সোমালিয়ায় আত্মঘাতী বোমা হামলায় নিহত ১৭
সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিসুর একটি অভিজাত হোটেলে আত্মঘাতী গাড়িবোমা হামলায় অন্তত ১৭ জন নিহত হয়েছেন।
বুধবার মধ্যরাতে এ আত্মঘাতী এ হামলার ঘটনা ঘটে। পরে অন্য হামলাকারীরা পাশের একটি রোস্তোরাঁয় হামলা চালিয়ে সেখানে অন্তত ২০ জনকে জিম্মি করে রাখে। পরে ১০ জিম্মিদশা থেকে ১০ জনকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। জঙ্গিগোষ্ঠী আল শাবাব হামলার দায় স্বীকার করেছে। খবর-বিবিসি ও রয়টার্স’র। নিরাপত্তা কর্মকর্তারা জানান, বন্দুকধারীরা রেস্তোরাঁটিতে হামলা চালানোর আগে এক আত্মঘাতী বিস্ফোরকবোঝাই গাড়ি নিয়ে পশ হোটেলের প্রবেশপথে গিয়ে বিস্ফোরণ ঘটায়। তারা জানান, পশ হোটেলে চালানো আত্মঘাতী হামলায় যে ১৭ জন নিহত ও ২৬ জন গুরুতর আহত হয়েছেন। আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তাদের অধিকাংশই নারী এবং তারা হোটেলটির কর্মচারী।
হামলার শিকার ওই জনপ্রিয় পিজা হাউজটিকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা ঘিরে রেখেছে পুলিশ। পিজা হাউসটির পাশেই আক্রান্ত পশ হোটেল নামের হোটেলটিতে মোগাদিসুর একমাত্র ডিস্কোথেকটি অবস্থিত। দেশটির এক পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, পিজা হাউজটির ভেতরে এখনো হামলাকারীরা অবস্থান করছে। তারা ২০ জনের মতো লোককে জিম্মি করলে ১০ জনকে পরে উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার অভিযান অব্যাহত রয়েছে। তিনি জানান, সন্দেহ করা হচ্ছে, পিজা হাউজটির সামনে একটি গাড়িবোমা পার্ক করা রয়েছে, এর পাশাপাশি স্নাইপাররা অবস্থান নিয়ে থাকায় নিরাপত্তা বাহিনীর জন্য রেস্তোরাঁটিতে অভিযান চালানো কঠিন হয়ে পড়েছে। নিরাপত্তা কর্মকর্তারা জানান, বন্দুকধারীরা রেস্তোরাঁটিতে হামলা চালানোর আগে এক আত্মঘাতী বিস্ফোরকবোঝাই গাড়ি নিয়ে পশ হোটেলের প্রবেশপথে গিয়ে বিস্ফোরণ ঘটায়। তারা জানান, হোটেলটি থেকে আহতদের নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে কিন্তু নিহতের সংখ্যা আরো বাড়তে পারে। হামলার দায় স্বীকার করে আল শাবাবের সামরিক মুখপাত্র আব্দিয়াসিস আবু মুসাব বলেছেন, “গাড়িবোমা নিয়ে পশ হোটেলে বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে। এতে এক মুজাহিদ শহীদ হয়েছেন। ওই হোটেলটি একটি নৈশক্লাব। অভিযান অব্যাহত রয়েছে। ”
বুধবার মধ্যরাতে এ আত্মঘাতী এ হামলার ঘটনা ঘটে। পরে অন্য হামলাকারীরা পাশের একটি রোস্তোরাঁয় হামলা চালিয়ে সেখানে অন্তত ২০ জনকে জিম্মি করে রাখে। পরে ১০ জিম্মিদশা থেকে ১০ জনকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। জঙ্গিগোষ্ঠী আল শাবাব হামলার দায় স্বীকার করেছে। খবর-বিবিসি ও রয়টার্স’র। নিরাপত্তা কর্মকর্তারা জানান, বন্দুকধারীরা রেস্তোরাঁটিতে হামলা চালানোর আগে এক আত্মঘাতী বিস্ফোরকবোঝাই গাড়ি নিয়ে পশ হোটেলের প্রবেশপথে গিয়ে বিস্ফোরণ ঘটায়। তারা জানান, পশ হোটেলে চালানো আত্মঘাতী হামলায় যে ১৭ জন নিহত ও ২৬ জন গুরুতর আহত হয়েছেন। আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তাদের অধিকাংশই নারী এবং তারা হোটেলটির কর্মচারী।
হামলার শিকার ওই জনপ্রিয় পিজা হাউজটিকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা ঘিরে রেখেছে পুলিশ। পিজা হাউসটির পাশেই আক্রান্ত পশ হোটেল নামের হোটেলটিতে মোগাদিসুর একমাত্র ডিস্কোথেকটি অবস্থিত। দেশটির এক পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, পিজা হাউজটির ভেতরে এখনো হামলাকারীরা অবস্থান করছে। তারা ২০ জনের মতো লোককে জিম্মি করলে ১০ জনকে পরে উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার অভিযান অব্যাহত রয়েছে। তিনি জানান, সন্দেহ করা হচ্ছে, পিজা হাউজটির সামনে একটি গাড়িবোমা পার্ক করা রয়েছে, এর পাশাপাশি স্নাইপাররা অবস্থান নিয়ে থাকায় নিরাপত্তা বাহিনীর জন্য রেস্তোরাঁটিতে অভিযান চালানো কঠিন হয়ে পড়েছে। নিরাপত্তা কর্মকর্তারা জানান, বন্দুকধারীরা রেস্তোরাঁটিতে হামলা চালানোর আগে এক আত্মঘাতী বিস্ফোরকবোঝাই গাড়ি নিয়ে পশ হোটেলের প্রবেশপথে গিয়ে বিস্ফোরণ ঘটায়। তারা জানান, হোটেলটি থেকে আহতদের নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে কিন্তু নিহতের সংখ্যা আরো বাড়তে পারে। হামলার দায় স্বীকার করে আল শাবাবের সামরিক মুখপাত্র আব্দিয়াসিস আবু মুসাব বলেছেন, “গাড়িবোমা নিয়ে পশ হোটেলে বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে। এতে এক মুজাহিদ শহীদ হয়েছেন। ওই হোটেলটি একটি নৈশক্লাব। অভিযান অব্যাহত রয়েছে। ”