগী হওয়া দরকার বলে মনে করেন তিনি। বৈঠকে বক্তারা মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত এবং শিক্ষা গবেষণায় নজর বাড়ানো, ভূমি খাতের দুর্নীতি রোধ, গ্যাস-বিদ্যুতের দাম না বাড়ানো, কৃষিতে ন্যায্যমূল্য, অর্থপাচার রোধে বাজেটে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়ার তাগিদ দেন। এছাড়া লিখিত প্রস্তাবনায় বাজেটে মানবসম্পদ উন্নয়ন ও কর্মমুখী শিক্ষায় বরাদ্দ বাড়ানো, বিদেশি কর্মীদের আয় কর বাড়ানো ও মনিটরিং জোরদার, ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা, পুঁজিবাজারকে আরও গতিশীল করা, অর্থপাচার বন্ধে কঠোর ব্যবস্থা, রেমিট্যান্সপ্রবাহে গতি ফেরানো, দ্রুত ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিল গঠন, নৌ ও রেলপথের পুনরুজ্জীবনে কার্যকর পদেক্ষেপ নেয়ার দাবি জানানো হয়।