আন্তর্জাতিক ডেস্ক:: কাতারের আমিরের বিরুদ্ধে সামরিক অভ্যুত্থান প্রচেষ্টাকে তুরস্কের সহযোগিতায় প্রতিহত করা হয়েছে একটি তুর্কি পত্রিকার এমন খবরকে নাকচ করে দিয়েছে দোহা। আঙ্কারায় অবস্থিত কাতারের দূতাবাসের তরফ থেকে বিষয়টি অস্বীকার করা হয়েছে। খবর পার্স ট্যুডে।তুর্কি ম্যাগাজিন গারচেক হায়াত সোমবার দাবি করেছিল, গত জুন মাসে কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল সানির বিরুদ্ধে অভ্যুত্থান প্রচেষ্টা প্রতিহত করতে দেশটিতে সেনা পাঠিয়েছিল তুরস্ক।ওই ম্যাগাজিনে দাবি করা হয়েছে, গত ৫ জুন তুরস্কের বিশেষ বাহিনীর ২শ সেনা কাতারের আমিরের প্রাসাদ রক্ষার দায়িত্বে নিয়োজিত হয়। কাতারের সেনাবাহিনী সে দেশের আমিরকে ক্ষমতা থেকে উৎখাত করতে পারে এমন গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ওই ব্যবস্থা নেয়া হয়।তুরস্কে কাতারের দূতাবাস বুধবার এক বিবৃতিতে বলেছে, তুর্কি পত্রিকার ওই খবর বাস্তবতা বর্জিত। তবে দোহার বিরুদ্ধে পারস্য উপসাগরীয় দেশগুলোর সামরিক উত্তেজনা সৃষ্টির প্রচেষ্টা প্রতিহত করতে তুরস্ক ও কুয়েতের মতো বন্ধু রাষ্ট্রগুলো উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেছে।গত ৫ জুন সৌদি আরবের নেতৃত্বাধীন চারটি আরব দেশ সন্ত্রাসবাদের সমর্থনের অভিযোগ তুলে কাতারের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করে। সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মিসর ও বাহরাইন এর কয়েকদিন পর জল, স্থল ও আকাশপথে কাতারের ওপর অবরোধ আরোপ করে।

এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :Share on FacebookShare on Google+Tweet about this on TwitterEmail this to someoneShare on LinkedIn