আকাশজুড়ে কত কুৎসিত কাউয়া উড়ে!
পীর হাবিবুর রহমান( ফেসবুক থেকে সগৃহিত) সংবাদপত্রের ডিক্লারেশন দিতে অনেক নিয়ম কানুন, পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের রিপোর্ট লাগে। তবু অপেশাদার, অশিক্ষিতরা ডিক্লারেশন কিভাবে পায়? অনেকে একটার পর একটা ডিক্লারেশন নেয় আর বিক্রি করে বানিজ্য করে তবু তাদের দেয়া হয়! কেনো? এত দৈনিক কেনো? পাঠক জানেনা নাম দেখেনি চেহারা কেউ কিভাবে যায় সরকারি বিজ্ঞাপন? ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে সাংবাদিক আটক হয় গনমাধ্যমের মানমর্যাদা নষ্ট করা এসব সংবাদপত্রের ডিক্লারেশন বাতিল হয়না কেনো? আন্ডারগ্রাউন্ড কাগজ কত সাংবাদিক বানায়,অপেশাদার, দুই দলের ইউনিয়ন সদস্য করে। জাতীয় প্রেসক্লাবও ভোটার বানাতে গিয়ে সদস্য করে! কবি শামসুর রাহমান সদস্য হতে পারেননি যে প্রেসক্লাবে সেখানে এখন রেস্তোরা ম্যানেজার থেকে পথের বিচিত্রধরনের লোকদের বানানো হয়! এই প্রেসক্লাব একদা সেকেন্ডহোম ছিলো। গনতন্ত্রের আইল্যান্ড ছিলো। এখন ভুলেও যাইনা। গোটা সমাজইতো নস্ট বিকৃত সস্তা লোভী মান মর্যাদাহীনদের দখলে। আত্নমর্যাদাবোধ থাকলে ঘরে ঢুকতে ঢুকতে একা হয়ে যাও। এ সমাজে ধর্ষকের পক্ষেও সাফাই গায় একদল নর-নারী। অপরাধীর বিরুদ্বে প্রতিবাদ দূরে থাক ঘৃনা করতেও ভুলে গেছে,কারন ভিতরে নিজেরও কত লোভে জমা অপরাধ। সমাজে হাজারে হাজারে হেঁটে যায় পাপিয়া, সাহেদ, লুপা,সাবরিনা!কতজনের কত মুখোশ! আওয়ামীলীগের কাউয়া তাড়াতে বলে মিডিয়া, নিজের আকাশজুড়ে কত কুৎসিত কাউয়া উড়ে তবু দেখেনা!