লন্ডন : পূর্ব লন্ডনে এক বাংলাদেশী মায়ের চোখের সামনে তাঁর তরুণ ছেলেকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করেছে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুণদেরই আরেকটি গ্রুপ। মঙ্গলবার স্থানীয় সময় বিকেল আনুমানিক ৪.৪৫ মিনিটে বাঙালী অধ্যুষিত টাওয়ার হ্যামলেটসের মাইলএন্ড এলাকার ওয়েগার ষ্ট্রীটে এই ঘটনা ঘটে। ঘটনার বিবরনে জানা যায়, আনুমানিক ২০ বছর বয়সী নিহত জামানুর ইসলামকে কতিপয় তরুণ তাঁর ঘর থেকে ডেকে নিয়ে এসে ছুরিকাঘাত চালায়। হত্যাকারীরা পরিচিত বিধায় তাদের ডাকে ঘর হতে বের হতে চাইলে জামানুরের মা তাকে বের হতে নিষেধ করেন। কিন্তু মায়ের বারন অমান্য করে তাঁকে ডাকার কারন জানতে ঘর থেকে বের হওয়ার সাথে সাথেই ঐ তরুণরা ঝাপিয়ে পড়ে জামানুরের উপর, ছুরিকাঘাত করতে থাকে তাকে উপর্যোপরী। ছেলেকে ছুরিকাঘাত হতে দেখে জামানুরের মা চিৎকার করতে থাকলে আক্রমণকারীরা পালিয়ে যায়। ততক্ষনে মায়ের চোখের সামনে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যেতে থাকে হতভাগা জামানুর। লোকজন জড়ো হয়ে এম্বুলেন্স ও পুলিশ কল করলে তারা এসে মুমূর্ষ অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে যান তাকে। কিন্তু ততক্ষনে সব শেষ, ডাক্তাররা মৃত ঘোষণা করেন জামানুরকে। ঘটনার সাথে জড়িত সন্দেহে ১৮ বছর বয়সী এক তরুণকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। পূর্ব লন্ডনের একটি পুলিশ স্টেশনে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। এদিকে, ছুরিকাঘাতে জামানুরের মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে কমিউনিটিতে শোক ও আতঙ্কের ছায়া নেমে এসেছে। হত্যাকারীরাও বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুণ গ্রুপ, এটি জানার পর উদ্বিগ্ন হয়ে উঠেছেন টাওয়ার হ্যামলেটসের অভিভাবকরা। ঘটনার পর পর জামানুরের ছটফটানি ও মায়ের আহাজারির একটি ভিডিও ক্লিপ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে তা দেখে শোককাতর হয়ে উঠেছে পুরো কমিউনিটি। ঘন ঘন বাজেট কাটের কারনে তারুণ্যের চাহিদা অনুযায়ী বিনোদনের সুযোগ সুবিধা দিন দিন কমতে লন্ডন: পূর্ব লন্ডনে এক বাংলাদেশী মায়ের চোখের সামনে তাঁর তরুণ ছেলেকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করেছে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুণদেরই আরেকটি গ্রুপ। মঙ্গলবার স্থানীয় সময় বিকেল আনুমানিক ৪.৪৫ মিনিটে বাঙালী অধ্যুষিত টাওয়ার হ্যামলেটসের মাইলএন্ড এলাকার ওয়েগার ষ্ট্রীটে এই ঘটনা ঘটে। ঘটনার বিবরনে জানা যায়, আনুমানিক ২০ বছর বয়সী নিহত জামানুর ইসলামকে কতিপয় তরুণ তাঁর ঘর থেকে ডেকে নিয়ে এসে ছুরিকাঘাত চালায়। হত্যাকারীরা পরিচিত বিধায় তাদের ডাকে ঘর হতে বের হতে চাইলে জামানুরের মা তাকে বের হতে নিষেধ করেন। কিন্তু মায়ের বারন অমান্য করে তাঁকে ডাকার কারন জানতে ঘর থেকে বের হওয়ার সাথে সাথেই ঐ তরুণরা ঝাপিয়ে পড়ে জামানুরের উপর, ছুরিকাঘাত করতে থাকে তাকে উপর্যোপরী। ছেলেকে ছুরিকাঘাত হতে দেখে জামানুরের মা চিৎকার করতে থাকলে আক্রমণকারীরা পালিয়ে যায়। ততক্ষনে মায়ের চোখের সামনে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যেতে থাকে হতভাগা জামানুর। লোকজন জড়ো হয়ে এম্বুলেন্স ও পুলিশ কল করলে তারা এসে মুমূর্ষ অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে যান তাকে। কিন্তু ততক্ষনে সব শেষ, ডাক্তাররা মৃত ঘোষণা করেন জামানুরকে। ঘটনার সাথে জড়িত সন্দেহে ১৮ বছর বয়সী এক তরুণকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। পূর্ব লন্ডনের একটি পুলিশ স্টেশনে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। এদিকে, ছুরিকাঘাতে জামানুরের মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে কমিউনিটিতে শোক ও আতঙ্কের ছায়া নেমে এসেছে। হত্যাকারীরাও বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুণ গ্রুপ, এটি জানার পর উদ্বিগ্ন হয়ে উঠেছেন টাওয়ার হ্যামলেটসের অভিভাবকরা। ঘটনার পর পর জামানুরের ছটফটানি ও মায়ের আহাজারির একটি ভিডিও ক্লিপ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে তা দেখে শোককাতর হয়ে উঠেছে পুরো কমিউনিটি। ঘন ঘন বাজেট কাটের কারনে তারুণ্যের চাহিদা অনুযায়ী বিনোদনের সুযোগ সুবিধা দিন দিন কমতে থাকায় তরুণদের একটি অংশ এমন হিংস্র হয়ে উঠছে, এমনটিই ধারণা কমিউনিটির অনেকের। শোককাতর কেউ কেউ সত্যবাণী’তে ফোন করে তাদের ক্ষোভ জানিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন জামানুরের মত তরুণের এই মৃত্যুর দায় এখন কে নেবে? তার মায়ের মত অন্য মাদের নিজ সন্তান নিয়ে উদ্বেগ-উৎকন্ঠা অবসানে স্থানীয় প্রশাসন কি নেবে কোন উদ্যোগ?

এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :Share on FacebookShare on Google+Tweet about this on TwitterEmail this to someoneShare on LinkedIn