জানতে চাইলে প্রধান শিক্ষক ফিরোজ আহমদ তার বিরুদ্ধে অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, কাজ না হওয়ায় উত্তোলনকৃত বরাদ্দের টাকা আমার কাছে জমা রয়েছে। ওই টাকার ভাগ হিসাবে দাবিকৃত ১০ হাজার টাকা সভাপতিকে দেইনি বলে তিনি আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করেছেন। অপরদিকে, বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা হাবিব উল্লাহ তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, নির্ধারিত সময় পেরিয়ে গেলেও কোনো কাজ হয়নি। তাই আমার স্বাক্ষর নিয়ে উত্তোলনকৃত টাকার ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করলে প্রধান শিক্ষক আমার বিরুদ্ধে টাকা দাবির মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করেন।

জানতে চাইলে উপজেলা শিক্ষা অফিসার একেএম ফজলুল হক বলেন, সবেমাত্র আমি এ উপজেলায় যোগদান করেছি, উপরোক্ত বিষয়ে উভয়পক্ষের দায়ের করা পরস্পর বিরোধী পৃথক দু’টি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। অভিযোগ দু’টি তদন্ত শেষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :Share on FacebookShare on Google+Tweet about this on TwitterEmail this to someoneShare on LinkedIn