পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন হাফিজ
প্রসঙ্গত, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর, সদ্য একটি উপনির্বাচন হয়েছে পাকিস্তানে। স্বামীর ছেড়ে যাওয়া আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে বিপুল ভোটে জিতেছেন শরিফের স্ত্রী কুলসুম। উপনির্বাচনে মিল্লি মুসলিম লিগের প্রার্থী হিসেবেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চেয়েছিল শেখ ইয়াকুব। কিন্তু, জামাত-উদ-দাওয়াকে এথনও রাজনৈতিক দলের স্বীকৃতি দেয়নি পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন। তাই জামাত-উদ-দাওয়া-সমর্থিত নির্দল প্রার্থী হিসেবে ভোটে দাঁড়িয়েছিল শেখ ইয়াকুব।তবে ফল একেবারেই আশানুরূপ হয়নি। তৃতীয় স্থান পেয়েছে জামাত-উদ-দাওয়া-সমর্থিত নির্দল প্রার্থী। এই পরিস্থিতিতে ২০১৮ সালে পাকিস্তানে সাধারণ নির্বাচনের দিকেই তাকিয়ে রয়েছে হাফিজ সৈয়দের সংগঠন।মিল্লি মুসলিম লীগের নেতা শেখ ইয়াকুব জানিয়েছে, সাধারণ নির্বাচনে পাকিস্তানের সবকটি আসনেই প্রার্থী দেবে মিল্লি মুসলিম লিগ।তার দাবি, প্রথমবার উপনির্বাচনের প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে যথেষ্ট ভালো সাড়া মিলেছে। মিল্লি মুসলিম লিগকে স্বাগত জানিয়েছেন মানুষ।
প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালে জামাত-উদ-দাওয়াকে বিদেশি সন্ত্রাসবাদী সংগঠন হিসেবে ঘোষণা করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ফলে চাপে পড়ে সংগঠনের প্রধান হাফিজ সাইদের ওপর। তার চার সহযোগীকে গৃহবন্দি করে রাখে পাক প্রশাসন।