এখনও অটোরিকশা চালান বুমরার দাদা
বর্তমানে ভারতের সবচেয়ে কার্যকর ডেথ ওভার বোলার ধরা হয় তাকে। কিছুদিন আগেই আইপিএলে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের সঙ্গে করেছেন ১ কোটি ২০ লাখ টাকার চুক্তি। জাসপ্রিট বুমরার কথা বলছি। ভারতীয় ক্রিকেটে দেশের হয়ে নিয়মিত প্রতিনিধিত্ব করছেন। অর্থকড়ির দিক দিয়েও এখন তার রমরমা অবস্থা। কিন্তু তার দাদা সন্তোখ সিংহ বুমরা এখনো অটো চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন। ৮৪ বছর বয়স্ক ওই বৃদ্ধ এখন থাকেন উত্তরাখণ্ডের কিচায়। ভাড়ার বাড়িতে অটো চালিয়ে চলে জীবন। এই খবর সামনে আসতেই প্রশ্ন উঠেছে বুমরার ব্যাক্তিগত জীবন নিয়ে। এবিপি নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সন্তোখ সিংহ বলেন, ‘জাসপ্রীট বুমরা আমার নাতি। আমি ওকে টিভিতে দেখি। খুব ভাল লাগে। আমি টেম্পু চালিয়ে নিজের জীবন চালিয়ে নেই।’
জানা গেছে, সফল ব্যবসায়ী ছিলেন সন্তোখ সিংহ বুমরা। এই ব্যবসায় সংযুক্ত ছিলেন যশপ্রীতের বাবা যশবীরও। ২০০১ সালে তার মৃত্যুর পরপরই ক্ষতির মুখে পড়ে বুমরা পরিবার। এরপর ২০০৬ সালে গুজরাট ছেড়ে উত্তরাখণ্ডে ভাইয়ের কাছে চলে যান বুমরার দাদা। এরপর থেকে আর যোগাযোগ নেই জাসপ্রিট বুমরাদের সঙ্গে। নাতির সঙ্গে সম্পর্ক না থাকার জন্য তার মাকেই দায়ী করছেন সন্তোখ। তিনি বলেন, ’ বুমরার মা আমাদের সঙ্গে দেখা করতে চায় না। আমার মেয়ে সম্প্রতি আহমেদাবাদে গিয়েছিল। তাদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টাও করা হয়। কিন্তু হয়নি। আমাকে যদি কেউ যোগাযোগ করিয়ে দেয় তা হলে কৃতজ্ঞ থাকব।’ মৃত্যুর আগে একবার নাতির সঙ্গে দেখা করতে চান তিনি।
জানা গেছে, সফল ব্যবসায়ী ছিলেন সন্তোখ সিংহ বুমরা। এই ব্যবসায় সংযুক্ত ছিলেন যশপ্রীতের বাবা যশবীরও। ২০০১ সালে তার মৃত্যুর পরপরই ক্ষতির মুখে পড়ে বুমরা পরিবার। এরপর ২০০৬ সালে গুজরাট ছেড়ে উত্তরাখণ্ডে ভাইয়ের কাছে চলে যান বুমরার দাদা। এরপর থেকে আর যোগাযোগ নেই জাসপ্রিট বুমরাদের সঙ্গে। নাতির সঙ্গে সম্পর্ক না থাকার জন্য তার মাকেই দায়ী করছেন সন্তোখ। তিনি বলেন, ’ বুমরার মা আমাদের সঙ্গে দেখা করতে চায় না। আমার মেয়ে সম্প্রতি আহমেদাবাদে গিয়েছিল। তাদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টাও করা হয়। কিন্তু হয়নি। আমাকে যদি কেউ যোগাযোগ করিয়ে দেয় তা হলে কৃতজ্ঞ থাকব।’ মৃত্যুর আগে একবার নাতির সঙ্গে দেখা করতে চান তিনি।