শামীম আহমেদ–

দেশের অন্যতম প্রধান রাজনতৈকি দল বাংলাদশে জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সারাদেশে নতুন করে রাজনৈতিক তৎপরতার পাশাপাশি কৌশলগত বেশকিছু পদক্ষপে নিয়ে কাজ শুরু করেছে। দল পুর্নগঠনে ইতোমধ্যে ৫১টি টিম গঠন করেছে বিএনপি। এসব টিমে সারাদেশে কর্মীসভা এবং দলরে সাংগঠনকি র্কাযক্রম আরও জোরদার করতে নির্দেশনা দিচ্ছে। একই সঙ্গে ৩০০টি নির্বাচনী আসনে মনোনয়ন নিশ্চিত করতে কৌশলগত পন্থা অবলম্বন করছে দলটি।
২০৩০ সালে দেশকে উচ্চমধ্য আয়ের দেশে পরণিত করা, প্রধানমন্ত্রীর নির্বাহী ক্ষমতার ভারসাম্য আনাসহ ৩৭টি বিষয়ে ২৫৬ দফা সংম্বলিত ‘ভিশন- ২০৩০’ ইতোমধ্যে ঘোষণা করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। মূলত এ ভিশনের মাধ্যমে সারাদেশে জনমত গড়ে তোলার পাশাপাশি আগামী নির্বাচনে সাংগঠনকি ভাবে দলকে আরও শক্তিশালী করা হচ্ছে মূললক্ষ্যে।
সেই লক্ষ্যে ইতিমধ্যে সিলেট জেলা ও মহানগর বিএনপির পূর্নাঙ্গ কমিটি অনুমোদন করে কাজ শুরু করেছেন সিলেটের সাংগঠনিক দায়িত্বপ্রাপ্ত স্থায়ী কমিটি সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি এই মাসে প্রায় ৪ দিন সিলেটে সফল করে তূণমূল নেতা কর্মীদের নিয়ে আলাপ আলোচনা সহ ধারাবাহিক ভাবে মতবিনিময় ও কর্মী সভায় মিলিত হন। সংসদ নিবাচনে পূর্বে সিলেট সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তিনি সকল নেতা কর্মীদের সাথে আগামী সিসিক নির্বাচনের ব্যাপারে আলাপ আলোচনা করেছেন।
নির্বাচনে অংশগ্রহণ ও সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মনোনয়ন এবং সিলেটের ৬টি সংসদীয় আসন গুলোতে মনোনয়ন প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, বড় একটি দলের নির্বাচনের প্রস্তুতি সব সময়ই থাকে। তেমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে বিএনপি অত্যন্ত স্বল্প সময়রে মধ্যে নির্বাচনে যেতে পারবে। তবে এর জন্য অবশ্যই সহায়ক সরকারের প্রয়োজন হবে।
তিনি জানান, সিলেট বিভাগের মধ্যে সিলেট জেলা ৬টি আসনের মধ্যে সিলেট-১ আসন (সিলেট সিটি কর্পোরেশন ও সদর) অত্যন্ত গুরুত্বপূণ্য। এই আসনে বিএনপি আলাপ আলোচনার মাধ্যমে বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া প্রার্থীতা ঘোষনা দেবেন। এমনও হতে পারে এই আসনে জিয়া পরিবারের পক্ষথেকে দলের চেয়ারপার্সন অথবা সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী বিশিষ্ট চিকিৎসক ডা. জোবায়দা রহমানকে মনোনয়ন প্রদান করা হতে পারে।
সিলেট সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন সর্ম্পকে তিনি জানান, যারা সিলেট মহানগর বিএনপির অর্ন্তগত ২৭টি ওয়ার্ডে নেতৃত্বে সঠিক ভাবে দিতে পারবেন এবং দলীয় ভাবে তাদের অবস্থান ভাল হবে, অত্যন্ত পক্ষে দলী নেতা কর্মীদের কাছে জনপ্রিয়তা থাকবে তূণমূল নেতা কর্মীদের মতামতের ভিত্তিতে সেই নেতাকে মনোনয়ন প্রদান করা হবে।
আগামী নির্বাচনে সংসদীয় আসনগুলোতে সিলেট বিভাগে বিএনপির মনোনীত প্রাথীদের খোঁজ-খবর নিয়ে জানা যায়্। সম্ভাব্য প্রাথীদের মধ্যে সিলেটের ৪টি বিভাগ (সিলেট, মৌলভীবাজার, সুনামগঞ্জ ও হবিগঞ্জ)’র মধ্যে সিলেট জেলার ৬টি সংসদীয় আসনগুলোতে মনোনয়ন প্রত্যাশীরা দলীয় ভাবে ও স্থানীয় পর্যায়ে কাজ করছেন। সেই ধারাবাহিক প্রতিবেদনের অংশ’র প্রথম পর্ব সিলেট জেলার ৬টি আসনের প্রার্থীদের নিয়ে। পরবর্তীতে সুনামগঞ্জ নিয়ে আমাদের ২য় প্রতিবেদন পড়–ন, ৩য় প্রতিবেদন মৌলভীবাজার, ৪র্থ প্রতিবেদন হবিগঞ্জ।
দেশের অন্যতম গুরুত্বর্পূণ বিভাগ সিলেটে বিএনপি থেকে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছেন অনেক নেতা। নির্ধারিত আসনের চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ প্রাথী মনোনয়ন নিশ্চিত করতে কেন্দ্রে থেকেও তৎপরতা শুরু হয়েছে।
বর্তমান রাজনীতি পরিস্থিতি নিয়ে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাবেক সহ-সভাপতি প্রফেসর ড. মোজ্জামেল হক’র সাথে আলাপ কালে তিনি জানান, কিছুদিন যাবত বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিমন্ডলের দিকে তাকালে দেখা যাবে, সেখানে নির্বাচনী আবহাওয়া বেশ জোরে শোরে পরিলক্ষিত হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্বাচনমূখী তৎপরতার সাথে সাথে অন্য বড় দল বিএনপিও ক্রমশ: আন্দোলনের চাইতে নির্বাচনমূখী তৎপরতা নিয়েই বেশি ব্যস্ত হয়ে পড়ছে।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেছেন, বিএনপির নির্বাচন কেন্দ্রীক রাজনীতির অংশ হিসাবেই ‘ভিশন ২০৩০’ জনগনের সামনে তুলে ধরা হয়েছে। এদিকে আওয়ামীলীগ প্রধান ও দলের এমপিদের এলাকায় গিয়ে তাদের আমলে হওয়া উন্নয়নের কথা জনগণের সামনে তুলে ধরার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে আগামী বৎসরের কোন একসময় নির্বাচন হলেও হতে পারে। এদিকে নির্বাচনকে সামনে রেখে  আওয়ামীলীগ ও বিএনপি ইতিমধ্যে তাদের তিনশ’টি আসনে প্রার্থী তালিকা তৈরির কাজ এগিয়ে রাখছে। সিলেটের ছয়টি আসনের খোজ নিয়ে জানা যায় ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগ তাদের বর্তমান এমপিদের পাশাপাশি কোন কোন আসনে নতুন মুখের কথাও চিন্তা করছে। এদিকে বিএনপি গত নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করায় তাদের সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা তৈরি করতে অনেকটা হিমশিম খেতে হচ্ছে। অনেক আসনে প্রার্থী তালিকায় তাদের অধিক সংখ্যক প্রার্থী রয়েছে।
তবে দলীয় সিলেটে আলোচনায় রয়েছেন ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সাবেক সহ-সভাপতি, সিলেট জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ও বতর্মান নগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক বদরুজ্জামান সেলিম। জনপ্রিয়তা সিলেটে শীর্ষে তিনি দলীয় ভাবে সিলেট সিটি কর্পোরেশনের ২৭ ওয়ার্ডে রয়েছে তার একক অবস্থান। তিনি মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হওয়ার পর সিলেট মহানগর বিএনপির পূর্ণ প্রাণ ফিরে পায়। নেতা কর্মীদের নিয়ে পূর্ণাঙ্গ কমিটির পাশাপাশি দলকে চাঙ্গা করতে তার বিশেষ বিশেষ উদ্যোগ তূণমূল বিএনপির কাছে বেশ প্রশংসনীয়। তূণমূল বিএনপির নেতা কর্মীরা মনে করেন যদি সিলেট সিটি কর্পোরেশনে বদরুজ্জামান সেলিমকে মনোনয়ন দেওয়া হয় তাহলে দল আরো শক্তিশালী হবে এবং নাগরিক উন্নয়নে বিশেষ বিশেষ পরিকল্পনা আসবে। সিসিকে মনোনয়ন পেতে কাজ করছেন মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক প্যানেল মেয়র হাজী আব্দুল কাইয়ুম জালালী পংকী।
সিলেট-১ আসন সিলেট সিটি কর্পোরেশন ও সদর নিয়ে গঠিত:
সিলেট-১ আসনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী দলের চেয়ারপার্সন সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। যদি কোন কারণে তিনি নির্বাচন না করেন তা হলে বাংলাদেশ সরকারের সাবেক যোগাযোগ উপদেষ্টা, কৃষিমন্ত্রী ও নৌবাহিনী প্রধান রিয়ার এডমিরাল মরহুম মাহবুব আলী খান মেয়ে ও বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী বিশিষ্ট চিকিৎসক ডা. জোবায়দা রহমানকে মনোনয়ন দেওয়া হতে পারে। এই মর্যাদাপূর্ন আসনে মনোনয়ন দেওয়া হতে পারে বিএনপির সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান, চেযারপার্সনের সাবেক পররাষ্ট্র উপদেষ্ঠা, সাবেক রাষ্ট্রদূত ও সচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা শমশের মবীন চৌধুরী। তবে এই আসনে মনোনয়ন পেতে মাঠে কাজ করছেন বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা, কেন্দ্রীয় বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও পর্যায়ক্রমে সিলেট জেলা ও মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এ হক, কেন্দ্রীয় বিএনপির ক্ষুদ্র ও ঋণ বিষয়ক সহ-সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রাজ্জাক, মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির। কিন্তু সবকিছু ছাপিয়ে মর্যাদাপূর্ণ এ আসন নিজেদের কাছে ফিরিয়ে আনতে জিয়া পরিবার এই আসনে প্রার্থীতা প্রায় নিশ্চিত। এই আসনে যে জয়লাভ করবে সেই সরকার গঠন করে। তাই বড় দু’দলই এই আসন পেতে তাদের সর্বোচ্চ ভালো প্রার্থীকেই এখানে মনোনয়ন দিবে।
সিলেট-২ আসন বিশ্বনাথ, বালাগঞ্জ ও জগন্নাথপুরের একাংশ নিয়ে গঠিত:
সিলেট-২ আসনের গুম কেন্দ্রীয় বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এম ইলিয়াছ আলী সংসদ সদস্য ছিলেন। সেই ক্ষেত্রে এম ইলিয়াছ আলীর অনুপস্থিতিতে তার স্ত্রী তাহসিনা রূশদী লুনা এখানে কাজ করে যাচ্ছেন। বিএনপির শক্তিশালী নেতা ইলিয়াছ আলীর অনুপস্থিতিতে ভিতরে ভিতরে এখানে গ্র“পিং থাকলেও তা প্রকাশ্যে রূপ নিচ্ছে না। এই আসনে এম ইলিয়াছ আলীর কোন বিকল্প নেই। সেক্ষেত্রে তার অনুপস্থিতিতে বেগম ইলিয়াছের কোন বিকল্প নেই। এই আসনে মনোনয়ন কেন্দ্রীয় বিএনপির আর্š—জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ও তারেক রহমানের আস্থাভাজন হিসাবে পরিচিত হুমায়ুন কবির লবিং চালিয়ে যাচ্ছেন যুক্তরাজ্যে।
সিলেট-৩ আসন দক্ষিণ সুরমা. ফেঞ্জুগঞ্জ ও বালাগঞ্জ একাংশ নিয়ে গঠিত:
সিলেট-৩ আসনে নির্বাচনের মনোনয়ন পেতে লবিং’র পাশাপাশি যুক্তরাজ্য থেকে দেশে ঘনঘন এসে প্রচার প্রচারণা ও এলাকাবাসীর সাথে মতবিনিময় করছেন যুক্তরাজ্য বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক, কেন্দ্রীয় বিএনপির আর্ন্তজাতিক বিষয়ক সম্পাদক ও বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপদেষ্ঠা ব্যারিষ্টার আব্দুস সালাম। তবে মনোনয়ন পেতে মাঠে সক্রিয় ভাবে কাজ করছেন কেন্দ্রীয় যুবদলের সহ-সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী, এই আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শফি আহমদ চৌধুরী।
সিলেট-৪ আসন কোম্পানীগঞ্জ. গোয়ানঘাট ও জৈন্তপুর নিয়ে গঠিত:
সিলেট-৪ এ আসনে সাবেক সংসদ সদস্য কেন্দ্রীয় বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক দিলদার হোসেন সেলিমের কোন বিকল্প নেই। তিনি ক্রমাগত ভাবে এই আসনে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। এই আসেনে কেন্দ্রীয় বিএনপির সহ-স্বেচ্ছােেসবক সম্পাাদক সাবেক ছাত্রনেতা এ্যাডভোকেট শামসুজ্জামান জামান আলোচনা রয়েছে।
সিলেট-৫ আসন কানাইঘাট ও জকিগঞ্জ নিয়ে গঠিত:
সিলেট-৫ আসনে সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুল কাহির চৌধুরী, বিএনপির চেয়ারপার্সনের সাবেক রাজনৈতিক উপদেষ্টা হারিছ চৌধুরী, কানাইঘাট থানা বিএনপির সভাপতি ও জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি মামুনুর রশিদ মামুন (চাকসু মামুন) লবিং চালিয়ে যাচ্ছে মনোনয়নের জন্য তবে সেখানে আলোচনায় রয়েছেন বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি আশিক চৌধুরী।
সিলেট-৬ বিয়ানীবাজার ও গোলাপগঞ্জ নিয়ে গঠিত:
সিলেট-৬ আসন প্রবাসী অঞ্চল হিসেবে পরিচিত। বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান ইনাম আহমদ চৌধুরী, চেয়ারপার্সন উপদেষ্টা ড. এনাম চৌধুরী, সাবেক সংসদ সদস্য ড. মকবুল হুসেন (লিচু মিয়া), জেলা বিএনপির বর্তমান সভাপতি আবুল কাহের শামীম, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক মহানগর বিএনপির আহ্বয়ক ডা. শাহরিয়ার হুসেন চৌধুরী, জেলা বিএনপির উপদেষ্টা মাওলানা রশিদ আহমদ চৌধুরী, সাবেক ছাত্রনেতা ফয়সল আহমদ চৌধুরী ও যুক্তরাজ্য বিএনপি নেতা আনোয়ার হোসেন মাস্টার।
আগামী নির্বাচন যে কোন মুহুর্তে হতে পারে এ বিবেচনাকে মাথায় রেখে বিএনপি তার প্রতিটি আসনে প্রার্থী ঠিক করে রাখতে চাচ্ছে। যাতে নির্বাচন আসলে প্রার্থী বাছাই করতে তাদের হিমশিম খেতে না হয় এবং দলীয় কোন্দল মাথা চাড়া না দিয়ে উঠে।
মনোনয়নের বিষয়টি নিয়ে আলাপ কালে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ইনাম আহমদ চৌধুরী বলেন, দলের চেয়ারপার্সন সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও দলের নীতিনির্ধারকরা দলের সকল পর্যায়ের নেতা কর্মীদের সাথে আলাপ আলোচনা ও তূণমূল নেতা কর্মীদের মতামতের ভিত্তিতে দলের স্বার্থে সিদ্ধান্ত নিয়ে মনোনয়ন প্রধান করবেন।
মনোনয়নের ব্যাপারে আলাপ কালে চেয়ারপার্সন উপদেষ্ঠা ও বিএনপির কেন্দ্রীয় সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এম এ হক বলেন, বিএনপির চেয়ারপার্সন দেশনেত্রীয় বেগম খালেদা জিয়া বিএনপির শীর্ষ নেতাদের নিয়ে টিম গঠন করেছেন। সেই টিম গুলো তৃণমূল নেতা কর্মীদের সাথে আলাপ আলোচনার মাধ্যমে জরিপ করে প্রতিবেদন দেবে সেই প্রতিবেদনের প্রেক্ষিতে মনোনয়ন প্রদান করা হবে।
২য় প্রতিবেদন সুনামগঞ্জ, ৩য় প্রতিবেদন মৌলভীবাজার, ৪র্থ প্রতিবেদন হবিগঞ্জ।

এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :Share on FacebookShare on Google+Tweet about this on TwitterEmail this to someoneShare on LinkedIn