ঘটনায় সম্পৃক্ততার অভিযোগ শুরু থেকেই অস্বীকার করে আসছেন সাংসদ মোয়াজ্জম। তিনি বলেছেন, হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে তাঁর পরিবারের কারও কোনো সম্পৃক্ততা নেই। তাঁদের বিপদে ফেলার জন্য একটি মহল উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে মিথ্যা অপবাদ রটাচ্ছে।

সাংসদের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ করে বিপদে

মঙ্গলবার রাতে গ্রেপ্তার হওয়া মাহবুব আলম উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হোসেনের অনুসারী হিসেবে পরিচিত। থানায় ও আদালতে জমা দেওয়া দুটি অভিযোগে মাহবুবকে আসামি করার আবেদন জানিয়েছেন নিহত শ্যামাচরণের ছেলে চন্দন বর্মণ। পিবিআই তাঁকে পুলিশের করা মামলার সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে গ্রেপ্তার দেখিয়েছে। মামলাটি পুলিশ ও ডিবি হয়ে এখন পিবিআই তদন্ত করছে।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিবিআই সিলেটের এসআই তারেকুল ইসলাম মুঠোফোনে প্রথম আলোকে বলেন, মৎস্যজীবী শ্যামাচরণ হত্যা মামলাটি ৬ মার্চ থেকে তদন্ত করছে পিবিআই। সাক্ষ্য–প্রমাণের ভিত্তিতে ঘটনায় জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়ায় মাহবুব আলমকে গ্রেপ্তার করেছে তারা। বৃহস্পতিবার সকালে তাঁকে আদালতে হাজির করা হবে।

এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :Share on FacebookShare on Google+Tweet about this on TwitterEmail this to someoneShare on LinkedIn