পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ এর ফেসবুক স্ট্যাটাস থেকে- ‘আমার নির্বাচনী এলাকার ১৬টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য ৫ কোটি ৩৫ লাখ টাকার টেন্ডারের আদেশ হয়েছে। পাঁচটি বিদ্যালয়ে নতুন শ্রেণিকক্ষ নির্মাণের জন্য প্রত্যেকটি বিদ্যালয়ে ৮৫ লাখ টাকার টেন্ডারের আদেশ এবং ১১টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মেরামত এবং সংস্কারের জন্য প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের জন্য ১০ লাখ টাকার টেন্ডারের আদেশ হয়েছে। নতুন শ্রেণি কক্ষ নির্মাণ হবে। 

১. গোবিন্দপুর নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়। বরাদ্দ ৮৫ লাখ টাকা। 

২. নারায়ণতলা মিশন উচ্চ বিদ্যালয়, বরাদ্দ ৮৫ লাখ টাকা। 

৩. চরমহল্লা উচ্চ বিদ্যালয়, বরাদ্দ ৮৫ লাখ টাকা। 

এছাড়া যেসব প্রতিষ্ঠান সংস্কার ও মেরামত হবে :

১. আলহাজ জমিরুন নুর উচ্চ বিদ্যালয়। বরাদ্দ ১০ লাখ টাকা। 

২. রঙ্গার চর হরিনাপাটি উচ্চবিদ্যালয়। বরাদ্দ ১০ লাখ টাকা। 

৩. মঙ্গলকাটা উচ্চ বিদ্যালয়, বরাদ্দ ১০ লাখ টাকা। 

৪. এইচ এম পি উচ্চবিদ্যালয়, বরাদ্দ ১০ লাখ টাকা। 

৫. ইয়াকুব উল্লাহ পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয়, বরাদ্দ ১০ লাখ টাকা। 

৬. দ্বীনি সিনিয়র আলিম মডেল মাদ্রাসা, বরাদ্দ ১০ লাখ টাকা। 

৭. আলহেরা জামেয়া ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসা, বরাদ্দ ১০ লাখ টাকা। 

৮. হাজী মজিদ উল্লাহ পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয়. বরাদ্দ ১০ লাখ টাকা। 

৯. পলাশ উচ্চ বিদ্যালয়, বরাদ্দ ১০ লাখ টাকা। 

১০. রতারগাও স্কুল অ্যান্ড কলেজ, বরাদ্দ ১০ লাখ টাকা।

বিগত নির্বাচনের আগে ১০টি বিদ্যালয় এবং ৬টি মাদ্রাসায় নতুন ভবন বরাদ্দ করেছিলাম। যেগুলো প্রত্যেকটি প্রায় ৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ কাজ শুরু হবে। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদফতর এই কাজগুলো বাস্তবায়ন করবে।’ লেখক : সুনামগঞ্জ-৪ (সদর-বিশ্বম্ভরপুর) আসনের সংসদ সদস্য ও একাদশ জাতীয় সংসদে বিরোধী দলীয় হুইপ। 

এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :Share on FacebookShare on Google+Tweet about this on TwitterEmail this to someoneShare on LinkedIn