সংক্রমণ বাড়লে স্থানীয়ভাবে লকডাউন দেয়ার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী আবার রিমাইন্ড (স্মরণ) করে দিতে বলেছেন। কোনো রকম রিস্ক (ঝুঁকি) না নিতে। যেখানে যারা কমফোর্টেবল মনে করবেন, তারা যেন সেখানে ব্লক (লকডাউন) করে দিয়ে করোনা থামানোর চেষ্টা করে। অলরেডি আমরা লোকাল অ্যাডমিস্ট্রেশন ও স্থানীয় জনপ্রতিধিদের বলে দিয়েছি। তারা স্থানীয়ভাবে বসে যদি মনে করেন কোথাও সংক্রমণ বেশি হচ্ছে, এনফোর্স করা, ট্রিটমেন্ট বেশি দেয়া বা লকডাউন, যেটা তারা কমফোর্ট ফিল করবেন, সেভাবে করবেন। কারণ পুরো দেশে এখন আর একইভাবে করোনা ছড়াচ্ছে না। নর্থবেঙ্গল (উত্তরাঞ্চল), বিশেষ করে দিনাজপুরে বাড়ছে। যশোরের দিকে কমে আসছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জেও কমে আসছে। তবে ঝুঁকি মনে করলে, স্থানীয়ভাবে লকডাউন করে দিতে পারবে প্রশাসন।’ লকডাউন নিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত আছে কি না- জবাবে সচিব বলেন, ‘আরো দুই দিন সময় আছে। এটা নিয়ে এখনও কোনো আলোচনা হয়নি। দেখা যাক কী হয়।’
এ সময়ে সরকারি সব অফিস খোলা আছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা (লোকবল) ভাগ করে নিয়েছি। করোনার এ সময়ে আমাদের অর্ধেক এর বেশি আসে না।’ চীন-রাশিয়ার টিকার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আলোচনা চলছে, দেখা যাক। এটা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ব্রিফ করবে।’পূর্বপশ্চিমবিডি