সম্মেলনের বছর ঘুরে অনুমোদন পেল শ্রমিক লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি
বার্তা ডেস্ক :: সম্মেলনের প্রায় এক বছর পর অনুমোদন পেল জাতীয় শ্রমিক লীগের ৩৫ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি। রোববার (১৮ অক্টোবর) আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে পূর্ণাঙ্গ এ কমিটি ঘোষণা করা হয়। ২০১৯ সালের ১৭ নভেম্বর অনুষ্ঠিত জাতীয় সম্মেলনে শ্রমিক লীগের সভাপতি ফজলুল হক, সাধারণ সম্পাদক কে এম আজম খসরু ও কার্যকরী সভাপতি মোল্লা আবুল কালাম আজাদ নির্বাচিত হয়েছিলেন। ঘোষিত পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে ১০ জন সহ-সভাপতির মধ্যে রয়েছেন- মো. শাহজাহান খান, মো. নূর কুতুব আলম মান্নান, মো. কামরুজ্জামান চুন্নু, মো. হুমায়ুন কবির, তোফায়েল আহমেদ, মো. শরফ আলী, মো. সাহাব উদ্দিন, মো. মুশিকুর রহমান, মো. মহসীন ভূঞা, মো. আসকার ইবনে শায়েখ খাজা। মো. খান সিরাজুল ইসলাম, সুলতান আহম্মদ ও বিএম জাফর যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পেয়েছেন। মো. কাউছার আহমেদ পলাশ ও মো. আনিছুর রহমান আছেন সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে। প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মো. মেহেদী হাসান, দফতর সম্পাদক মো. এটিএম ফজলুল হক, অর্থ বিষয়ক সম্পাদক মহিউদ্দিন আহমেদ, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মোতালেব হাওলাদার, শিক্ষা ও সাহিত্য বিষয়ক সম্পাদক মো. শহীদ ডাকুয়া, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক প্রমীলা পোদ্দার, আইন ও দর কষাকষি বিষয়ক সম্পাদক মো. কাজিম উদ্দিন, শ্রমিক উন্নয়ন ও কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক মো. লুৎফর রহমান, ট্রেড ইউনিয়ন সমন্বয় বিষয়ক সম্পাদক মো. ফিরোজ হোসাইন, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক মো. গাজী আজিজুর রহমান, ক্র্যাফট ফেডারেশন বিষয়ক সম্পাদক বখতিয়ার উদ্দিন খান, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক শেখ আলাউদ্দিন আল আজাদ মিলন।
পাঁচজন নির্বাহী সদস্যের মধ্যে রয়েছেন- আব্দুস সালাম খান, আমজাদ হোসেন, নাজমুল আলম রুমেল, মো. মজিবুর রহমান ও মো. সেলিম আনছারী। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক কে এম আজম খসরু জানিয়েছেন, আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য হওয়ায় সহ-সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত মো. শাজাহান খানের পদটি এবং কার্যকরী সভাপতি মোল্লা আবুল কালাম আজাদ মারা যাওয়ায় সে পদটিও ফাঁকা হবে। ১৯৬৯ সালে প্রতিষ্ঠিত আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন জাতীয় শ্রমিক লীগ। সৌজন্যে : জাগোনিউজ ২৪