কোবিন্দকে নিয়ে খুশি নন মমতা!
বিজেপি রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থীর নাম ঘোষণা করতেই সম্পূর্ণ নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া ভারতের গোটা বিরোধী শিবিরে। কংগ্রেস, তৃণমূল, বাম সবাই বিহারের রাজ্যপাল রামনাথ কোবিন্দের প্রতি অনাস্থা প্রকাশ করেছে।রামনাথ কোবিন্দকে নিয়ে মোটেই খুশি নন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘দেশে আরও অনেক বড় বড় দলিত নেতা আছেন, কোবিন্দকে চিনতামই না।’ মমতা বলেন, নাম ঘোষণার পর জানলাম, তিনি বিহারের রাজ্যপাল। দেশে আরও অনেক বড় বড় দলিত নেতা রয়েছেন। কোবিন্দ বিজেপির দলিত নেতা ছিলেন বলেই রাষ্ট্রপতি পদে তাকে মেনে নিতে হবে, এটা হয় না।’
রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (আরএসএস) করে আসা কোনো রাজনীতিক দেশের রাষ্ট্রপতি পদের যোগ্য নন বলে মত দিয়েছেন সিপিএমের সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরি। বিরোধী দলগুলো ২২ জুন বৈঠকে বসছে। সেখানে তারা প্রার্থিতার বিষয়ে আলোচনা করবে। দুটি কারণে কোবিন্দকে নিয়ে আপত্তি বিরোধীদের। এর একটি তার আরএসএস ঘনিষ্ঠতা ও বিরোধীদের আগে থেকে না জানিয়ে তার নাম ঘোষণা দেয়া। বিজেপির পক্ষে ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং এবং নগর উন্নয়নমন্ত্রী বেঙ্কাইয়া নাইডু বিরোধী দলগুলোর সঙ্গে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন নিয়ে কথা বলেছিলেন। কিন্তু কাকে বিজেপি প্রার্থী করতে চায়, সে বিষয়ে বিরোধীদের কোনো ইঙ্গিত দেননি।
সোমবার বিজেপি সংসদীয় বোর্ডের বৈঠকে রামনাথ কোবিন্দের নাম ঘোষণার পরেই তা বিরোধীদের জানানো হয়। এ পদ্ধতিকে বিরোধী দলগুলো অনুমোদন করছে না। লোকসভার সাবেক স্পিকার তথা কংগ্রেসের দলিত নেত্রী মীরা কুমারকে বিরোধী দলগুলো প্রার্থী করতে পারে বলে জল্পনা শুরু হয়েছে। প্রবীণ কংগ্রেস নেতা গুলাম নবী আজাদ বলেন, বিজেপি একতরফাভাবে সিদ্ধান্ত নেয়ার পরে বিরোধী দলগুলোকে তা জানিয়েছে। সর্বসম্মতভাবে রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী বেছে নেয়ার কোনো সুযোগ দেয়া হয়নি। কংগ্রেস, তৃণমূল, সিপিএম-সহ অধিকাংশ বিরোধী দল কোবিন্দের প্রতি অনাস্থা প্রকাশ করেছে। কিন্তু সর্বসম্মত সিদ্ধান্তের জন্য ২২ জুনের বৈঠকের আগে এর চেয়ে বেশি কিছু বলতে চাইছে না কোনো দলই। mএদিকে ইউরোপ সফরে যাওয়ার পথে দুবাই বিমানবন্দরে মমতা বলেন, ‘কোবিন্দকে চিনতামই না। নাম ঘোষণার পর জানলাম, তিনি বিহারের রাজ্যপাল। দেশে আরও অনেক বড় বড় দলিত নেতা রয়েছেন। কোবিন্দ বিজেপির দলিত নেতা ছিলেন বলেই রাষ্ট্রপতি পদে তাকে মেনে নিতে হবে, এটা হয় না।’ ইয়েচুরি বলেন, ‘কোবিন্দ একজন আরএসএস নেতা অর্থাৎ তিনি একটি নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দর্শনের মানুষ। তাই এটা আমাদের কাছে একটা রাজনৈতিক লড়াই।’
রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (আরএসএস) করে আসা কোনো রাজনীতিক দেশের রাষ্ট্রপতি পদের যোগ্য নন বলে মত দিয়েছেন সিপিএমের সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরি। বিরোধী দলগুলো ২২ জুন বৈঠকে বসছে। সেখানে তারা প্রার্থিতার বিষয়ে আলোচনা করবে। দুটি কারণে কোবিন্দকে নিয়ে আপত্তি বিরোধীদের। এর একটি তার আরএসএস ঘনিষ্ঠতা ও বিরোধীদের আগে থেকে না জানিয়ে তার নাম ঘোষণা দেয়া। বিজেপির পক্ষে ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং এবং নগর উন্নয়নমন্ত্রী বেঙ্কাইয়া নাইডু বিরোধী দলগুলোর সঙ্গে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন নিয়ে কথা বলেছিলেন। কিন্তু কাকে বিজেপি প্রার্থী করতে চায়, সে বিষয়ে বিরোধীদের কোনো ইঙ্গিত দেননি।
সোমবার বিজেপি সংসদীয় বোর্ডের বৈঠকে রামনাথ কোবিন্দের নাম ঘোষণার পরেই তা বিরোধীদের জানানো হয়। এ পদ্ধতিকে বিরোধী দলগুলো অনুমোদন করছে না। লোকসভার সাবেক স্পিকার তথা কংগ্রেসের দলিত নেত্রী মীরা কুমারকে বিরোধী দলগুলো প্রার্থী করতে পারে বলে জল্পনা শুরু হয়েছে। প্রবীণ কংগ্রেস নেতা গুলাম নবী আজাদ বলেন, বিজেপি একতরফাভাবে সিদ্ধান্ত নেয়ার পরে বিরোধী দলগুলোকে তা জানিয়েছে। সর্বসম্মতভাবে রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী বেছে নেয়ার কোনো সুযোগ দেয়া হয়নি। কংগ্রেস, তৃণমূল, সিপিএম-সহ অধিকাংশ বিরোধী দল কোবিন্দের প্রতি অনাস্থা প্রকাশ করেছে। কিন্তু সর্বসম্মত সিদ্ধান্তের জন্য ২২ জুনের বৈঠকের আগে এর চেয়ে বেশি কিছু বলতে চাইছে না কোনো দলই। mএদিকে ইউরোপ সফরে যাওয়ার পথে দুবাই বিমানবন্দরে মমতা বলেন, ‘কোবিন্দকে চিনতামই না। নাম ঘোষণার পর জানলাম, তিনি বিহারের রাজ্যপাল। দেশে আরও অনেক বড় বড় দলিত নেতা রয়েছেন। কোবিন্দ বিজেপির দলিত নেতা ছিলেন বলেই রাষ্ট্রপতি পদে তাকে মেনে নিতে হবে, এটা হয় না।’ ইয়েচুরি বলেন, ‘কোবিন্দ একজন আরএসএস নেতা অর্থাৎ তিনি একটি নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দর্শনের মানুষ। তাই এটা আমাদের কাছে একটা রাজনৈতিক লড়াই।’