সিলেট:: ‘সিলেট নিয়ে আসলে বলার কিছু নেই। সবাই তা জানে। আমার লাগে যে- এখন সিলেটে বাড়িঘর হয়ে গেছে। সে রকমভাবে মিশে গেছি (সিলেটী) সবার সঙ্গে।’ কথাগুলো জনপ্রিয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী পরীমনির।  বাংলা ছায়াছবি ‌‘বিশ্বসুন্দরী’ মুক্তির পর বিরতিহীনভাবে চলেছে দেশের বিভিন্ন প্রেক্ষাগৃহে। তার সঙ্গে গত শুক্রবার (৫ ফেব্রুয়ারি) থেকে প্রদর্শন শুরু হয়েছে জেলা শহরগুলোর মিলনায়তনে। এই উদ্যোগের শুরুটা হয়েছে সিলেটের শাহী ঈদগাহে অবস্থিত জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে। সিলেটে সিনেমাটির রিলিজ বা প্রদর্শন উপলক্ষ্যে সিলেটে আসেন ‘বিশ্বসুন্দরী’ টিম। সেই টিমের মধ্যমনি হিসেবে সিলেটে আসেন পরীমনিও।

শুক্রবার পরীমনি সিলেটে অবস্থানকালে সাংবাদিকদের কাছে সিলেটের মাটি ও মানুষ নিয়ে অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে বলেন-  ‘সিলেট নিয়ে আসলে বলার কিছু নেই। সবাই তা জানে। আমার লাগে যে- এখন সিলেটে বাড়িঘর হয়ে গেছে। সে রকমভাবে মিশে গেছি (সিলেটী) সবার সঙ্গে।’  শুক্রবার সিলেটে আসার আগে টানা ১০ দিন সিলেট অঞ্চলে ‘মুখোশ’ ছবির শুটিং করে ৩ ফেব্রুয়ারি বিকেলে ঢাকায় ফিরেন পরীমনি। পরদিন বৃহস্পতিবার দিনটুকু মধ্যখানে রেখে তিনি ৫ ফেব্রুয়ারি দুপুরেই ফের বিমানযোগে চলে আসেন সিলেটে।

গত বছরের ১১ ডিসেম্বর মুক্তি পাওয়া চলচ্চিত্র ‘বিশ্বসুন্দরী’ পা রেখেছে ৯ম সপ্তাহে। বিরতিহীনভাবে চলা এ ছবিটি শুধু প্রেক্ষাগৃহেই নয়, ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে প্রদর্শিত হয় জেলা শহরগুলোর মিলনায়তনে। সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী, গত শুক্রবার ‘বিশ্বসুন্দরী’ টিম সিলেটে আসে। সেই সঙ্গে আসেন ‘বিশ্বসুন্দরী’ পরীমনিও। ‘বিশ্বসুন্দরী’র প্রদর্শন উপলক্ষ্যে সিলেটে আসা সম্পর্কে পরীমনি বলেন, যে চলচ্চিত্রকে আমি বিশ্বাস করি, যে চলচ্চিত্রকে দর্শক এত ভালোবেসেছে, সে চলচ্চিত্রের সঙ্গে আমি শেষ পর্যন্ত থাকতে চেয়েছি। সিলেটের দর্শকরা ‘বিশ্বসুন্দরী’ দেখবে-এই দৃশ্য দেখার জন্যই আমি সিলেটে এসে উপস্থিত হয়েছি।

এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :Share on FacebookShare on Google+Tweet about this on TwitterEmail this to someoneShare on LinkedIn