তাহিরপুর সীমান্তে চোরাচালানীদের রামরাজত্ব : ৩টন কয়লা জব্দ,আহত ১
এলাকাবাসী জানায়,পাচাঁরকৃত ১ বস্তা কয়লা থেকে বালিয়াঘাট বিজিবি ক্যাম্পের নামে ৮০ টাকা,টেকেরঘাট পুলিশ ক্যাম্পের এএসআই ইমামের নামে ৫০ টাকা,একাধিক চোরাচালান মামলার আসামী আব্দুর রাজ্জাকের নামে ৫০ টাকা,কালাম মিয়া ও জিয়াউর রহমান জিয়ার নামে ৪০ টাকা চাঁদা নিয়ে কয়লার বস্তায় করে কয়লার সাথে মদ ও ইয়াবা পাচাঁর করে দুধের আউটা গ্রামে নিয়ে দীর্ঘদিন যাবত ওপেন বিক্রি করছে চোরাচালানীরা। এব্যাপারে একাধিক চোরাচালান মামলার জেলখাটা আসামী বিজিবির সোর্স পরিচয়ধারী লালঘাট গ্রামের কালাম মিয়া বলেন,রাজ্জাক ভাই ও এএসআই ইমাম স্যারের নির্দেশে আমি চোরাচালান ও চাঁদাবাজি করি,পত্রিকায় আমার বিরুদ্ধে লেখলে কিছুই হবেনা,তারাই সব ম্যানেজ করবে। টেকেরঘাট পুলিশ ক্যাম্পের এএসআই ইমাম বলেন,সীমান্ত চোরাচালান বন্ধ করার দায়িত্ব বিজিবির,আর আমার নামে কালাম মিয়া চাঁদা নিয়েছে কিনা এ ব্যাপারে তাকে আমি জিজ্ঞাসা করব। বালিয়াঘাট বিজিবি ক্যাম্পের কমান্ডার হাবিলদার দুলাল বলেন,আমার সীমান্ত এলাকা দিয়ে চোরাচালান বন্ধ আর কেউ ক্যাম্পের নামে চাঁদা নেয় বলে আমার জানা নাই। টেকেরঘাট বিজিবি ক্যাম্পের কোম্পানী কমান্ডার এমডি আনিস বলেন,পাচাঁরকৃত চোরাই কয়লা আটক করেছি,কিন্তু চোরাচালানীরা পালিয়ে যাওয়ায় কাউকে গ্রেফতার করা সম্ভব হয়নি,তবে চোরাচালানের ব্যাপারে আমার কাছে সঠিক তথ্য আসলে আমি জরুরী ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব।