সুনামগঞ্জ সংবাদদাতা : বাঁধ নির্মাণে ব্যাপক অনিয়ম দুর্নীতির কারণে ভাটির জনপদ সুনামগঞ্জ জেলায় শতভাগ ফসলহানী হলেও এখন পর্যন্ত তথাকথিত কোন প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি (পিআইসি) এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। জানা যায়, জেলার মোট ৪২টি হাওরে সুনামগঞ্জ পাউবোর আওতাভূক্ত বাঁধের আয়তন হচ্ছে ১৫০০ কিলোমিটার। এর মধ্যে হাওর এলাকার আগাম বন্যা প্রতিরোধ ও নিষ্কাশন উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ৩৭টি হাওরে মোট ৪৯৪ কিলোমিটার বাঁধের কাজ করার জন্য ৪৬ কোটি টাকা বরাদ্ধ দেয়া হয়। বরাদ্ধকৃত এ অর্থের ২৫% টাকা ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানকে আগাম প্রদান করেছে পাউবো কর্তৃপক্ষ। ২০১৬-২০১৭ইং অর্থ বৎসরে কাজের বিনিময়ে টাকা কাবিটা প্রকল্পের আওতায় মাত্র ৮৪ কিলোমিটার বাঁধ মেরামতের জন্য বরাদ্ধ দেয়া হয় ২১ কোটি টাকা। ৫ সদস্য বিশিষ্ট প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি (পিআইসি) মাধ্যমে কাজ শুরু করার পুর্বেই প্রত্যেক পিআইসিকে ৫০% টাকা বরাদ্ধ দেয় পাউবো কর্তৃপক্ষ। বিনিময়ে মোটা অঙ্কের টাকা পার্সেন্টিজ পায় নির্বাহী প্রকৌশলীসহ পাউবোর ৩ জন উপবিভাগীয় প্রকৌশলী,১০জন সেকশন অফিসারসহ দুর্নীতিবাজ কর্মচারীরা। ২৮ ফেব্রুয়ারীর মধ্যে ২৩৮টি পিআইসি বাঁধের কাজ শেষ করার কথা থাকলেও কোন পিআইসিই এসময়ে কাজ শুরু করেনি। ফলে অকাল পাহাড়ী ঢল ও বৃষ্টির পানি অতি সহজেই কোন প্রকার বিনা বাধায় হাওরে প্রবেশ করে ২ লাখ ২০ হাজার ৮ শত ৫০ হেক্টর বোর জমির ফসল তলিয়ে নিয়ে গেছে। মানবসৃষ্ট এ দুর্যোগ হার মানিয়েছে দানবকেও। তারপরও পিআইসির সভাপতি নামধারী দানবরা এখনও বহাল তবিয়তে রয়েছে। এসব সভাপতিরা বিচ্ছিন্ন কেউ নন। এরা এ সমাজেরই জনপ্রতিনিধি। জনগন তাদেরকে ভোট দিয়ে ইউপি চেয়ারম্যান,মহিলা সদস্যা ও ওয়ার্ড মেম্বার বানিয়েছিলেন। কিন্তু যে জনগনের ভোটে নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে তাদের জনসেবা করার কথা সেই জনগনের একমাত্র অর্থকরী ফসলের মারাত্মক ক্ষতিসাধন করার পরও আজও তারা রয়েছেন বহাল তবিয়তে। জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন,দুর্নীতি দমন কমিশন,মানববন্ধন ও আন্দোলনকারী বিপ্লবীরা কেউই এখন পর্যন্ত তাদের বিরুদ্ধে টু শব্দ করছেননা। নি¤েœ উপজেলা ও হাওরওয়ারী পিআইসি সভাপতিদের নাম ঠিকানা প্রদান করা হলো।
সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার দেখার হাওরের ডুবন্ত বাধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ৯৭ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন লক্ষণশ্রী ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মহিনূর রহমান ও মহিলা সদস্যা সাহেদা বেগম,জোয়ালভাঙ্গা হাওরের ডুবন্ত বাধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ৯৯ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন গৌরারং ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ফয়জুল ইসলাম, ১০০ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন চেয়ারম্যান ফুল মিয়া, ১০৪ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন মেম্বার মোঃ মমিন মিয়া,কানলার হাওরের ডুবন্ত বাধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ১০১ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন  রঙ্গারচর ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মোঃ সরকত আলী, ১০২ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন একই ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার আমীর আলী, ১০৩ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন একই ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মোঃ সুরুজ মিয়া, ২৪৫ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন একই ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্যা জাহানারা বেগম,চলতি নদীর বামতীর ডুবন্ত বাধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ১০৫ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন জাহাঙ্গীর নগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোকশেদ আলী। অভিযোগ রয়েছে এরা আদৌ কোন বাঁধে ছটাক পরিমান মাটি ফেলেননি।
জেলার বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার শনির হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ১০৬ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন ফতেহপুর ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মোঃ মহিবুর রহমান,হালির হাওরের ডুবন্ত বাধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ১০৭ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন ফতেহপুর ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার অরুন কান্তি দাস, ১০৮ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন একই ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মোঃ মনসুর নূর চৌধুরী,চলতি নদীর ডানতীরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ১০৯ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন সলুকাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মোঃ আবু তাহের, আঙ্গুরআলী হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ১১১ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন দক্ষিণ বাদাঘাট ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মোঃ আব্দুল সাত্তার, ১১২ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন ফতেহপুর ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার অশ্বিনী বর্মণ, ১১৩ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন একই পরিষদের মেম্বার জগন্নাথ বিশ্বাস, করচার হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ১১৪ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন ফতেহপুর ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার হাবিবুর রহমান, ১১৫ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন একই পরিষদের মেম্বার আব্দুল হেকিম, ১১৬ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন মেম্বার নেছার আহম্মদ। এরাও কোন বাঁধে মাটি ফেলেননি। কাজ না করেই বিল পকেটস্থ করে কমিটির সকলের মধ্যে হাওরের বাঁধের টাকা ভাগ ভাটোয়ারা করে নিয়েছেন।
জেলার দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলার কাঁচিভাঙ্গা হাওরের ডুবন্ত বাধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ৪৯ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন পূর্ব পাগলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আক্তার হোসেন, ৫৩ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন দরগাপাশা ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্যা কবিতা দাস,ডেকার হাওরের ডুবন্ত বাধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ৫০ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন পূর্ব পাগলা ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার রুপন মিয়া, ৫৬ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন জয়কলস ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মোঃ মছকু মিয়া, ৫৭ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন জয়কলস ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্যা পুষ্পা বেগম, ৫৮ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন জয়কলস ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মোঃ হাবিবুর রহমান,সাংহাই হাওরের ডুবন্ত বাধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ৫১ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন পাথারিয়া ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার রুশন আলী, ৫২ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন পাথারিয়া ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার ইলিয়াস মিয়া, ৫৪ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন পশ্চিম বীরগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার হারুন মিয়া, ৫৫ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন জয়কলস ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার আব্দুল জলিল, জামকলা হাওরের ডুবন্ত বাধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ৫৯ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন দরগাপাশা ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার আব্দুল হক, ৬০ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন দরগাপাশা ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার আবুল হাসান, ৬১ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন পূর্ব বীরগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মোঃ আছাদ মিয়া, খাই হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ৬২ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন পূর্ব বীরগাও ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মোঃ দিদারুল হক দিদার, ৬৩ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন পশ্চিম বীরগাও ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার সাইদুল ইসলাম, ৬৪ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন পশ্চিম বীরগাও ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মুসাদুর রহমান,৬৫ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন দরগাপাশা ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার ফরিদুল ইসলাম,৬৬ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন জয়কলস ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মোঃ আশরাফ আলী। উপজেলাবাসী মানববন্ধন করে অবিলম্বে এসব পিআইসির সভাপতিসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে গ্রেফতারের দাবী জানিয়েছেন।
জেলার জগন্নাথপুর উপজেলার নলুয়ার হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ১নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন ছিলাউড়া-হলদিপুর ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার রনবীর কান্তি দাস, ২নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন মেম্বার মোঃ সুজাত মিয়া, ৩নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন মেম্বার রুবেল মিয়া, ৪নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন মেম্বার মোঃ জুয়েল মিয়া, ৫নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন মেম্বার মোঃ সুলতান আহম্মদ,৬নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন মেম্বার বাবুল মাহমুদ,৭নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন চেয়ারম্যান মোঃ আরশ মিয়া, ৮নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন রানীগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মোঃ মুকিত মিয়া, ৯নং পিআইসির সভাপতি মেম্বার মোঃ আবুল কালাম,১০নং পিআইসির সভাপতি মেম্বার মোঃ ইছহাক আলী, ১১নং পিআইসির সভাপতি ইউপি সদস্যা এলাছি বিবি,১২নং পিআইসির সভাপতি ইউপি সদস্যা মোছাঃ রোকশানা বেগম,১৩নং পিআইসির সভাপতি মেম্বার মোঃ তেরা মিয়া,১৪নং পিআইসির সভাপতি মেম্বার মোঃ মিলাদ মিয়া,১৬নং পিআইসির সভাপতি মেম্বার মোঃ তারা মিয়া,১৭নং পিআইসির সভাপতি মেম্বার মোঃ আছাদুল হক,১৮নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন জগন্নাথপুর পৌরসভার কাউন্সিলর মোঃ সুহেল আহমদ,১৯নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন কাউন্সিলর মোঃ শফিকুল হক, ২২১নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন রানীগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ শহীদুল ইসলাম রানা, সুরাইয়া বিবিয়ানা হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ২০নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন পাইলগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মোঃ আবুল হোসেন,২১নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন রানীগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মোঃ নাজমুল হক, ২২নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন একই ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মোঃ বজলু মিয়া, কুশিয়ারা নদীর ডানতীর ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ১৫নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন রানীগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মোঃ শওকত আলী। এলাকাবাসীর দাবী এসব পিআইসি সভাপতি বা তাদের কোন প্রতিনিধিরা আদৌ বাঁধের কাজে হাত দেননি। অথচ বাঁধের নামে সরকারের বরাদ্ধের টাকা তারা স্বস্ব কমিটির লোকজন ভাগ ভাটোয়ারা করে নিয়েছেন। তাই তাদের গ্রেফতারের দাবীতে জগন্নাথপুরবাসী আজ ঐক্যবদ্ধ।
জেলার ছাতক উপজেলার ডেকার হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ২২৫ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন জাউয়া বাজার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান  মোঃ মুরাদ হোসেন,২২৭ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন চরমহল্লা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আবুল হাসনাত, নাইন্দার হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ২২৬ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন নোয়ারাই ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মোঃ মনির উদ্দিন তালুকদার, চাউলির হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ২২৮নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন সিংচাপইড় ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মোজাম্মেল হোসেন। এরাও কোন বাঁধের কাজ করেননি।
জেলার দোয়ারাবাজার উপজেলার ডেকার হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ২৩০ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন দোহালিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মোঃ হবলু হোসেন, ২৩১ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন পান্ডারগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য আব্দুল মালেক, খাসিয়ামারা নদীর বামতীর ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ২২৯ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন লক্ষীপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী, ২৩৫ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন সুরমা ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মোঃ শাহ আলম, ২৩৯ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন একই পরিষদের মেম্বার মোঃ আলী নূর, নাইন্দার হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ২৩২ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন দোয়ারা বাজার সদর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মোঃ মোস্তফা মিয়া,২৩৩ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন দোয়ারা বাজার সদর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মোঃ তাজির উদ্দিন, ২৩৪ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন মেম্বার মোঃ মেরাজ মিয়া, কানলার হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ২৩৬ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন সুরমা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান খন্দকার মোঃ মামুনুর রশীদ,২৩৭ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন সুরমা ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার আব্দুর রহিম, ২৩৮ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন সুরমা ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মোঃ মাশুক মিয়া। তাদের বিরুদ্ধেও বাঁধের কাজ না করার অভিযোগ রয়েছে।
জেলার দিরাই উপজেলার টাংগুয়ার হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ১৩৮ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন তাড়ল ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যা মোছাঃ জাহানারা বেগম, ১৩৯ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন একই পরিষদের সদস্য মোঃ গোলাম রব্বানী,১৫০ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন কুলঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মোঃ চান মিয়া চৌধুরী, ১৫১ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন একই ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার জাকারিয়া হোসেন, ১৫২ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন  মেম্বার আছাদ মিয়া চৌধুরী, ১৫৩ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন মেম্বার সোহেল রানা, ১৫৪ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন মেম্বার আঙ্গুর মিয়া,১৫৫ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন মেম্বার আব্দুল আলীম, ১৫৬ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন মেম্বার ফুলকাছ মিয়া,ভান্ডাবিল হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ১৪০ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন তাড়ল ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যা মোছাঃ হাফছা বেগম, বরাম হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ১৪১ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন তাড়ল ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মোঃ শিমুল মিয়া, ১৪২ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন একই পরিষদের মেম্বার মোঃ লাল মিয়া, ১৪৩ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন মেম্বার মোঃ রাশেদ মিয়া, ১৪৪ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন মেম্বার  মঞ্জুরুল হক মঞ্জু, ১৪৫ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন মেম্বার মোঃ আজিজুর রহমান, ১৪৬ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন মেম্বার আব্দুল কদ্দুছ,১৪৭ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন তাড়ল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল কদ্দুছ,১৭৫ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন করিমপুর ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মোঃ সরাফত আলী, ১৮৪ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন দিরাই সরমঙ্গল ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার স্বাধীন মিয়া,চাপতির হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ১৪৮ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন তাড়ল ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মোঃ শেখ ফরিদ, ১৪৯ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন একই পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুল কদ্দুছ, ১৬২ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন জগদল ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মহিম উদ্দিন, ১৬৩ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন একই পরিষদের মেম্বার আব্দুল বাছিত, ১৬৪ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন মেম্বার মোঃ নূর আলম, ১৬৫ নং পিআইসির সভাপতি মেম্বার মোঃ শাহাব উদ্দিন, ১৬৬ নং পিআইসির সভাপতি মেম্বার মোঃ রওশন আজম, ১৭৬ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন করিমপুর ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার সুকেশ বর্মণ, ১৭৭ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন একই পরিষদের মেম্বার মোঃ জুয়েল আহমদ,সুরাইয়া বিবিয়ানা হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ১৫৭নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন কুলঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার বিল্লোল তালুকদার,হুরামন্দিরা হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ১৫৮নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন জগদল ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মোঃ মনু মিয়া, ১৫৯নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন একই পরিষদের মেম্বার আতাউর রহমান, ১৬০নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন মেম্বার জাহির মিয়া, ১৬১নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন মেম্বার হেলাল আহমদ,উদগল বিল হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ১৬৭নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন চরনারচর ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার তপন ভৌমিক, ১৬৮নং পিআইসির সভাপতি মেম্বার প্রদীপ ভৌমিক, ১৭৯নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন দিরাই সরমঙ্গল ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার দুলাল আহমদ, ১৮০নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন একই  পরিষদের সদস্যা সাহানারা খাতুন,১৮১নং পিআইসির সভাপতি মেম্বার দুলাল আহমদ,কালিকোটা হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ১৬৯নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন চরনারচর ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার চন্দন তালুকদার, ১৭০নং পিআইসির সভাপতি একই পরিষদের মেম্বার সজল দাস,১৭৩ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন রফিনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রেজোয়ান হোসেন খান, ১৭৪ নং পিআইসির সভাপতি একই পরিষদের মেম্বার বিকাশ সরকার, ১৭৮ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন দিরাই সরমঙ্গল ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার অষ্টম রায়, ১৮২ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন রাজানগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সৌম্য চৌধুরী, ১৮৩ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন ভাটিপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার রাছিন আহমদ চৌধুরী,পাগনার হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ১৭১নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন রফিনগর ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার অতুল চন্দ্র তালুকদার,১৭২নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন একই পরিষদের সদস্যা জবারানী তালুকদার। অভিযোগ উঠেছে দিরাই উপজেলার কোন বাঁধেই মাটি কাটা হয়নি।
জেলার শাল্লা উপজেলার ভান্ডাবিল হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ১৮৫ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন বাহাড়া ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যা আভারানী সরকার, ১৮৬ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন একই পরিষদের মেম্বার মহাদেব রায়, ১৮৭ নং পিআইসির সভাপতি মেম্বার প্রসেনজিৎ দাস, ১৯৬ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন বাহাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বিধান চন্দ্র চৌধুরী, ২০১ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন হবিবপুর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যা সন্ধ্যারানী চক্রবর্তী, ২০২ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন একই পরিষদের মেম্বার সুতলাল দাস, ২০৩ নং পিআইসির সভাপতি মেম্বার বিশ্বরুপ দাস,কুশিয়ারা নদীর ডানতীর ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ১৮৮ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন বাহাড়া ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার নিতাই চাঁদ দাস, ১৯৭ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন হবিবপুর ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার এলাচ মিয়া, ১৯৯ নং পিআইসির সভাপতি একই পরিষদের মেম্বার মোঃ লালচাঁন মিয়া,ভেড়ার ডহর হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ১৮৯ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন বাহাড়া ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার নরেশ চৌধুরী, ১৯০ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন একই পরিষদের মেম্বার ওবায়দুল হক, ১৯১ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন বাহাড়া ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যা হালিমা বিবি,ছায়ার হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ১৯২ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন বাহাড়া ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার প্রদীপ চন্দ্র দাস,১৯৩ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন একই পরিষদের মেম্বার সজল চৌধুরী, ১৯৪ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন মেম্বার লিপটন দাস, ১৯৫ নং পিআইসির সভাপতি সদস্যা মোছাঃ ফাতেমা বেগম,২০০ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন হবিবপুর ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার সুব্রত সরকার, ২১২ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন আটগাও ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার সিরাজুল ইসলাম,২১৭ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন শাল্লা ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মোঃ শানু মিয়া,উদগল বিল হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ১৯৮নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন হবিবপুর ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মোঃ টিপু সুলতান, ২০৪নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন একই পরিষদের সদস্যা জ্যোৎ¯œা রানী সরকার,২০৫নং পিআইসির সভাপতি মেম্বার নিখিল চন্দ্র দাস, ২২৩নং পিআইসির সভাপতি মেম্বার টিপু সুলতান,কালিকোটা হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ২০৮নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন আটগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যা মোছাঃ আম্বিয়া বিবি, ২০৯নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন একই পরিষদের মেম্বার হরিচরন সরকার, ২১০ নং পিআইসির সভাপতি মেম্বার বশির আহমেদ,২১১ নং পিআইসির সভাপতি মেম্বার আবুল মিয়া,বরাম হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ২০৬ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন হবিবপুর ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মোঃ সবুজ মিয়া, ২০৭ ও ২১৯নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন হবিবপুর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যা জ্যোতি রানী দাস, ২২২ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন একই পরিষদের মেম্বার সুতলাল দাস প্রমুখ। জেলার সবচেয়ে নি¤œাঞ্চল খ্যাত শাল্লা উপজেলার কোন বাঁধেই মাটি কাটা হয়নি বলে কৃষকরা জানিয়েছেন।
জেলার ধর্মপাশা উপজেলার চন্দ্রসোনার তাল হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ২৪ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন জয়শ্রী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সঞ্জয় চৌধুরী, ২৫ নং পিআইসির সভাপতি একই পরিষদের মেম্বার মুখলেছুর রহমান, ২৬ নং পিআইসির সভাপতি মেম্বার বাবুল মিয়া, ৬৭ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন সুখাইড় রাজাপুর দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার সজল চক্রবর্তী, ৬৮ নং পিআইসির সভাপতি একই পরিষদের মেম্বার রুবেল আহম্মদ,৬৯ নং পিআইসির সভাপতি মেম্বার কবির মিয়া, ৭০ নং পিআইসির সভাপতি মেম্বার সাদিকুর রহমান,৭১ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন মেম্বার সামসুল আলম, ৭২ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন সুখাইড় রাজাপুর দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আমানুর রাজা চৌধুরী, ৭৩ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন একই পরিষদের মেম্বার হক্কু মিয়া, ৭৪ নং পিআইসির সভাপতি সদস্যা রানু আক্তার, ৭৫ নং পিআইসির সভাপতি মেম্বার মোঃ রবিউল, ৭৬ নং পিআইসির সভাপতি সদস্যা শামীমা আক্তার, ২২০নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন জয়শ্রী ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার আইনুল হক,ধানকুনিয়া হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ২৭ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন সুখাইড় রাজাপুর উত্তর ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, ৭৭ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন সুখাইড় রাজাপুর দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মোঃ রুপতন, জয়ধুনা হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ২৮ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন সুখাইড় রাজাপুর উত্তর ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার সেলিম চৌধুরী,৭৮ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন সুখাইড় রাজাপুর দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যা সালমা আক্তার,সোনামড়ল হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ২৯ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন সুখাইড় রাজাপুর উত্তর ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার সেলিম চৌধুরী, ৩০ নং পিআইসির সভাপতি একই পরিষদের মেম্বার গোলাপ মিয়া, ৩১ নং পিআইসির সভাপতি মেম্বার মোঃ আজিজুল ইসলাম, ৩২ নং পিআইসির সভাপতি মেম্বার মোঃ মাহফুজুল আলম, ৩৩ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন জয়শ্রী ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মৃণাল কান্তি সরকার, ৩৪ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন একই পরিষদের মেম্বার স্বপন মিয়া,ঘোড়াডুবা হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ৩৫ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন মধ্যনগর ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার বিকাশ চন্দ্র সরকার, ৩৬ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন একই পরিষদের মেম্বার ডালিম মিয়া, ঘুরমার হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ৩৮ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন পাইকুরাটি ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার ফেরদৌসুর রহমান,৩৯ নং পিআইসির সভাপতি একই পরিষদের মেম্বার আর্শাদ মিয়া,৪০ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন জয়শ্রী ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মোঃ আবুল কালাম, ৪৪ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন চামরদানী ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার জাকিরুল আজাদ মান্না, ৪৫ নং পিআইসির সভাপতি একই পরিষদের মেম্বার দুলাল মিয়া, ৪৬ নং পিআইসির সভাপতি মেম্বার আনিসুজ্জামান, ৪৮ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন বংশীকুন্ডা দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মোঃ মজনু মিয়া,কাইল্যানী হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ৪১নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন জয়শ্রী ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মোঃ খালেদুজ্জামান তালুকদার, ৪২নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন চামরদানী ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার আবুল কালাম, ৪৩নং পিআইসির সভাপতি একই পরিষদের মেম্বার ওয়াসিল আহম্মদ প্রমুখ। ধর্মপাশা উপজেলার কোন কৃষকরাই এসব পিআইসির সভাপতি বা তাদের কোন প্রতিনিধিকে হাওরের বাঁধের কাজে পাননি।
জেলার তাহিরপুর উপজেলার মাটিয়াইন হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ৭৯ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন বাদাঘাট ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মোঃ মফিজ উদ্দিন, ৮০ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন একই পরিষদের মেম্বার মোঃ শামসুল হক শিকদার, ৮২ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন বড়দল দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার হাজী সাইফুল ইসলাম, ৮৩ নং পিআইসির সভাপতি একই পরিষদের মেম্বার জয়নাল আবেদীন, ৮৪ নং পিআইসির সভাপতি মেম্বার তাজুল ইসলাম, ৮৭ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন শ্রীপুর দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার গোলাম সারোয়ার ডালিম, ৮৯ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন শ্রীপুর উত্তর ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার সাজিনুর মিয়া, ৯০ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন একই পরিষদের মেম্বার আলী হোসেন আখঞ্জি,২৪০ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন বাদাঘাট ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যা মোছা: রাশেদা আক্তার,শনির হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ৮১ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন তাহিরপুর সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বোরহান উদ্দিন, ৮৬ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন শ্রীপুর দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মিয়া হোসেন, ৯১ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন বালিজুরী ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মোঃ বুলবুল হক,মহালিয়া হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ৮৮ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন শ্রীপুর দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার সিরাজুল হক তালুকদার,হালির হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ৯২ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন শ্রীপুর দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার কামাল আহমদসহ তাদের পরিষদভূক্ত সংশ্লিষ্ট প্রতিনিধিরা। তাহিরপুর উপজেলাবাসীর অভিযোগ কোন পিআইসিই সেখানে বাঁধের কাজে হাত দেয়নি।
জেলার জামালগঞ্জ উপজেলার জোয়ালভাঙ্গা হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ১১৭ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন সাচনা বাজার ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মোঃ গোলাম আহাদ,ডাকুয়ার হাওরের ডুবন্ত বাধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ১১৮ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন একই পরিষদের সদস্যা মোছাঃ সোহেনা বেগম,শনির হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ১১৯ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন বেহেলী ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যা মনেছা বেগম, ১২০ নং পিআইসির সভাপতি একই পরিষদের মেম্বার মোঃ খোকন মিয়া, ১৩৭ নং পিআইসির সভাপতি মেম্বার প্রণয় কান্তি রায়,পাগনার হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ১২৯ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন জামালগঞ্জ সদর ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার গোলাম হোসেন, ১৩০ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন ফেনারবাক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান করুনাসিন্ধু তালুকদার, ১৩১ নং পিআইসির সভাপতি একই পরিষদের মেম্বার আলী আহমদ, ১৩২ নং পিআইসির সভাপতি সদস্যা আক্তার বানু, ১৩৩ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন মেম্বার অজিত সরকার, ১৩৪ নং পিআইসির সভাপতি মেম্বার মোশাররফ হোসেন, ১৩৫ নং পিআইসির সভাপতি মেম্বার আসাদ আলী,১৩৬ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন ভীমখালি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান দুলাল মিয়া,মহালিয়া হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ১২১ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন বেহেলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অসীম চন্দ্র তালুকদার,হালির হাওরের ডুবন্ত বাঁধের ভাঙ্গা ও মেরামত কাজে ১২২ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন জামালগঞ্জ সদর ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার কামরুল ইসলাম,১২৩ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন বেহেলী ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মোঃ মনু মিয়া, ১২৪ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন একই পরিষদের মেম্বার সুফিয়ান,১২৫ নং পিআইসির সভাপতি মেম্বার মশিউর রহমান, ১২৬ নং পিআইসির সভাপতি মেম্বার আব্দূল হাশিম, ১২৭ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন বেহেলী ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার জালাল উদ্দিন, ১২৮ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন সাচনা বাজার ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মোঃ মনোয়ার হোসেন শাহ, ২৪১ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন বেহেলী ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যা রাসেদা আক্তার, ২৪২ নং পিআইসির সভাপতি হচ্ছেন একই পরিষদের মেম্বার অজিত রায় প্রমুখ। জামালগঞ্জের স্থানীয় সরকারী ও বিরোধীদলীয় নেতাকর্মীদের অভিযোগ কোন হাওরেই বাঁধের কাজ করেনি উক্ত পিআইসি ও তাদের লোকজন। অবিলম্বে উক্ত পিআইসির সাথে জড়িতদেরকে দ্রুত বিচার আইনে আটক করার জন্য কৃষকরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কঠোর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী আফছর উদ্দিন বলেন,পিআইসির লোকদের দ্বারা আর বাঁধের কাজ করা নয় এখন সেনাবাহিনীর দ্বারা কাজ করতে হবে। চেয়ারম্যান মেম্বার বিশেষ করে মহিলা মেম্বাররা পর্যন্ত মারাত্মক লোভী হয়ে গেছে। কাজ না করেই তারা অনেক সময় জোর করে বিল নিয়ে যায় কিন্তু কাজ করার মন মানসিকতা তাদের একেবারেই নেই। নিজের অসহায়ত্বের কথা প্রকাশ করে তিনি আরো বলেন,বিধি মোতাবেক কাজ দিতে হয় বলে এরা কাজ করছে। সরকারী নীতিমালা সংশোধন না করা পর্যন্ত চেয়ারম্যান মেম্বারকে দিয়েই কাজ করাতে হবে। ১২ এপ্রিল বুধবার ১১ এপ্রিল মঙ্গলবার বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন ও জেলা আইনজীবী সমিতির মানববন্ধন ও মাসিক সভায় পিআইসির সাথে জড়িতদের গ্রেফতারের দাবী জানানো হয়।

এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :Share on FacebookShare on Google+Tweet about this on TwitterEmail this to someoneShare on LinkedIn