বিদেশে টাকা পাচারের কথা অস্বিকার করলেন মিন্টু
প্যারাডাইস পেপারসে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও শিল্পপতি আবদুল আউয়াল মিন্টুর নাম আসায় সর্বত্র চলছে নানা আলোচনা, সমালোচনা। বিশ্বের বড় বড় ব্যবসায়ী ও বিখ্যাত ব্যক্তিদের নামের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে মিন্টু পরিবার ছাড়াও বাংলাদেশের আরো ১১ ব্যক্তি ও বাংলাদেশ নাম যুক্ত ১০ প্রতিষ্ঠানের নাম। বারমুডা অঞ্চলে জ্বালানি কোম্পানিগুলোর বিনিয়োগ তালিকায় নাম থাকায় দেশের শীর্ষ এই ব্যবসায়ী বিষয়টিকে কীভাবে দেখছেন? এ বিষয়ে তার পরবর্তী করণীয় কি হবে? এমন বেশকিছু প্রশ্নে তিনি মানবজমিনকে বলেন, সারাজীবনতো টাকা এনেছি। পাচার করবো কেন? ব্যবসা করে টাকা নিয়ে বিদেশ থেকে চলে এসেছি দেশে। খরচও করেছি এখানে। আমার আন্ডা-বাচ্চা সব বাংলাদেশেই।
দুই ছেলের বিয়ে হয়েছে বাংলাদেশে। বউ-নাতি সবাই এখানেই। আমি টাকা বাইরে নিয়ে কি করবো? যে সময়ের কথা বলা হচ্ছে, তখনতো আমি দেশে ছিলাম না। ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত ব্যবসা করেছি বিদেশে। এত ফলাও করে কেন খবরটি এসেছে তাও বুঝলাম না? বৃটিশ রানীসহ আরো অনেক বিখ্যাত ব্যক্তির নামের পাশেই আপনার নাম এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, বিখ্যাত ছিলাম না। সবাই মিলে আমাকে বিখ্যাত করে দিয়েছে। তবে, আমার ব্যক্তিগত ধারণা এটাকে বড় করে দেখার পেছনে কোন ফন্দি থাকতে পারে। অপর এক প্রশ্নে তিনি বলেন, এ বিষয়ে আমার কিছু করার নেই। ১৯৭৪ সাল থেকে আমেরিকাতে আমার ব্যবসায়িক অফিস রয়েছে। সেখানে শিপিং বিজনেস ছিল। প্রায় ষোল সতেরজন কর্মকর্তা কাজ করতো একসময়। এখন এক-দুজন আছে যারা পিআর-এর (জনসংযোগ) কাজ দেখাশুনা করে। বর্তমানে সেখানে কোনো ব্যবসা নেই। বহুদিন আগের ঘটনা ভুলেও গিয়েছি। শনি-রবি বলে সেখানের অফিস বন্ধ। সোমবার (আজ) কাগজপত্র পরীক্ষা শেষে খোঁজখবর নিয়ে বুধবার এ ব্যাপারে ব্যখ্যা দেবো।
উল্লেখ্য, প্যারাডাইস পেপারসে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৯৯৯ সাল থেকে বারমুডায় নিবন্ধিত গ্যাস উত্তোলন বিষয়ক অফশোর কোম্পানি এএফএম এনার্জি লিমিটেডে মিন্টু পরিবারের শেয়ার রয়েছে। এতে তারা অবস্থান করছেন শীর্ষ পদে। প্যারাডাইস পেপারসের তালিকায় থাকা আওয়াল পরিবারের সদস্যরা হলেন- আব্দুল আওয়াল মিন্টু, স্ত্রী নাসরিন ফাতেমা, এ ছাড়া চৌধুরী ফয়সাল, সামির আহমদের নামও রয়েছে। গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী প্যারাডাইস পেপারসে বাংলাদেশের কয়েকটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নাম এসেছে। সেগুলো হলো- ইউনোকল বাংলাদেশ এক্সপ্লোরেশন লিমিটেড, ইউনোকল বাংলাদেশ ব্লক সেভেন লিমিটেড, ইউনোকল বাংলাদেশ ব্লক ফাইভ লিমিটেড, ইউনোকল বাংলাদেশ ব্লক টেন লিমিটেড, ইউনোকল বাংলাদেশ ব্লকস থার্টিন অ্যান্ড ফোর্টিন লিমিটেড, ইউনোকল বাংলাদেশ ব্লক টুয়েলভ লিমিটেড, বার্লিটন রিসোর্সেস বাংলাদেশ লিমিটেড, ফ্রন্টিয়ার বাংলাদেশ-বারমুডা লিমিটেড, টেরা বাংলাদেশ ফান্ড লিমিটেড, আনিসুর রহমান অ্যান্ড কোং ও ব্রামার অ্যান্ড পার্টনার্স অ্যাসেন ম্যানেজমেন্ট। বলা হয়েছে এই প্রতিষ্ঠানগুলো বারমুডায় নিবন্ধিত হয়েছে।
উল্লেখ্য, প্যারাডাইস পেপারসে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৯৯৯ সাল থেকে বারমুডায় নিবন্ধিত গ্যাস উত্তোলন বিষয়ক অফশোর কোম্পানি এএফএম এনার্জি লিমিটেডে মিন্টু পরিবারের শেয়ার রয়েছে। এতে তারা অবস্থান করছেন শীর্ষ পদে। প্যারাডাইস পেপারসের তালিকায় থাকা আওয়াল পরিবারের সদস্যরা হলেন- আব্দুল আওয়াল মিন্টু, স্ত্রী নাসরিন ফাতেমা, এ ছাড়া চৌধুরী ফয়সাল, সামির আহমদের নামও রয়েছে। গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী প্যারাডাইস পেপারসে বাংলাদেশের কয়েকটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নাম এসেছে। সেগুলো হলো- ইউনোকল বাংলাদেশ এক্সপ্লোরেশন লিমিটেড, ইউনোকল বাংলাদেশ ব্লক সেভেন লিমিটেড, ইউনোকল বাংলাদেশ ব্লক ফাইভ লিমিটেড, ইউনোকল বাংলাদেশ ব্লক টেন লিমিটেড, ইউনোকল বাংলাদেশ ব্লকস থার্টিন অ্যান্ড ফোর্টিন লিমিটেড, ইউনোকল বাংলাদেশ ব্লক টুয়েলভ লিমিটেড, বার্লিটন রিসোর্সেস বাংলাদেশ লিমিটেড, ফ্রন্টিয়ার বাংলাদেশ-বারমুডা লিমিটেড, টেরা বাংলাদেশ ফান্ড লিমিটেড, আনিসুর রহমান অ্যান্ড কোং ও ব্রামার অ্যান্ড পার্টনার্স অ্যাসেন ম্যানেজমেন্ট। বলা হয়েছে এই প্রতিষ্ঠানগুলো বারমুডায় নিবন্ধিত হয়েছে।