এ গবেষণায় উঠে এসেছে, সোশ্যাল মিডিয়ায় কাউকে সমর্থন করে পজিটিভ পোস্টের চেয়ে বিরোধী রাজনৈতিকদের আক্রমণ করা পোস্ট ভাইরাল হয়। সমীক্ষায় যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন গণমাধ্যম এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের ২৭ লাখ টুইটার এবং ফেসবুক পোস্ট বিশ্লেষণ করা হয়। ফলাফলে পাওয়া গেছে, নেগেটিভ পোস্টে অশ্চার্যজনকভাবে বেশি মনোযোগ আকষর্ণ করে এবং দ্বিগুণ কমেন্ট এবং প্রতিক্রিয়া পায়।উদাহরণ হিসেবে ‘প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তিন হাজারের বেশি মিথ্যা বলেছেন, কিন্তু রিপাবলিকানরা ট্রাম্পকে মিথ্যাবাদী মানতে চান না’ এই পোস্টে নেটিজেনদের ব্যাপক সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে। গবেষণায় বলা হয়েছে- সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ‘মেরুকরণে’ ভূমিকা রাখছে- ব্যাপকভাবে এমন আলোচনার মধ্যে ফেসবুক অ্যালগরিদম পরিবর্তন করার ঘোষণা দিয়েছে। ফেসবুকের সেই পরিবর্তন হলো- মানুষকে গভীর সংযোগে যুক্ত করা। অর্থাৎ যারা যে জিনিস বা বিষয় পছন্দ করেন তাদের মধ্যে সংযোগ করে দেওয়া। কিন্তু কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বশেষ গবেষণায় দুর্ভাগ্যজনকভাবে দেখা গেছে, এসব গভীর সংযোগ বিশেষ গোষ্ঠীর মানুষদের মধ্যে আরও বিদ্বেষপূর্ণ বিতর্কের সৃষ্টি করেছে। সূত্র : টিআরটি ওয়ার্ল্ড